নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ০৩ মে, ২০২১
রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মাসুম হাবিবের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ২৯ এপ্রিল। এরপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী ভিসি কে হচ্ছেন এ নিয়ে চলছে নানা কল্পনা-জল্পনা। পদটিতে আসীন হতে প্রতিযোগিতার দৌড়ে আছেন বেশ কয়েকজন শিক্ষক। তবে ডা. মাসুম হাবিব পুনরায় উপাচার্য হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন।
জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৯ এপ্রিল রামেবির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মাসুম হাবিব। তিনি নিয়োগের চার বছর শেষ হয় চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল। ওই দিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে রামেবির কোষাধ্যক্ষ ড. রুস্তম আলী আহমেদকে পরবর্তী ঘোষণা না আসা পর্যন্ত উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক আসনে পরবর্তীতে কে বসতে যাচ্ছেন তা নিয়ে ইতোমধ্যে বেশ জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে গেছে। বেশ কয়েকজন শিক্ষকের নাম আলোচনায় এসেছে। তারা হলেন ডা. মাসুম হাবিব ছাড়াও রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের (রামেক) অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী, পাবনা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. বুলবুল হাসান, রামেকের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. আনোয়ার হাবিব ও ডা. মহিবুল হাসান, বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. একে এম আহসান হাবিব নান্নু ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তুহিন।
নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. একে এম আহসান হাবিব নান্নু বলেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী। সরকার যেখানে আমাকে যোগ্য মনে করে দায়িত্ব দেবেন, সেখানেই নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবো।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তুহিন বলেন, আমরা দুঃসময়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে নেতৃত্ব দিয়েছি। দায়িত্ব পেলে আমি তা পালন করতে রাজি আছি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট
(এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়সীমা ঘোষণা করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। অনলাইনে
ফরম পূরণ কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল। জরিমানা ছাড়া ফরম পূরণ চলবে ২৫ এপ্রিল
পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) আন্তঃশিক্ষা
বোর্ড থেকে ফরম পূরণ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশনায় বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ ফরম
পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন।
ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান শাখার
পরীক্ষার্থীদের জন্য ২৬৮০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ
করা হয়েছে।
শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনায় বলা হয়,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আগামী ৩১ মার্চের নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িকের মতো আর কোনো পরীক্ষা হবে না। তবে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ধারাবাহিক মূল্যায়ন চলবে।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
গত বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। প্রথম বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন এই শিক্ষাক্রম শুরু হয়। আর গত জানুয়ারি শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষে ওই তিন শ্রেণি ছাড়াও নতুন করে দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এই শিক্ষাক্রম। পর্যায়ক্রমে ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে (উচ্চমাধ্যমিক) বাস্তবায়িত হবে নতুন শিক্ষাক্রম। নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বড় অংশ হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে (শিখনকালীন)।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বছরে তিনটি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হতো।
যেহেতু এ বছর প্রাথমিকের তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে আর তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম সাময়িক, দ্বিতীয় সাময়িক-এটি আর থাকবে না। মূল্যায়ন হবে, কিন্তু আগের মতো গতানুগতিক না। ধারাবাহিক মূল্যায়ন থাকবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষাক্রম
মন্তব্য করুন
আগামী জুনের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হতে পারে চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা। শীঘ্রই রুটিনসংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বুধবার (২০ মার্চ) এসব তথ্য জানান আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ডের অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
সাধারণত করোনার আগে ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি।
২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে এসএসসি পরীক্ষা হলেও এইচএসসি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। ২০২১ সালে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর হ্রাস করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়া হয়। সে সিলেবাস কিছুটা বাড়িয়ে ২০২২ সালে নেওয়া হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। ওই বছর পরীক্ষার সময় কিছুটা কম ছিল।
আর ২০২৩ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। তবে এসএসসির আইসিটি ছাড়া এ দুই পাবলিক পরীক্ষা অন্যান্য বিষয়ে পূর্ণ সময় ও নম্বরে নেওয়া হয়েছিল।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট ভর্তি পরীক্ষা
মন্তব্য করুন