নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৩৬ পিএম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
দেশের ২২ তম প্রধান বিচারপতি হয়েছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। শনিবার বঙ্গভবনে শপথ নিচ্ছেন তিনি। একাধিক সূত্রে এ খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আপিল বিভাগের অন্যতম জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি সরকারের অআস্থাভাজন বলেও পরিচিত। এ কারণেই তাঁকেই রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ প্রধান বিচারপতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্টরা।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা প্রায় আড়াই মাস আগে পদত্যাগ করলেও তাঁর মেয়াদ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হলো ৩১ জানুয়ারি। এর দুদিনের মাথায়ই শুক্রবার ২ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ হলেন প্রধান বিচারপতি।
এর আগে বাংলা ইনসাইডারের প্রতিবেদনে ‘সিনহার মেয়াদ শেষ হলেই আসবেন নতুন বিচারপতি’ শিরোনামের (http://bit.ly/2DXfguw) প্রতিবেদনে সিনহার মেয়াদ শেষের পরপরই প্রধান বিচারপতি নিয়োগের কথা বলা হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা পদত্যাগ করেছেন গত বছরের ১০ নভেম্বর, যা গৃহীত হয় ১৪ নভেম্বর। এরপর দুই মাস কেটে গেলেও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ হয়নি। এর কারণ হিসেবে জানা গেল বিচারপতি সিনহার কথাই। তিনি চলে গেলেও তাঁর ভূত ছাড়ছে না বিচার বিভাগকে। বিচারপতি সিনহার পদত্যাগ সংক্রান্ত পরবর্তী কোনো জটিলতা এড়াতেই দেরি হচ্ছে বিচারপতি নিয়োগ। চলতি মাসের (জানুয়ারি) শেষে সিনহার চাকরির মেয়াদ শেষের পরই নিয়োগ হতে পারে পরবর্তী প্রধান বিচারপতি।’
আর বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি আব্দুল ওয়াহ্হাব মিঞা আপিল বিভাগের সর্বজ্যেষ্ঠ হলেও তাঁর প্রতি আস্থা রাখতে পারছিল না সরকার। অপর দিকে জ্যেষ্ঠতায় তারপরই ছিলেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হাসান। বিভিন্ন কারণেই মাহমুদ হাসান সরকারের আস্থাভাজন। ‘সিনহা’ ঘটনার পর দেশের এই গুরুত্বভাজন সময় অস্থার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েই তাঁকে বিচারপতি করা হলো। আর প্রধান বিচারপতি নিয়োগে জ্যেষ্ঠতার চেয়ে আস্থার বিষয়টিকে প্রধান্য দেওয়ার নজির এর আগেও বহুবার দেখা গেছে।
বাংলা ইনসাইডার/এমএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মধ্যপ্রাচ্য ইরান বাংলাদেশ প্রবাসী আয় জ্বালানি তেল
মন্তব্য করুন
ভারতের নির্বাচন বাংলাদেশ লোকসভা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
চিকিৎসক ও রোগীর সুরক্ষায় জাতীয় সংসদে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও পরিচালকসহ অন্যান্য চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় আরও অংশ নেন কুমিল্লা–৬ সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, চান্দিনা আসনের সংসদ সদস্য ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. তাহসীন বাহার, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. নাছিমা আক্তার প্রমুখ।
আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিকিৎসকদের উদ্দেশে বলেন, আমি যেমন চিকিৎসকদের মন্ত্রী, তেমনি রোগীদেরও। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস করতে সংসদে বিল উত্থাপন করা হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিদেশে চিকিৎসা নিরুৎসাহিত করতে দেশে চিকিৎসকদের আরও বেশি সেবা মনোভাবী হওয়ার অনুরোধ জানান। স্থানীয় সংসদ সদস্যের দাবির প্রেক্ষিতে কুমিল্লায় একটি ক্যানসার হাসপাতাল নির্মাণেরও প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী।
এর আগে সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতাল ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন করে রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ পাঁচটি বড় ধরনের সংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছিল সেখান থেকে নতুন সরকার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আবার যদি মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ শুরু হয় বা অস্থিরতা দীর্ঘমেয়াদি হয়, তাহলে বাংলাদেশ নতুন করে অর্থনৈতিক সংকটে পড়তে পারে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা।
‘কেউ ভয় পাবেন না। অল্প পানিতে মাছ তিরতিরায়। ধৈর্য ধরেন, আমার চেয়ে বড় খারাপ লোক এ জেলাতে হয় নাই, হবেও না।’ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এক প্রার্থীর পক্ষে জনসংযোগ করতে গিয়ে এমন ‘উসকানিমূলক’ বক্তব্য দিয়েছেন বহুল আলোচিত লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু তাহেরের ছেলে এএইচএম আফতাব উদ্দিন বিপ্লব। এই বক্তব্যের একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।