নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৪১ পিএম, ২৮ জুলাই, ২০১৮
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনের টানা ১৮ দিনের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শেষ হচ্ছে শনিবার আজ মধ্যরাতে। শেষ মুহূর্তে রাজশাহীতে জমে উঠেছে ডিজিটাল প্রচারণা। তবে ডিজিটাল প্রচারণায় এগিয়ে রয়েছে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি ছাড়া অন্যান্য মেয়র প্রার্থীদের ডিজিটাল প্রচারণা নামমাত্র।
অত্যাধুনিক ক্যারাভান, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন নৌকার প্রার্থী। ডিজিটাল প্রচারণার সকল সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগাচ্ছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। লিটনের তুলনায় বুলবুলসহ অপর চার মেয়র প্রার্থীর ডিজিটাল প্রচারণা দৃশ্যমান হচ্ছে না।
রাজশাহী মহানগরে সবচেয়ে বেশি সাড়া ফেলেছে ডিজিটাল ক্যারাভান এবং বড়পর্দায় মেয়র থাকাকালীন খায়রুজ্জামান লিটন যেসব উন্নয়ন করেছিল তাঁর ভিডিওচিত্রের প্রদর্শনী।
মহানগর ও জেলা বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা পরিষদের উদ্যোগে প্রতিদিন তিনটি করে ওয়ার্ডে প্রোজেক্টরের মাধ্যমে ডিজিটাল প্রচারণা চালানো হচ্ছে। খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র নির্বাচিত হলে কি কি উন্নয়ন কাজ করতে চান তাও দেখানো হচ্ছে পাড়ার মোড়ে মোড়ে। গ্রাফিক্স চিত্রের মাধ্যমে বড়পর্দায় দেখানো হচ্ছে এগুলো। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার অনেক দর্শক অনেক আগ্রহ নিয়ে সেগুলো দেখছেন।
পাশাপাশি মেয়র থাকাকালের লিটনের উন্নয়নগুলো তুলে ধরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। ‘আগামীর রাজশাহী’ নামে একটি ফেসবুক পেইজে আগামী দিনে খায়রুজ্জামান লিটনের উন্নয়ন পরিকল্পনার ভিডিও পোস্ট করা করা হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের মুল প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থীর ডিজিটাল প্রচারণা নেই বললেই চলে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিএনপির মেয়র প্রার্থী বুলবুলের পক্ষে প্রচারণা খুব একটা দেখা যায় না। কেবলমাত্র বুলবুলের নিজ নামে থাকা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দিনশেষে সেদিনের প্রচার-প্রচারণার ছবি প্রকাশ করা হয়। মাঝে মধ্যে ফেসবুক লাইভ করা হয়। এছাড়া অন্য তিন মেয়র প্রার্থীর ডিজিটাল প্রচার-প্রচারণা উল্লেখ করার মতো তেমন কিছুই নেই।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।