ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মৃত্যুর দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:৩২ এএম, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৮


Thumbnail

২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি। ওই দিন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়। তবে তাঁর মৃত্যু ছাপিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুরু হয় এক কলুষিত অধ্যায়। কোকোর মৃত্যু পরবর্তী কিছু ঘটনার মাধ্যমেই দেশে রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মৃত্যু ঘটে।

আরাফাত রহমান কোকো মারা যান সিঙ্গাপুরে। পরে তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয়। বিএনপিসহ এর অঙ্গসংগঠগুলোর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। বেগম জিয়ার ছেলের মৃত্যুতে শোকাহত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। কোকোর মৃতদেহ দেশে আনার পর সেদিন সন্ধ্যায় শেখ হাসিনা উপস্থিত হন বেগম জিয়ার বাসভবনে। রাজনৈতিক বিরোধ দূরে ঠেলে বেগম জিয়ার শোকে সমবেদনা জানানোই ছিল শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে। কিন্তু সেদিন প্রধানমন্ত্রীর এই মানবিকতাবোধের প্রতি চরম দৃষ্টতা প্রদর্শন করে বিএনপি ও তাঁর চেয়ারপারসন। একজন দায়িত্বে থাকা প্রধানমন্ত্রীকে বেগম জিয়ার বাড়ির সামনে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘক্ষণ। বেগম জিয়ার বাড়ির মূল ফটক বন্ধ রেখে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। প্রধানমন্ত্রী হেঁটে গিয়ে ফকটের সামনেও দাঁড়িয়ে ছিলেন কিছুক্ষণ, কিন্তু কেউ দরজা খুলেনি। বিফল মনোরথেই প্রধানমন্ত্রী সেদিন ফিরে গিয়েছিলেন।

সেদিন দেশবাসী দেখেছিল বিএনপির চরম দৃষ্টতা। মানবিকতাবোধ হীন কিছু মানুষের পরিচয় পেয়েছিল জনগণ। দেশবাসী আরও দেখেছিল দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল দাবিকারীদের রাজনৈতিক শিষ্টাচার বর্হিভূতি আচার।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রধানমন্ত্রীর মনে ওই ঘটনা নিশ্চিয়ই গভীর দাগ কেটেছিল। কারণ এর পর বিভিন্ন সময়ই প্রধানমন্ত্রী ওই ঘটনার কথা স্মরণ করে অপমানিত হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছেন।

তাঁদের মতে, সেদিনের ওই ঘটনা যদি না ঘটতো তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতি হয়তো অন্যরকমও হতে পরতো। হয়তো বর্তমান রাজনৈতিক সংকট ও দুই দলের চরম বিরুদ্ধ অবস্থান কিছুটা হলেও কমতে পারত।


বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নওগাঁয় ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখম, গ্রেপ্তার ১

প্রকাশ: ১০:৪৪ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মোশারফ হোসেন শান্ত

নওগাঁয় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া দিয়ে এক ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় অভিযুক্ত মোশাররফ হোসেন শান্ত (৩২)’কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে শহরের বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

অভিযুক্ত মোশারফ হোসেন শান্ত শহরের চকগোবিন্দ এলাকার আক্কাস আলীর ছেলে।

 

এর আগে রবিবার (১৪ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়াসহ সাজ্জাদ হোসেন (৩৫) নামে পল্লী বিদ্যুতের এক ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠে মোশারফ হোসেন শান্ত ও তার অনুসারীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পরের দিন সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাদী হয়ে নওগাঁ সদর মডেল থানায় হত্যা চেষ্টা মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী সাজ্জাদ।

 

এদিকে রবিবার রাতেই শান্তর প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়াসহ ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখমের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে। ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে দেখা যায়, মোশারফ হোসেন শান্ত নামে এক যুবক ১০-১২ জনকে সঙ্গে নিয়ে ধারালো অস্ত্র হাতে ঠিকাদার সাজ্জাদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে সাজ্জাদের মাথায় কোপ দেয় শান্ত। ওই মুহূর্তে গুরুত্বর জখম বাবাকে বাচাতে ছুটে যান সাজ্জাদের ছেলে হৃদয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে হৃদয়কেও মারপিট করে শান্তর অনুসারীরা। পুরো এ ঘটনাটি ঘটে ওই সড়কে চলাচলকারী শত শত মানুষের উপস্থিতিতেই।

 
প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়ার এ ঘটনার পর সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল থেকেই শহরজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছিলো। ঘটনার পর গা ঢাকা দিয়েছিলো মোশারফ হোসেন শান্ত ও তার অনুসারীরা। তাদের আটকে রাত থেকেই সাড়াশি অভিযানে নামে থানা পুলিশ। সর্বশেষ দুপুরে পুলিশের অভিযানে শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

