নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৬ এএম, ২৪ জুলাই, ২০১৮
বড়পুকুরিয়া খনি থেকে উত্তোলিত কয়লার হিসাবে গড়মিলের ঘটনায় সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে গোটা খাতে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। প্রায় দেড় লাখ মেট্রিক টন কয়লা ‘উধাও’ হওয়ায় সন্দেহের তীর পড়েছে খনিটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা সরকারি কোম্পানি বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির (বিসিএমসিএল) শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপর। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, খনি থেকে উত্পাদিত কয়লা সরকারি বিদ্যুেকন্দ্রে না দিয়ে খোলা বাজারে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে অন্তত ২০০ কোটি টাকা আত্মসাত্ করেছেন জড়িতরা। আর এ অব্যবস্থাপনা, অনিয়ম ও দুর্নীতির খেসারত দিচ্ছেন উত্তরাঞ্চলের জনগণ। রবিবার বড়পুকুরিয়ার কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুেকন্দ্রে উত্পাদন পুরোদমে বন্ধ হয়ে গেছে। ওইদিন রাত থেকেই রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলের জেলাগুলোতে বিদ্যুতের লোডশেডিং বেড়ে গেছে। (ইত্তেফাক)
অন্যান্য সংবাদ
অবশেষে চার্জশিট
গুলশানে হলি আর্টিসানে হামলায় জড়িতরা ছিল নব্য জেএমবির সুইসাইডাল স্কোয়াডের সদস্য। হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল সংগঠনটির শীর্ষ নেতা কানাডাফেরত তামিম চৌধুরী। হামলার পরিকল্পনা হয়েছিল ৫-৬ মাস ধরে। তবে বসুন্ধরার একটি বাসায় বসে জেএমবির নেতারা হলি আর্টিসানে হামলার চূড়ান্ত ছক করে হামলার তিন দিন আগে। হামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল বিদেশি ও আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা। দেশকে অস্থিতিশীল করে সরকারকে চাপের মুখে ফেলে বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র বানাতে চেয়েছিল তারা। জঙ্গিদের ধারণা ছিল, বিশ্বের বড় বড় জঙ্গি সংগঠনের অনেক অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। তাই তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এসব অস্ত্রশস্ত্র এবং প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে। আলোচিত এ হামলার তদন্তে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে। দুই বছরের বেশি সময় তদন্ত শেষে গতকাল সোমবার মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) এ মামলার চার্জশিট আদালতে পাঠিয়েছে। এর আগে কয়েকবার চার্জশিট দাখিলের তারিখ ঘোষণা করা হলেও তদন্তের স্বার্থে তা পেছানো হয়। (সমকাল)
রাজশাহীতে মেয়র প্রার্থীর প্রচারে ‘নেই’ কাউন্সিলররা
ভোটারদের কাছে একজন কাউন্সিলর প্রার্থীর মতামত, প্রভাব ও প্রচারণা মেয়র প্রার্থীর জয়-পরাজয়েও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কাউন্সিলর প্রার্থী যদি দলীয় আদর্শের হন তবে তিনি নিজের ভোট চাওয়ার পাশাপাশি দলের মেয়র প্রার্থীর পক্ষেও প্রচারণা চালাবেন সেটাই স্বাভাাবিক। তবে রাজশাহীতে দেখা যাচ্ছে, অনেক কাউন্সিলর প্রার্থী নিজেদের জন্যই শুধু ভোট চাচ্ছেন, এড়িয়ে যাচ্ছেন মেয়রের জন্য কথা বলা। আবার বিএনপির রাজনীতি করা কাউন্সিলর প্রার্থী ভোটের তদবির করছেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর পক্ষে এমনও দেখা যাচ্ছে। (কালের কণ্ঠ)
‘লালফিতায়’ যেন অগ্রগতি ব্যাহত না হয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তৃণমূল জনগোষ্ঠীর জন্য নিজস্ব উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে সরকারী কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, আমাদের সরকারের সময় শেষ হয়ে আসছে। আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন। জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। এ জন্য কোন আক্ষেপ নেই। তবে দেশটাকে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলে দিয়েছি, তা যেন অব্যাহত থাকে। বাংলাদেশ এখন নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ। এ দেশের সঙ্গে নিম্ন শব্দটি থাকতে পারে না। আমরা সমুদ্রের তলদেশ থেকে মহাকাশে পৌঁছে গেছি। এ অগ্রযাত্রাও যেন থেমে না যায়। সোমবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উদযাপন এবং জনপ্রশাসন পদক-২০১৮ বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্যের’ অবসান ঘটানোর জন্য সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, একটা সময় ছিল, সরকারী চাকরি-কাজ করলেও বেতন, না করলেও বেতন এই চিন্তাটা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়। এক সময় ফাইল বাঁধতে লাল ফিতা ব্যবহার করা হতো। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বোঝাতে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ কথাটি প্রচলিত হয়। এখন লাল ফিতার বদলে ব্যবহার করা হয় সাদা ফিতা। সাদা ফিতা ব্যবহার হলেই যে কাজ দ্রুত হবে, তা কিন্তু নয়। ওই লাল ফিতা এখনও প্রচলিত আছে। ওই দৌরাত্ম্যটা যেন না থাকে। (জনকণ্ঠ)
আ.লীগের কার্যনির্বাহী কমিটিতে শেখ হাসিনা : ‘ব্লেম-গেম’ শুরু করেছে বিএনপি
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচন যখন ঘনিয়ে আসবে নানামুখী খেলাও তখন শুরু হয়ে যাবে- এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরা জনগণের জন্য কাজ করছি, করে যাব। আমরা চাই দেশের মানুষ ভালো থাকুক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সভাপতির সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, এডভোকেট সাহারা খাতুন, ড. আবদুর রাজ্জাক, কর্নেল (অব.) মুহম্মদ ফারুক খান, রমেশ চন্দ্র সেন, পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য, নুরুল ইসলাম নাহিদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এ কে এম এনামুল হক শামীম, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, উপদপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়–য়াসহ কার্যনির্বাহী সংসদের অধিকাংশ সদস্য। তিন সিটিতে হঠাৎ অস্থিতিশীল পরিবেশ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নাটক করাই বিএনপির চরিত্র এবং নিজেরা অপরাধ করে আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপিয়ে নাটক করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চায় তারা। ভোটের মাঠে জনগণের কাছে সাড়া না পেয়ে ‘বেøম গেম’ শুরু করেছে বিএনপি। সবখানে নাটক করে তারা আন্তর্জাতিকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চায়। এটাই তাদের চরিত্র। (ভোরের কাগজ)
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
নড়াইলের লোহাগড়ায় দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে ইয়াবা
ট্যাবলেট দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে আওয়ামী লীগের আরেক কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল
থেকে ৫০০টি ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার ইতনা ইউনিয়নের
চরদৌলতপুর গ্রামের দ্বীন মোল্যার মুদি দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার জিয়া চৌধুরী (৩৩) উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন আ.লীগের কর্মী।
তিনি ইতনা ইউনিয়নের দক্ষিণ লংকারচর গ্রামের মো. আজগর চৌধুরীর ছেলে। ভুক্তভোগী মো. আরজ
আলী ওরফে লিচু কাজী (৫৮) উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন আ.লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে আওয়ামী লীগ
নেতা লিচু কাজী চরদৌলতপুর বাজার থেকে পাংখারচর বাড়িতে ফেরার পথে দ্বীন মোল্যার দোকানের
সামনে পৌঁছলে অভিযুক্ত জিয়া ডেকে নিয়ে বসান তাকে।
এ সময় পাশে বসে কৌশলে লিচু কাজীর পাঞ্জাবির পকেটে জিয়া একটি প্যাকেট
ঢুকাতে গেলে তখন ধস্তাধস্তি হয়। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে নীল রঙের জীপারযুক্ত পাঁচটি
পলি ব্যাগ মাটিতে পড়ে যায়। সেখানে ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ছিল। ওই সময় পুলিশের উপস্থিতি
টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে জিয়া চৌধুরী দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে ঘটনার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য
লিচু চৌধুরীকে লোহাগড়া থানায় নেওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি পেকেটে থাকা ৫০০ ইয়াবা
উদ্ধার করে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে লিচু কাজী পুলিশকে জানান যে, সমাজে আমাকে হেয় করার
জন্য জিয়া এমন নাটক সাজায়। উপস্থিত ভ্যানচালক আজিম ফকিরও পুলিশকে একই সাক্ষ্য দেন।
এ ঘটনার জের ধরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই দিন বিকেলেই ইয়াবা কারবারি
জিয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ জিয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তারকালে সাংবাদিকদের তিনি
বলেন, আমি অপরাধী নই।
আওয়ামী লীগ নেতা লিচু কাজী থানা থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন,
সামাজিকভাবে হেয় করতে সুপরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষরা জিয়ার মাধ্যমে ইয়াবা দিয়ে আমাকে
ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। সত্য উদঘাটিত হওয়ায় আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি অভিযোগ থেকে মুক্তি
পেয়েছি।
এ বিষয়ে লোহাগড়া থানার ওসি কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, মাদকবিরোধী অভিযানে
জিয়া চৌধুরী নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে থানায় একটি
মাদক মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে আদালতের মাধ্যমে আসামিকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।