নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:২৭ পিএম, ৩১ অগাস্ট, ২০১৮
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) লাগবে কি লাগবে না, সেটা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন। আমরা ইভিএম মেশিনে নির্ভরশীল নই। আমরা জনগণের আস্থা আর ভোটের ওপর নির্ভরশীল।
আজ শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায়, দক্ষিণ ইউনিয়নের গাজীর বাজারে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
আনিসুল হক বলেন, ‘বিএনপি সব সময় প্রসাদ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। তারা জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে না। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের আমলে জনগণের সরাসরি ভোটে আওয়ামী লীগ বার বার ক্ষমতায় এসেছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ্য করে আইনমন্ত্রী বলেন, তিনি এমনসব কথা বলেন, যেগুলোর সঙ্গে সত্যের কোনো মিল নেই।
এ সময় আইনমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদীনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
১৯৯০ সালে অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান সুফিয়া বিবি (৫৯)। পরিবারের
লোকজন ওই সময় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি। পরে হাল ছেড়ে দেন স্বজনরা।
ধারণা ছিল, সুফিয়া হয়তো বেঁচে নেই।
গত সোমবার (১৫ এপ্রিল) হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘দেশে
ফেরা’ নামের একটি পেজে সুফিয়ার পরিচয়সহ ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রচার করে পরিবারের সন্ধান
চাওয়া হয়। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। সুফিয়ার পরিবারের সদস্যরাও তাকে চিনতে পেরে ফিরে
পেতে উদ্গ্রীব হয়ে উঠেন।
ফেসবুকে সুফিয়ার বক্তব্য অনুযায়ী, তিনি বর্তমানে রয়েছেন পাকিস্তানের
করাচির ছোট একটি গ্রামে। সুফিয়ার গ্রামের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের
কাশিগঞ্জ নাওপাড়া গ্রামে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুফিয়ারা ছয় ভাই ও পাঁচ বোন। ভাই–বোনের মধ্যে
সুফিয়া চতুর্থ। ১৯৭৮ সালের দিকে তাঁর বিয়ে হয় বদরগঞ্জ উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের সৌলাপাড়া
গ্রামের আবদুল জব্বারের সঙ্গে।
এরপর সুফিয়ার কোলজুড়ে আসে দুই মেয়েসন্তান, নাম রাখা হয় জোবেদা বেগম
ও ছোবেদা বেগম। বিয়ের সাত বছর পর স্বামী জব্বার মারা গেলে দুই সন্তান নিয়ে সুফিয়া ফিরে
আসেন বাবার বাড়িতে।
স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে বাবার বাড়ি থেকে অভিমান
করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সুফিয়ার বয়স ছিল ২৫-২৬ বছর। তার নিখোঁজের বছর দুয়েক পর বড় মেয়ে
ছোবেদা এবং ১৬ বছর পরে ছোট মেয়ে জোবেদা মারা যান। অন্তত ২০ বছর আগে মারা গেছেন সুফিয়ার
বাবা চাঁন মামুদ ও মা শরিতন নেছাও। তবে তাঁর সব ভাই-বোন এখনো বেঁচে আছেন।
সুফিয়ার ভাই সহিদার রহমান বলেন, ‘সোমবার রাতে ফেসবুকে ভিডিওতে দেখতে
পাই, আমার বোন সুফিয়া মা–বাবা, ভাই–বোন সবার নাম বলছেন। তবে বোনকে দেখেই আমি চিনতে
পারি। গত বুধবার মুঠোফোনে ভিডিও কনফারেন্স করে আমরা সব ভাই–বোন তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথা
বলেছি। এ সময় বড় বোন সুফিয়া আমাদের খোঁজখবর নেন এবং দেশে ফেরার জন্য আকুতিমিনতি করেন।
সুফিয়া বর্তমানে পাকিস্তানের করাচিতে আছেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। কিন্তু কীভাবে তিনি
পাকিস্তানে গেছেন, তা জানা সম্ভব হয়নি। এখন বোনকে কীভাবে আমরা ফেরত পাব, তা বুঝতে পারছি
না। তবে আমরা তাঁকে ফেরত পাওয়ার আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছি।’
সুফিয়ার আরেক ভাই মতিয়ার রহমান বলেন, ‘৩৩ বছর আগে পরিবারের সদস্যদের
ওপর অভিমান করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান বড় বোন সুফিয়া। তাকে অনেক জায়গায় খুঁজেও পাইনি।
