নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০৯ পিএম, ২৯ জুলাই, ২০১৮
তিন সিটিতে গতকাল মধ্যরাত থেকে শেষ হয়েছে নির্বাচনী প্রচারণা। এখন অপেক্ষা শুধু ভোট গ্রহণের। ভোট গ্রহণের সকল প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। টানা ১৮ দিনের প্রচার-প্রচারণা-মাইকিং-পথসভা-অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের সমাপ্তি ঘটেছে গতকাল রাতে। রোববার সকাল থেকে তাই এ তিন সিটিতে সুনসান নীরবতা বিরাজ করছে। তিন সিটিতেই মোতায়ান করা হয়েছে বিজিবি। প্রচারণা বন্ধ থাকলেও কৌশলে কোনো কোনো প্রার্থী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ আছে।
রাজশাহী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, ভোটের আগে ও পরে তিন দিন সমগ্র নগরীকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। এর অংশ হিসেবে নগরীর নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ভোটকেন্দ্র ঘিরেও থাকছে তিন স্তরের নিরাপত্তা। সাদা পোশাকেও থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যারা। আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা নেই। পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তারা ভোটারদের আতঙ্কিত না হতে পরামর্শ দিয়েছেন।
এদিকে নির্বাচন উপলক্ষে নগরীতে ১৫ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে। আরও চার প্লাটুন রিজার্ভ রাখা হয়েছে।
রাজশাহী সিটিতে মোট ভোটার ৩ লাখ ১৮ হাজার ১৩৮ জন। ১৩৮টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১১৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
রাজশাহী সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে লড়ছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সাবেক দুই মেয়রসহ ৫ প্রার্থী। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৬০ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাাউন্সিলর পদে ৫২ জন প্রার্থী অংশগ্রহণ করছেন।
সিলেট
সিলেট সিটিতে নির্বাচন উপলক্ষে ১৪ প্লাটুন বিজিবি, র্যাবের ২৭টি টিম থাকছে। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ২২ জন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। ১৩৪টি ভোট কেন্দ্রে ২৯৪৮ জন পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ২ জন করে অতিরিক্ত (অস্ত্রসহ) ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়াও ৯টি স্ট্রাইকিং ফোর্স, মোবাইল টিম ৯টি, ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ৯ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নির্বাচনের মাঠে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকবেন।
সিলেট সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে ছয়জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৩৪ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৬২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সিলেট সিটি নির্বাচনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২১ হাজার ৭৩২ জন।
বরিশাল
বরিশাল সিটি নির্বাচনে ১২৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৫০টি কেন্দ্র অধিক গুরুত্বপূর্ন (ঝুঁকিপূর্ণ) এবং ৬২টি কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ, এছাড়া ১১টি কেন্দ্রকে সাধারণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অধিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ, এপিবিএন, আনসার বাহিনী নিয়ে ১৪ জন সশস্ত্রসহ মোট ২৪ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্বরত থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ কেন্দ্রে ১২ জন সশস্ত্র পুলিশ, এপিবিএন ও আনসারসহ মোট ২২ জন সদস্য দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। এছাড়ও পুলিশের একাধিক দলকে টহল দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রিজার্ভ এবং স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বরিশাল সিটিতে ১৯ প্লাটুন বিজিবি ছাড়াও র্যাবের ৩৫টি টহল দল ও সাদা পোশাকধারীসহ প্রায় সাড়ে ৩শ সদস্য নির্বাচনী এলাকায় দায়িত্ব পালন করবেন।
এবার বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে ৬ জন, সাধারণ কাউন্সিলর হিসেবে ৯৪ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন প্রার্থী অংশগ্রহণ করছে জয়ের লক্ষে। বরিশাল সিটিতে মোট ভোটার ২ লাখ ৪২ হাজার ১৬৬ জন।
আগামীকাল ৩০ জুলাই ভোটগ্রহণ উপলক্ষে আজ যেন সবকিছুই থমকে আছে এই তিন সিটিতে। নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে তিন সিটি এলাকা। র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির টহল টিম টহল দিচ্ছে একটু পরপর। তিন সিটিতেই দেখা যায় অন্যান্য দিনের থেকে অনেকটাই জনমানবহীন ফাঁকা। ইতিমধ্যে এই তিন সিটি থেকে বহিরাগতরা চলে গিয়েছেন। এছাড়া নির্বাচনি এলাকায় মোটরসাইকেল ও যানবাহন চলাচলে দেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সবকিছু মিলিয়ে ব্যাস্ততম রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটিতে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা।
বাংলাইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান ফরিদপুর
মন্তব্য করুন
ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্কিন দূতাবাস
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ কি কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে ঝুঁকছে? সাম্প্রতিক সময়ে এই প্রশ্নটি কূটনৈতিকপাড়ায় ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।
আগামী কয়েক মাসে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের বার্তা পাওয়া যায়। পৃথিবীর অন্যতম ধনী দেশ কাতারের আমির বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। দুই দিনের সফরে কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের একটা বার্তা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কাতার বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সহযোগিতা করারও আশ্বাস দিয়েছেন। সামনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে আসছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে যে, আগামী মে মাসে তার বাংলাদেশ সফর করার কথা। এরপরও আরও কয়েকটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিত্বের বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ধরনের বাঁক বলে মনে করা হচ্ছে।
কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নানা বাস্তবতায় বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্য মুখী হচ্ছে। বিশেষ করে বর্তমানে পরিবর্তিত বিশ্বে এবং যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের ওপর বাংলাদেশকে নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের ওপর নির্ভরশীল থাকার জন্য বাংলাদেশের কয়েকটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে প্রথম কারণ হলো- বাকিতে তেল-জ্বালানি পাওয়া। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকটের ফলে জ্বালানি তেলের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে কোথাও এক বছরের বাকিতে, কোথাও তারও বেশি সময় বাকিতে জ্বালানি তেল আহরণের চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের ইতিবাচক সমঝোতা হয়েছে বলেও জানা গেছে।
কাতারের সঙ্গেও এমন একটি সমঝোতা হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানা গেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে৷
দ্বিতীয়ত, মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের অভিবাসীদের জন্য একটি বড় বাজার। বিশেষ করে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার এই সব দেশগুলোতে বিপুল সংখ্যক বাঙালি বসবাস করে। যুদ্ধের ফলে এই সমস্ত দেশগুলোতে জনশক্তি রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছে। অনেক শ্রমিক ছাঁটাই হতে পারে। আর এটি মাথায় রেখেই বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক ঝালিয়ে নিচ্ছে, যেন বাংলাদেশের শ্রমিকরা এই শ্রমিক ছাঁটাই এর আওতায় না পড়ে।
তৃতীয়ত, বাংলাদেশে যে অর্থনৈতিক সংকট সেই অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় অদূর ভবিষ্যতে নগদ সহায়তা দরকার হতে পারে, দ্রুত ঋণ দরকার হতে পারে। আর সেক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বাংলাদেশের সংকট নিরসনের একটা বড় ভরসাস্থল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আর এই সমস্ত বাস্তবতায় বাংলাদেশ এখন মধ্যপ্রাচ্যমুখী। বাংলাদেশের ঋণের হার অনেক বেশি। বাংলাদেশে ঋণের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। অর্থনীতি ক্রমশ ঋণ নির্ভর হয়ে পড়েছে। এখানে থেকে উত্তরণের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদশালী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন একটি দূরদর্শী কূটনৈতিক চিন্তা বলেই অনেকে মনে করছেন। কারণ আগামী কয়েক বছর বাংলাদেশকে বিপুল পরিমাণ দেনা মেটাতে হবে। এই কারণেই বাংলাদেশ কখনও যেন সংকটে না পরে সেজন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ছোট ভাইয়ের পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে সদর উপজেলার বাগবাটি ইউনিয়নের বিএনপি নেতা আকমল হোসেন, স্ত্রী খাদিজা খাতুন ও মফিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এদের অত্যাচারে এলাকার নিরীহ ও অসহায় মানুষেরা আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে বাগবাটি ইউনিয়নের রাঙ্গালিয়াগাঁতী পশ্চিম পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
নিরাপত্তা চেয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে হাকিম হোসেন সদর থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্তে ভাইদের পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। পুর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে রাঙ্গালিয়াগাঁতী গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আকমল হোসেন (৪২), তার স্ত্রী মোছা: খাদিজা বেগম (৩৫) ও আবুল হোসেনের ছেলে মফিজ (৩৮) দেশীয় অস্ত্র রামদা ও লাঠি সোঁটা নিয়ে হত্যার হুমকি দেন। এক পর্যায়ে আনোয়ার হোসেনের ছোট ছেলে মোঃ হাকিম হোসেনকে এলো-পাথারী মারপিট করে। পরের দিন সকালে এ ঘটনায় সদর থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী হাকিম হোসেন বলেন, ‘জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার বড় ভাই বিএনপি নেতা সন্ত্রাসী আকমল দেশীয় অস্ত্র রামদা নিয়ে এসে আমাকে মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এসময় আমি বাড়ি থেকে বের হতে না চাইলে আমার মাথা লক্ষ্য করিয়া রামদা দিয়ে কোপ মারে। আমি সরে দাড়ালে কোপটি আমার পায়ের আঙ্গুলে আঘাত পেয়ে রক্ত বের হতে থাকে। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রশাসনের কাছে এই হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের জোড়দাবী করছি।'
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আকমল হোসেন বলেন, ‘ভাইদের টাকায় আমাদের মা ওমরা হজ পালন করে। সেই টাকা ও জমি সংক্রান্তের জেরে দুই ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটী হয়েছে। এখানে মারপিট ও হত্যার হুমকির বিষয়টি সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম জানান, জমি সংক্রান্ত বিষয়ে একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগের আলোকে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশের দৃষ্টি দিয়ে দেখে না বলে জানিয়েছেন মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল মার্টিন। তিনি বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া বা তৃতীয় কোনো দেশের মাধ্যমে পরিচালিত নয়।
বাংলাদেশ কি কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে ঝুঁকছে? সাম্প্রতিক সময়ে এই প্রশ্নটি কূটনৈতিকপাড়ায় ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। আগামী কয়েক মাসে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের বার্তা পাওয়া যায়। পৃথিবীর অন্যতম ধনী দেশ কাতারের আমির বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। দুই দিনের সফরে কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের একটা বার্তা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কাতার বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সহযোগিতা করারও আশ্বাস দিয়েছেন। সামনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে আসছেন।