নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৪৭ পিএম, ১৯ জুন, ২০১৮
গাজীপুরে শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে গতকাল। আগামী ২৬ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনের সচিব বুধবার সকালে গাজীপুরে যাবেন। এদিন তারা দুপুরে বঙ্গতাজ অডিটরিয়ামে নির্বাচনের সার্বিক ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রতিদ্বন্দ্বী সকল প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। গাজীপুরের নেজারত ডেপুটি কালেক্টরেট (এনডিসি) খুদরত-ই-খুদা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আগামী ২১ ও ২২ জুন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রায় ৯ হাজার ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাকে এবং ২৪ জুন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৫০৩ জন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
গাজীপুর জেলা নির্বাচন কমিশন শুত্রে জানা যায়, প্রায় ৯ হাজার ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণার্থীদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
জেলা নির্বাচন কমিশন সুত্রে আরও জানা যায়, গাজীপুর সিটি নির্বাচনে ছয়টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এ কেন্দ্রগুলো চূড়ান্ত হওয়ার পর ভোটারদের নিয়ে ইভিএমে ভোটগ্রহণের মহড়া দেয়া হবে।
এ ছাড়াও গাজীপুর সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্র, কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্র এবং টঙ্গীর আউচপাড়ার বসির উদ্দিন উদয়ন একাডেমি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে।
উল্লেখ্য আগামী ২৬ জুন গাজীপুর সিটি নির্বাচন ভোট গ্রহন করা হবে। মেয়র পদে সাতজন এবং ৫৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৫৪ জন, ১৯টি সংরক্ষিত আসনে ৮৪ জন নারী কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩৬ জন।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।