আমরা ধরে নিয়েছিলাম, তিনি বেঁচে নেই। হারিয়ে যাওয়ার পর মা–বাবাও শোকার্ত হয়ে মারা গেছেন।
তাঁরা আজ বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন। আইনি জটিলতা কাটিয়ে এখন আমরা বোনকে পাকিস্তান
থেকে ফিরিয়ে আনার জোর দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে।’
মধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আলম বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি।
আমিও চাই, সুফিয়া নিজ দেশে স্বজনদের কাছে ফিরে আসুক। এখন সুফিয়ার স্বজনেরা যে ধরনের
সহযোগিতা চাইবে, তা করা হবে।’
বদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাজির হোসেন বলেন, ‘সুফিয়ার
বিষয়টি শুনেছি। তার পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ আমার সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করেনি। যোগাযোগ
করলে অবশ্যই বিষয়টি দেখা হবে।’
মন্তব্য করুন
বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদককে মোবাইল ফোনে পা ভেঙে
ফেলার হুমকি দিয়েছেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু। ফেসবুকে পোস্ট দেওয়াকে
কেন্দ্র করে এ হুমকি দেন এমপি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দেওয়া কল রেকর্ড ভাইরাল হয়েছে। গত
বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে হুমকির ওই কল রেকর্ডটি ভাইরাল হয়।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম জুম্মান আহমেদ লিছন। তিনি বরগুনা
জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
৩১ সেকেন্ডের ওই কল রেকর্ডটিতে জেলা ছাত্র লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক
জুম্মান আহমেদ লিছনকে উদ্দেশ করে সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকুকে বলতে শোনা যায়, ‘এ
তুমি ফেসবুকে কী লিখছো মোর সম্পর্কে? তোমার এতখানি অডাসিটি? ভাবোকি নিজেরে? তাজমহল
সাহিত্য চো... না! ঠ্যাং ভাইঙ্গা...দিমু, তুই চেনো আমারে? তুই তাজমহল ল্যাহো, আমি ওহানে
গেছি একটা দলের প্রোগ্রামে, পৌরসভার প্রোগ্রামে। আমার সম্পর্কে নেগেটিভ লেখো? তোর রাজনীতি
আমি... ভরে দেব। তুই চেনো আমারে? বেশি বাড়ছো তোরা, অসভ্য।’
বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জুম্মান আহমেদ লিছন বলেন,
‘ভুল বোঝাবুঝির জন্য এমনটা হয়েছে। তাকে যে পোস্টের স্ক্রিনশট দেখানো হয়েছে সেটি সুপার
এডিট করা। তবে একজন সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে একজন ছাত্রলীগ
কর্মীকে যেভাবে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে, সেটা কাম্য নয়।
এ বিষয়ে বরগুনা-১ আসনে সংসদ সদস্য ও বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম
সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকুর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও
তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির বলেন,
আমি ঢাকায় যাচ্ছি, এসে মিটিং ডেকে আমাদের মতামত দেব।
মন্তব্য করুন
বান্দরবানের রুমায় সন্ত্রাসী গ্রুপ কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের
(কেএনএফ) হাতে অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে চট্টগ্রামে বদলি করা
হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে উদ্ধার হওয়ার পর বান্দরবানের রুমা শাখা থেকে বিশেষ বিবেচনায়
তাকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শাখার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, বান্দরবানের রুমা শাখার সিনিয়র অফিসার (ক্যাশ) নারায়ন
দাশকে শাখাটির ব্যবস্থাপক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছে সোনালী ব্যাংক। সোনালী
ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রীতি কুসুম চাকমার সই করা এক নোটিশে তাদের বদলি
করা হয়।
ওই নোটিশ অনুযায়ী, বান্দরবানের রুমা শাখার নেজাম উদ্দীনকে কর্ণফুলী
শাখার ম্যানেজার (সিনিয়র অফিসার) ও যুগ্ম-জিম্মাদার (সাধারণ) করা হয়েছে। কর্ণফুলী শাখার
ম্যানেজার মু. রেজাউর রহমানকে (প্রিন্সিপাল অফিসার) চট্টগ্রামের কে. বি বাজার শাখায়
