নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:১১ পিএম, ১৪ মার্চ, ২০১৮
গ্রীষ্মকাল না আসলেও বাড়ছে তাপমাত্রা। আবার হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। ওঠানামাও করছে ৪-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। কোনো দিন প্রখর রোদ, আবার কোনো দিন সকালে কুয়াশাচ্ছন্ন মেঘলা আকাশ। চলতি মাসে আবহাওয়ার এমন বিরুপ অবস্থা বিরাজ করছে প্রকৃতিতে।
তাপমাত্রা হঠাৎ কমা বাড়ার কারণে আমাদের শরীর সেই পরিবর্তিত তাপমাত্রার সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নিতে পারে না। আর তখন আমাদের নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় পড়তে হয়।
প্রকৃতিতে আবহাওয়ার এই পরিবর্তনের সময় শিশু-কিশোরসহ সব বয়সের মানুষের আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত রোগব্যাধি যেমন: ভাইরাস জ্বর, কাশি, চিকেন পক্স, ডাস্ট এলার্জি, ভাইরাস জনিত নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।
আবহাওয়ার পরিবর্তনজনিত স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এ সময় বেশি ঠাণ্ডা পানি পান করা উচিৎ না। ফ্যানের বাতাস বা এসি দেয়ার ক্ষেত্রেও তাপমাত্রা ওঠানামার বিষয়টি মাথায় রাখুন।
এই সময় দেখা দেয় মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি চিকেন পক্স। আর এই চিকেন পক্স প্রতিরোধ করতে শিশু, বড় সব বয়সের লোকদের ভ্যাকসিন বা প্রতিশেধক দেয়া উচিত।
জ্বর, সর্দি-কাশি হলে উপসর্গ অনুযায়ী প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ ও এন্টি-হিস্টামিন সেবন করা যায়। তবে কোন অবস্থাতেই চিকিত্সকের পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে অন্যান্য সমস্যার পাশাপাশি আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় ভাইরাল ফেবারসহ বিভিন্ন ধরনের ভাইরাল ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই শিশুদের প্রতি অধিক যত্ন নিতে হবে।
হঠাৎ তাপমাত্রা বেড়ে গেলে শহর এলাকায় হিট ষ্টোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই এসময় বিশেষ করে বৃদ্ধ যারা তাদের অনেক বেশি সচেতন ও সাবধানে থাকতে হবে।
তাই শরীর সুস্থ রাখতে হলে আবহাওয়ার পরিবর্তনের এই সময় অনেক বেশি সচেতন এবং সতর্ক থাকতেই হবে। প্রয়োজন হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।