নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ১২ অগাস্ট, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহীদ রমিজউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন সড়কে আন্ডারপাসের নির্মাণ কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছেন। আজ রোববার বেলা ১১ টার দিকে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণ শুরু করেন। ভাষণের শুরুতেই তিনি রমিজউদ্দিন কলেজের নিহত দুই শিক্ষার্থীর জন্য শোক প্রকাশ করেন।
এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা-এয়ারপোর্ট মহাসড়কে বীরসপ্তক ক্রসিং পয়েন্টের কাছে ‘পথচারী আন্ডারপাস’ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। রমিজউদ্দিনের কলেজের শিক্ষার্থীদের দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি পূরণে এই আন্ডারপাস নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হলো। এই প্রকল্প সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় বাস্তবায়ন করা হবে।
গত ২৯ জুলাই মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনায় রমিজউদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হয়। এই ঘটনায় নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ৯ দফা নিয়ে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনে নামে। এরপরই প্রধানমন্ত্রী তাদের সব দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতি দেন, যার মধ্যে অন্তর্ভূক্ত ছিল কলেজটিকে ৫টি বাস উপহার প্রদাণ এবং কলেজ সংলগ্ন সড়কে আন্ডারপাস নির্মাণ। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এর আগেই রমিজউদ্দিন কলেজকে ৫টি বাস দেওয়া হয়েছিল। এবার আন্ডারপাস নির্মাণ প্রকল্পের কাজও শুরু হলো।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।