এবং কে. বি বাজার শাখার
ম্যানেজার হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদকে (প্রিন্সিপাল অফিসার) প্রিন্সিপাল অফিস, পটিয়ার
(চট্টগ্রাম) প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২ এপ্রিল রাতে বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে
ডাকাতির চেষ্টা করে পার্বত্য এলাকার সন্ত্রাসী গ্রুপ কেএনএফ। তখন ব্যাংকের ভল্ট খুলতে
না পেরে হামলাকারীরা ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে ৪ এপ্রিল তাকে
উদ্ধার করা হয়।
মন্তব্য করুন
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশকে নিয়ে আমাদের
অনেক স্বপ্ন। এই স্বপ্নটি আমাদের দেখিয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তিনি শুধু স্বপ্ন দেখাননি, আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। আর এখন বঙ্গবন্ধুর কন্যা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি
মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা ক্ষুধা,
দারিদ্র্য মুক্ত দেশ গড়ে তুলেছি। শিক্ষা,সংস্কৃতি, ক্রীড়া, উন্নয়নসহ সকল দিকে বাংলাদেশ
এগিয়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, এতকিছুর পরেও কিছুটা ভয় আমাদের আছে। স্বাধীনতা সংগ্রামে
যে পক্ষটি বিরোধিতা করেছে, যারা চেয়েছে, আমরা কখনও স্বাধীন না হই, যারা রবীন্দ্রনাথকে
নিষিদ্ধ করেছিল, নজরুলকে খণ্ডিত করেছিল, আমাদের সংস্কৃতি চর্চাকে বাধাগ্রস্ত করেছিল,
তারা এখনও বসে নেই। তারা তাদের চক্রান্ত করে যাচ্ছে। তারা আমাদের ধর্মের অপব্যাখ্যা
দিয়ে আমাদের সংস্কৃতি চর্চাকে বাধাগ্রস্ত করছে।
দীপু মনি বলেন, এর থেকে উত্তরণে সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ প্রয়োজন।
সমাজ-সংসার, ব্যক্তিজীবনে এই জাগরণ প্রয়োজন। ধর্মের খণ্ডিত অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি জাতিকে
সংস্কৃতি চর্চা থেকে দূরে সরিয়ে রাখলে সে জাতি কখনোই এগিয়ে যেতে পারবে না। আমরা বাঙালি
এটিই আমাদের পরিচয়। আমাদের এই পরিচয়কে খণ্ডিত করার অপচেষ্টাকে প্রতিরোধ করতে হবে। সংস্কৃতি
আর রাজনীতি যখনই হাতে হাত মিলিয়ে রাজপথে হেঁটেছে, তখনই আমাদের অধিকার আদায় হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রজত শুভ, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাড. রনজিত রায় চৌধুরী, যুব লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাড. জাফর ইকবাল মুন্না, চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক গোপাল চন্দ্র সাহা, আনন্দধ্বনি সঙ্গীত শিক্ষায়তনের সভাপতি মো. মোশারেফ হোসেন প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
পাবনার আমিনপুরের কাজিরহাট ফেরিঘাটে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনিবোঝাইসহ
১২ ট্রাক জব্দ করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় চালক ও হেলপারসহ ২৩ জনকে আটক করা
হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাদের আটক করা
হয় বলে নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার (এসপি) আকবর আলী মুন্সী।
নামপ্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, ভারতীয় চিনিবোঝাই
ট্রাকগুলো সিলেটের জয়ন্তপুর সীমান্ত হয়ে ঢুকে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছিল। মানিকগঞ্জের আরিচা
ও পাবনার কাজিরহাট ঘাট হয়ে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হবে। গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে আগে থেকেই অবস্থান নিয়েছিল ডিবি। এসব ট্রাকে অন্তত আড়াই শতাধিক টন চিনি আছে
বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ভারতীয় চিনিবোঝাই ট্রাকগুলো আরিচা পার হয়ে পাবনার
কাজিরহাট ঘাটে এলে ডিবি পুলিশ আটক করে। এ সময় তারা মালামালের বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।
এরপর এগুলো জব্দ করা হয় এবং ২৩-২৪ জনকে আটক করা হয়।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্তের পর আরও বিস্তারিত
তথ্য জানানো হবে।
মন্তব্য করুন