ইনসাইড এডুকেশন

গৌরব, ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ০১ জুলাই, ২০২০


Thumbnail

পয়লা জুলাই ২০২০ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শততম জন্মদিন। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বময় উদ্ভাসিত, নিজের গৌরব ও ঐতিহ্যে এখনও গৌরবান্বিত, বাতিলের কাছে মাথা নত না করা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি রয়েছে বিশ্ব দরবারে। দীর্ঘ পথচলায় অর্জনও রয়েছে অনেক। বিশাল এ বসুন্ধরায় এমন প্রতিষ্ঠান আর খুঁজে পাওয়া যায় না, যেটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্ম দেয়া থেকে শুরু করে তাকে একটি পতাকা উপহার দিতে পেরেছে।

১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হাঁটি হাঁটি পা পা করে অতিক্রম করেছে ৯৯টি সাফল্যের বছর। গৌরবোজ্জ্বল এ পথ চলায় নিজেকে করেছে তিন যুগের সাক্ষী। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। যৌবন ব্যয় হয়েছে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন, ৫২-র ভাষা আন্দোলন, ৬৬-র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯`র গণ অভ্যুত্থান, ৭১-র মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০-র স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন এবং সর্বশেষ ১/১১ সরকারের পতনের আন্দোলনে। দেশের সব আন্দোলন সংগ্রামের মূল নেতৃত্ব দেয়া হয় এখান থেকে। যখনই জাতির ক্রান্তিলগ্ন শুরু হয় তখনই সোচ্চার থেকেছে এ বিদ্যাপীঠ। 

কীর্তিমান লেখক আহমদ ছফা বলেছিলেন, ‘ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই দেশটির যা কিছু আশা-ভরসার, তার সবটাই তো ধারণ করে এই (ঢাকা) বিশ্ববিদ্যালয়।’

ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন তৎকালীন পূর্ব বাংলার জমিদার নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক। তাদের প্রস্তাবের ভিত্তিতে ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের নির্দেশে ১৯১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানের নেতৃত্বে নাথান কমিটি গঠন করা হয়। সুদীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে ৬০০ একর জমি নিয়ে মনোরম পরিবেশে বিশাল তরুছায়া সুনিবিড় পরিবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। যদিও এখন কমতে কমতে এর আয়তন দাঁড়িয়েছে মাত্র ২৬০ একরে। ব্রিটিশরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে এর পঠন-পাঠন ও শিক্ষাদান কার্যক্রম পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন বলেই এটিকে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হতো।

এরপর থেকেই জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বিদ্যাচর্চার খ্যাতিতে এই উপমহাদেশের একটি শ্রেষ্ঠ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপ নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষাদান, বিদ্যাচর্চা, শিক্ষকদের গবেষণা ও পাণ্ডিত্যের খ্যাতি শুধু এ উপমহাদেশে নয়, অর্জনের প্রভাব পড়ে পূর্ব বাংলা পেরিয়ে ইউরোপ, আমেরিকাসহ নানা দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও।

অন্যদিকে এর আবাসিক ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছিল উপমহাদেশের প্রাচীনতম এবং তৎকালীন শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান ভারতের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে। উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থীরা আবাসিক হলে থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবেন, পাঠ নেবেন ও জ্ঞানার্জনের নানা প্রয়োজনে লাইব্রেরিসহ শিক্ষকের সাহচর্য লাভ করবেন।

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিনটি অনুষদ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা করলেও বর্তমানে এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩টি। ১২টি বিভাগ থেকে এখন ৮১টি বিভাগ চালু রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ১১টি ইনস্টিটিউট, ৪৯টি গবেষণা ব্যুরো ও কেন্দ্র। সূচনাকালে এর আবাসিক হল ছিল তিনটি। বর্তমানে ৫টি ছাত্রী হলসহ সর্বমোট হল সংখ্যা ১৯টি। এছাড়াও রয়েছে একটি ছাত্রীনিবাস ও পাঁচটি হোস্টেল।

প্রতিষ্ঠাকালে শিক্ষক ছিলেন মাত্র ৬০ জন। বর্তমানে শিক্ষক সংখ্যা এক হাজার ৯৫৫ জন। ৮৭৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যে বিশ্ববিদ্যালয়টি যাত্রা করেছিল আজ তার শিক্ষার্থী সংখ্যা ৩১ হাজার ৯৫৫ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তা রয়েছেন এক হাজার ৯২ জন, ৩য় শ্রেণির কর্মচারী এক হাজার ১৩৭ জন ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী রয়েছের দুই হাজার ২০৫ জন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এ পর্যন্ত ঢাবি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন এক হাজার ৩৮৭ জন আর এমফিল ডিগ্রি অর্জন করেছেন এক হাজার ৩৩৮ জন।

সুদীর্ঘ ৯৯ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ দেশকে দিয়েছে অনেক কিছু। দিয়েছে দেশ-বিদেশে অনেক খ্যাতি ও গৌরব। অর্জন করেছে অনেক দুর্লভ সম্মান। তৈরি করেছে দেশ-বিদেশে আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান পণ্ডিত ও গবেষক। আজ দেশটির রাজনীতি, প্রশাসন থেকে শুরু করে হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর পিচ অ্যান্ড লিবার্টি’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। দেশ ও জাতির সার্বিক কল্যাণে উচ্চশিক্ষার সম্প্রসারণ ও অগ্রগতিতে নিবেদিত এ বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞানবিজ্ঞানের প্রতিটি ক্ষেত্রে গবেষণা-কার্যক্রমকে উৎসাহিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

