নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৩৪ পিএম, ৩১ জুলাই, ২০১৮
সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী সোমবার দুপুরে ভোট চলাকালীন সময় সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে যান। সেখানে গিয়ে তিনি নির্বাচন বাতিলের দাবি জানান। তিনি অভিযোগ করেন, সিলেট মহানগরীর কেন্দ্রগুলোতে ভোট জালিয়াতি, ভোটকেন্দ্র দখলসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে।
গতকাল সোমবার দুপুর ১টার দিকে আরিফুল হক চৌধুরী বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে এসব অভিযোগ করেন। ওই সময় তিনি বলেন, তিনি জিতলেও এই ফল প্রত্যাখান করবেন। কিন্তু ভোট গণনা শেষে বেসরকারি ফলাফলে দেখা যায়, বিএনপির এই প্রার্থীই এগিয়ে রয়েছেন। এবার প্রশ্ন উঠছে, আরিফ এখন কি করবেন?
অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সিলেটের অধিকাংশ কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। তবুও নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নীরব দর্শকের ভূমিকায় রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অফিসকে জানিয়েছি সকাল থেকে ১৯,২০ ও ২১ নং ওয়ার্ডসহ আরও কয়েকটি কেন্দ্রে আমার ধানের শীষের এজেন্টদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এছাড়াও জাতীয় পার্টির এমপি ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া, বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতাকর্মীরা সাধারণ ভোটারদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে কেন্দ্রে থেকে বের করে দিয়ে ব্যালেটে সিল দিয়ে বাক্সে ভরে রাখে। এই নির্বাচন বাতিল করে পুনরায় সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন দেওয়ার দাবি নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছি।
গতকাল দুপুরে অরিফুল অভিযোগ করলেও বিজয়ী হওয়ার পর তিনি এ বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি। তাঁর এই নিরব থাকা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
উল্লেখ্য, সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী সর্বোচ্চ ৯০,৪৯৬ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এরপর ৮৫,৮৭০ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান। আর এই সিটিতেই তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন জামায়াতের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। তিনি পেয়েছেন ১০,২৫৪ ভোট।
বাংলা ইনসাইডার/বিপি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।