নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০৮ এএম, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৮
রাষ্ট্রপতি পদের জন্য কি প্রধানমন্ত্রী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ভাবছেন? মঙ্গলবার রাতে স্পিকারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আকস্মিক বৈঠকের পর রাজনৈতিক মহলে এই গুঞ্জন শুরু হয়েছে। যদিও স্পিকার শিরীন শারমিন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর সংগে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তাঁর কোনো কথা হয়নি। মঙ্গলবার রাত ৯টা ৫ মিনিটে সংসদ থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্পিকারের কক্ষে যান। সেখানে এক ঘণ্টারও বেশি সময় প্রধানমন্ত্রী স্পিকারের সঙ্গে কাটান। স্পিকার জানিয়েছেন, উন্নয়ন বাজেট, সংসদ টিভি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা হয়েছে। কিন্তু প্রচণ্ড ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী এসব মামুলী আলোচনার জন্য এত সময় ব্যয় করবেন, এটা বিশ্বাস করতে চাইছে না রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
যারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘদিন চেনেন এবং তাঁর সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে অবহিত তারা মনে করছেন, প্রধানমন্ত্রী স্পিকারকে নিয়ে কিছু ভাবছেন। এর আগে ড. শিরীন শারমিন যখন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তখনও স্পিকার করার আগে প্রধানমন্ত্রী দুদফায় ড. শিরীনকে গণভবনে ডেকে কথা বলেছিলেন। প্রথম আলোচনা হয়েছিল শুধু মন্ত্রণালয় বিষয়ে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নাটকীয় ভাবে নজিবুর রহমানকে তাঁর মুখ্য সচিব করেন। তাঁকে মূখ্য সচিব করার আগেও প্রধানমন্ত্রী ডেকে তাঁর সঙ্গে এনবিআর নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ কথাবার্তা বলেন। মোস্তাফা জব্বারকে মন্ত্রী করার আগেও প্রধানমন্ত্রী তাঁর সঙ্গে ভিন্ন প্রসঙ্গে আলাপ করেন।
প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠরা বলছেন, যখন তার মাথায় কোনো চিন্তা আসে তখন সেটা নানাভাবে তিনি যাচাই বাছাই করেন। এই যাচাই বাছাইয়ের অংশ হিসেবেই কি তিনি ড. শিরীন শারমীনকে আরেকবার পরখ করে দেখলেন? আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে কি তিনি দেখলেন রাষ্ট্রপতি হিসেবে কেমন হবে শিরীন শারমিন?
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।