২৬ দিনের ছুটিতে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

প্রকাশ: ০৭:০৩ পিএম, ২৭ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রমজানের ঈদ আসতে আরও বাকি ১৪দিন। এর আগেই ছুটি শুরু হয়ে গেছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। ২০ এপ্রিল পর্যন্ত ক্লাস বন্ধ থাকার ঘোষণা। সে অনুযায়ী মোট ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

জানা গেছে, রমজান, স্বাধীনতা দিবস, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি সমন্বয় করে আগামী ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণিতে ছুটি থাকবে। ১৯ ও ২০ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় ২১ এপ্রিল থেকে যথারীতি ক্লাস শুরু হবে।

১০ মার্চ থেকে প্রাথমিক ও মাদ্রাসায় এবং ১১ মার্চ থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে টানা প্রায় এক মাসের ছুটি শুরুর কথা ছিল। কিন্তু শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে ২৫ মার্চ এবং রোজার প্রথম ১০ দিন প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

সরকারের এ সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট করেন একজন অভিভাবক। হাইকোর্ট সরকারের সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে আদেশ দেয়।

এই আদেশের বিরুদ্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় আপিল বিভাগে যায়। আপিল বিভাগ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছুটি সমন্বয় করে রোজায় ১৫ দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার পক্ষে রায় দেন। আর মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ দিনের ছুটি কমানো হয়।

এই হিসেবে, ২১ মার্চ পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা চালু ছিল। ২২ মার্চ থেকে ছুটি শুরু হয়েছে। ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল থেকে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে।

উল্লেখ্য, দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজগুলোতে ২৫ মার্চ থেকে ছুটি শুরু হয়েছে। মাদ্রাসার ছুটি শুরু হয়েছে ২২ মার্চ থেকে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান   ঈদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা

প্রকাশ: ০১:০৩ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়সীমা ঘোষণা করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। অনলাইনে ফরম পূরণ কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল। জরিমানা ছাড়া ফরম পূরণ চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড থেকে ফরম পূরণ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশনায় বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন।

ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের জন্য ২৬৮০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনায় বলা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ৩১ মার্চের নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে হবে।


এইচএসসি-২০২৪   ফরম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত থাকছে না প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা

প্রকাশ: ০৩:৩৯ পিএম, ২১ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িকের মতো আর কোনো পরীক্ষা হবে না। তবে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ধারাবাহিক মূল্যায়ন চলবে।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। 

গত বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। প্রথম বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন এই শিক্ষাক্রম শুরু হয়। আর গত জানুয়ারি শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষে ওই তিন শ্রেণি ছাড়াও নতুন করে দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এই শিক্ষাক্রম। পর্যায়ক্রমে ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে (উচ্চমাধ্যমিক) বাস্তবায়িত হবে নতুন শিক্ষাক্রম। নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বড় অংশ হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে (শিখনকালীন)।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বছরে তিনটি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হতো।

যেহেতু এ বছর প্রাথমিকের তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে আর তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম সাময়িক, দ্বিতীয় সাময়িক-এটি আর থাকবে না। মূল্যায়ন হবে, কিন্তু আগের মতো গতানুগতিক না। ধারাবাহিক মূল্যায়ন থাকবে। 


প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়   শিক্ষাক্রম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

চলতি বছরের মাঝামাঝিতে হচ্ছে এইচএসসি!

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ২০ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

আগামী জুনের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হতে পারে চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা। শীঘ্রই রুটিনসংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বুধবার (২০ মার্চ) এসব তথ্য জানান আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ডের অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

সাধারণত করোনার আগে ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি।

২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে এসএসসি পরীক্ষা হলেও এইচএসসি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। ২০২১ সালে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর হ্রাস করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়া হয়। সে সিলেবাস কিছুটা বাড়িয়ে ২০২২ সালে নেওয়া হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছর পরীক্ষার সময় কিছুটা কম ছিল।

আর ২০২৩ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। তবে এসএসসির আইসিটি ছাড়া এ দুই পাবলিক পরীক্ষা অন্যান্য বিষয়ে পূর্ণ সময় ও নম্বরে নেওয়া হয়েছিল।


এইচএসসি   শিক্ষা মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশ: ০৭:৪৬ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে বুয়েটের ওয়েবসাইট ও নোটিস বোর্ডে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।

বুয়েটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কমিটির সভাপতি ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জীবন পোদ্দারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ১ হাজার ৩০৯ জন ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ও অপেক্ষমাণ তালিকায় স্থান পেয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এর আগে গত ৯ মার্চ বুয়েটের চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষা (মডিউল ‘এ’: গ্রুপ ‘ক’ এবং ‘খ’ উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা এবং (মডিউল বি: ‘খ’ গ্রুপ মুক্তহস্ত অঙ্কন এবং দৃষ্টিগত ও স্থানিক ধীশক্তি) দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়।

বুয়েটে কেমিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস কৌশল, পুরকৌশল, যন্ত্রকৌশল, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদসমূহের অধীনে ১৩টি বিভাগে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও অন্যান্য এলাকার ক্ষুদ্র জাতি গোষ্ঠীভুক্ত প্রার্থীদের জন্য প্রকৌশল বিভাগসমূহ এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের জন্য তিনটি ও স্থাপত্য বিভাগে একটি সংরক্ষিত আসনসহ মোট ১ হাজার ৩০৯টি আসন বরাদ্দ রয়েছে।

এই আসনের বিপরীতে অংশ প্রাক নির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মোট ৬ হাজার ৭০৬ জন।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়   বুয়েট   ভর্তি পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন