নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৫ পিএম, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
‘দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালকে পাঁচ হাজার শয্যায় উন্নীত করা হবে’- বলেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
আজ বুধবার জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউটের অডিটোরিয়ামে কক্লিয়ার ইমপ্লান্টের বরাদ্দপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেওয়ার সময় মন্ত্রী একথা বলেন।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনাতেই স্বাস্থ্য খাতে এতোটা উন্নয়ন হচ্ছে। আগামী বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। অবৈধ জায়গা উচ্ছেদ করে ৫০০ বেডের শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ২০ অক্টোবর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়াও জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (নিটোর) বর্ধিত অংশ ১৮ অক্টোবর উদ্ভোধন করা হবে।
কক্লিয়ার ইমপ্লান্টের ক্ষেত্রে সাধারণত ১৫ লাখ টাকা খরচ হয়। কিন্তু সরকার মাত্র ৫০ হাজার টাকায় কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারির এ চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ১২টি দরিদ্র পরিবারের সদস্যদের হাতে কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট বরাদ্দপত্র তুলে দেন।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।