এবিষয়ে জানতে চাইলে নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক বলেন, সংবাদটি পাওয়ার পর রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছিলো। এ ঘটনায় মোশারফ হোসেন শান্তকে প্রধান আসামী করে মোট ৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী ঠিকাদার। এরপরই  ভিডিও দেখে অস্ত্রধারীদের চিহ্নিত করাসহ গ্রেপ্তারে মাঠে নামে পুলিশ। দুপুর আড়াইটার দিকে প্রধান অভিযুক্ত শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত বাকীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকার স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, বাসস্টান্ডে সোহরাওয়ার্দী নামে একটি মুদিখানার দোকানীকে রাতে আকস্মিক কল দিয়ে হাত পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেয় শান্ত। এর কিছুক্ষণ পর ওই দোকানে গিয়ে সোহরাওয়ার্দীকে মারপিট শুরু করেন শান্ত ও তার অনুসারীরা। পুরো ঘটনাটির প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন ঠিকাদার সাজ্জাদ। ওই মুহূর্তে  বাঁধা দিতে গেলে সাজ্জাদের উপর চড়াও হয় শান্ত ও তার অনুসারীরা। এরপর সেখান থেকে কিছুটা দূরে গিয়ে তারা শুরু করে অস্ত্রের মহড়া। হামলা করা হয় সাজ্জাদ ও তার ছেলের উপর।

ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনায় ঠিকাদার সাজ্জাদ হোসেন বলেন, নববর্ষের দিন স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে ঘুরাঘুরি শেষে বাড়িতে ফিরছিলাম। ফেরার পথে স্ত্রীকে পাঠিয়ে দিয়ে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে বাসস্টান্ডে নেমে যাই। পথে সাজ্জাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে সে আমার পথরোধ করে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। শান্তর সাথে থাকা ১০-১২ জনের প্রত্যেকের হাতেই ধারালো অস্ত্র ছিলো। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা আমার শরীরে বিভিন্ন স্থানে কোপাতে থাকে।


ভুক্তভোগী সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, আমাকে বাচাতে এলে আমার ছেলেকেও তারা বেদম মারপিট করেছে। অনেক আকুতি মিনতি করেও লাভ হয়নি। শান্ত বাহিনীর অত্যাচারে আমাদের পুরো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আমরা অতিষ্ঠ। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় শান্ত কেউকেই তোয়াক্কা করে না। এমপি-মন্ত্রীদের সাথেও শান্তর ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করলে আমাকে হত্যা করবে বলে হুমকি দিয়েছিলো শান্ত বাহিনীর সন্ত্রাসীরা। এরপরেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মামলা করেছি। আমি ন্যায় বিচার চাই।


কুপিয়ে জখম   আধিপত্য বিস্তার   প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৩

প্রকাশ: ১০:৩৩ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।   

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের তেঁতুলতলা অ্যাবলুম হাইওয়ে রেস্টুরেন্টের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষনিকভাবে হতাহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, নিহতরা সবাই পিকআপ ভ্যানের যাত্রী ছিলেন।

পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মাগুরাগামী ইউনিক পরিবহনের সঙ্গে ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ১১ জন মারা যান। 

ফরিদপুরের করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী বলেন, এ সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই ১১ জন নিহত হয়েছেন। 


সড়ক দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ময়মনসিংহে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২ আহত ২৫

প্রকাশ: ১০:১৩ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ময়মনসিংহের তারাকান্দায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে অন্তত ২৫ জন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কোদলধর এলাকার হিমালয় পেট্রোল পাম্পের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তারাকান্দা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াজেদ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এখন পর্যন্ত নিহত দুইজনের নামপরিচয় জানা যায়নি।

তিনি বলেন, শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কে তারাকান্দার কোদালধর এলাকায় ঢাকা থেকে আসা শেরপুরগামী ও শেরপুর থেকে ঢাকাগামী আরেকটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে যাত্রীবাহী দুইটি বাস খাদে পড়ে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই নারীসহ দুই যাত্রী নিহত হন। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে এবং রেকার দিয়ে খাদে পড়া বাস দুটি উদ্ধারের কাজ শুরু করে। বাসের নিচে আরও মরদেহ চাপা পড়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান ওসি।

 


সড়ক দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে পৃথক দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৯:৫৮ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জয়পুরহাটে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ক্ষেতলাল উপজেলার বটতলী এলাকা ও পাঁচবিবি রেলস্টেশন এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন, ক্ষেতলাল উপজেলার আটিদাশড়া গ্রামের আকবরের ছেলে জনি ও নীলফামারীর সৈয়দপুর এলাকার জয়নাল আবেদিনের ছেলে সেলিম হোসেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে ক্ষেতলাল উপজেলার বটতলী তুলশীগঙ্গা নদীর সেতুর নিচে জনি নামে একজনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে তার মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারনা সেতু থেকে পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হতে পারে।

অন্যদিকে, ট্রেনে করে বাড়িতে ফিরছিলেন সেলিম নামে একজন। পথে পাঁচবিবি রেল স্টেশনে ট্রেনটি যাত্রা বিরতি দিলে তিনি ট্রেন থেকে থেকে আখের রস খেতে যান। এরপর লাইন পার হওয়ার সময় অপর দিক থেকে আসা কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তার মৃত্যু হয়।


পৃথক দুর্ঘটনা   ট্রেনের ধাক্কা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

প্রকাশ: ০৯:৫৭ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলার কানাইপুরের তেতুলতলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত। আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুরের কানাইপুরের দিকনগর এলাকায় বাস-পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তবে চারজন সহ আরও অনেকে আহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই ছিলেন পিকাপভ্যানের যাত্রী।

ফরিদপুরের করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, এ সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে ১১ জন নিহত হয়েছেন। আহত চারজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।


সড়ক দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন