নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৮ এএম, ২৮ জুলাই, ২০১৮
শেষ পর্যায়ে রয়েছে রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। তিন সিটির মেয়র-কাউন্সিলর প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচার শেষ হবে আজ শনিবার মধ্যরাতেই। একদিন বিরতি দিয়ে আগামী সোমবার ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে তিন সিটির নির্বাচন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আজ রাত ১২টা থেকে সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা বন্ধ থাকবে। নির্বাচনের পর দুদিন অর্থ্যাৎ ১ আগস্ট পর্যন্ত মিছিল-শোভাযাত্রাও নিষিদ্ধ থাকবে। ভোট গ্রহণে স্বাচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকেই সংশ্নিষ্ট সিটির বাসিন্দা নন এমন ব্যক্তিদের নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রভাবশালীরা নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করলে বা অবৈধ প্রভাবের চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এই পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারাও ইতিমধ্যে নির্বাচনী এলাকা ত্যাগ করেছেন।
ভোটের তিন দিন আগে থেকে ভোটের পরে আরও তিন দিন পর্যন্ত বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্সধারীদের জন্য অস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এছাড়া সিলেটে আজ শনিবার মধ্যরাত থেকে সিটি করপোরেশন এলাকায় মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের পরদিন ৩১ জুলাই পর্যন্ত এসব নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন উপলক্ষে তিন সিটিকেইই নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, নির্বাহী-বিচারিক হাকিমসহ মোবাইল-স্ট্রাইকিং ফোর্স এবং কেন্দ্রে কেন্দ্রে প্রয়োজন অনুযায়ী আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে।
এদিকে তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী থাকায় নির্বাচনী এলাকায় রাজনৈতিক উত্তাপ দেখা গেছে। নির্বাচন কমিশনও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। নির্বাচনে যে কোনো ধরনের সহিংসতা এড়াতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিত করতে তাদের তৎপরতাও বাড়াতে বলা হয়েছে।
তিন সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী থাকায় যেকোনো সহিংসতা এড়াতে তারা তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন সূত্র।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।