নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:১৯ পিএম, ৩১ জুলাই, ২০১৮
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট সাত জন মেয়র প্রার্থী লড়াই করেছেন। এদের মধ্যে বিএনপিসহ ছয় প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে। নির্ধারিত সংখ্যক ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বলে জানা গেছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিস সূত্র জানায়, বরিশালে দলীয় প্রতীক নিয়ে ছয় জন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একজন লড়েছেন। এখানে ভোট দিয়েছেন ১,৩৩,৩০০ জন ভোটার। যার শতকরা হার ৫৫ শতাংশ।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, যেসব প্রার্থী মোট ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট পাবেন না তাদেরই জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হবে। সে হিসেবে আট ভাগের এক ভাগের সমান ভোটের সংখ্যা হয় ১৬ হাজার ৬৬২.৫ ভোট। সে হিসেবে, নির্বাচনে জামানতের টাকা তারাই ফেরত পাবেন যেসব প্রার্থী ১৬ হাজার ৬৬২.৫ এর বেশি ভোট পেয়েছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান বলেন, বরিশাল নির্বাচনে ১২৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০৭টি কেন্দ্রের বেসরকারিভাবে ফলাফল পাওয়া গেছে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ ১,০৭,৩৫৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। এছাড়া বিএনপি প্রার্থী পেয়েছেন ১৩,১৩৫ ভোট, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন পেয়েছেন ৬৯৬ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ওবায়দুল ইসলাম পেয়েছেন ৬,৪২৩ ভোট, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রীক দলের (বাসদ) প্রার্থী মনীষা চক্রবর্তী পেয়েছেন ১,৯১৭ ভোট, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ২৪৪ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী বশীর আহমেদ ঝুনু ৮১ ভোট।
ওই ছয় প্রার্থীর কারোরই জামানত ফেরত পাওয়ার মতো ভোট না থাকায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বলে জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা মুজিবুর।
বাংলা ইনসাইডার/বিপি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।