নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:০৫ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০১৮
রাজধানীতে বেড়েই চলছে মশার অত্যাচার। কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। কয়েকেটি এলাকায় কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও এখনো অনেক এলাকায় ক্ষুদ্র এ প্রাণীর অত্যাচারের সীমা ছাড়িয়েছে।
বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত সর্বত্রই মশার উপদ্রব। বিভিন্ন এলাকার জলাশয়গুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় এগুলো মশার প্রজনন ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
মগবাজার এলাকার বাসিন্দা ইমতিয়াজ হক বলেন, ‘মাঝে মাঝে সিটি কর্পোরেশনের লোক ওষুধ ছিটালেও সেটা কোনো কাজে আসছে। কোনো দিন ভুলে জানালা খোলাথাকলে সেদিন আর কোথাও দু মিনিট বসা যায় না। মশার ভয়ে সারা দিনই দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে।’
তেজগাঁও এলাকার বাসিন্দা আমিনুর ইসলাম পলাশ বলেন,‘ দিনের বেলাতেই মশার যন্ত্রণায় তাঁরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। রাত হলে এ যন্ত্রণা আরও বাড়ে। কয়েল, মশারি, ওষুধ স্প্রে কোনো কিছুতেই মশা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।’
দুই সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে মশা মারতে কামান দাগা শুরু করলেও কোনো কাজে আসছে না। ওষুধ ছিটানো হয় অনিয়মিত, কোথাও একেবারেই হয় না। আবারওষুধের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। নগরবাসীর অভিযোগ এসবে ঔষুধ নাকি নিম্নমানের।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ওসমান গণি বলেন, উত্তর আর দক্ষিণ বলতে কোনো কথা নেই। সব স্থানে অতিরিক্ত মশার উৎপাত। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না দেখছি। মশাতো কমছে না। আমরা নিজেরাইতো ভূক্তভোগী। এজন্য আবার পলিসি চেইঞ্জ করে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করেছি। দেখা যাক কি হয়।
ডোবানালা পরিষ্কারের ব্যাপারে জানতে চাইলে ওসমান গনি বলেন, এইসব ডোবানালা পরিস্কারের বাজেট আমাদের নেই। তারপরও আমরা ডোবানালা পরিষ্কারের চেষ্টা করছি বলে জানান তিনি।
বাংলা ইনসাইডার/এসএ/জেডএ
মন্তব্য করুন
মাধ্যপ্রাচ্য শেখ হাসিনা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস ওয়াই রামাদান
মন্তব্য করুন
কাতারের আমির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি
মন্তব্য করুন
চুয়াডাঙ্গা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হিট এলার্ট জারি
মন্তব্য করুন
নাটোর সিংড়া উপজেলা পরিষদ ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি জুনায়েদ আহমেদ পলক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন