নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৪০ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ব্যবসা অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের অধীনে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এবারের ভর্তি পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরের মোট ৫৪টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। এক হাজার ২৫০টি আসনের বিপরীতে এবার ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২৬ হাজার ৯৬০ জন। অর্থাৎ প্রতি আসনের বিপরীতে লড়াই করছেন ২১ শিক্ষার্থী।
পরীক্ষা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা সুন্দরভাবে পরীক্ষা দিয়েছে। কোন সমস্যা নেই। আমরা চাই আমাদের সাধ্য অনুযায়ী যথা ব্যবস্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে ভালো গ্র্যাজুয়েট উপহার দিতে।’
প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রাব্বানী জানিয়েছেন, সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে কোনো রকমের জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া যায়নি। সেইসঙ্গে পরবর্তী পরীক্ষাগুলোও সুশৃঙ্খলভাবে অনুষ্ঠিত হবেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
এবার অনিয়ম ও জালিয়াতি ঠেকাতে প্রতিটা পরীক্ষা কেন্দ্রে কঠোর নিরাপত্তা ও নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে প্রতিটি কেন্দ্রের প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর বসানো হয়েছে। পরীক্ষার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের পাশাপাশি যেকোনো ধরণের অনিয়ম ও জালিয়াতি ঠেকাতে দায়িত্ব পালন করছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগ, টিএসসিকেন্দ্রিক বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবক কর্মীরা পরীক্ষার্থীদের নানাভাবে সহযোগিতা করতে তৎপর ছিল।
পরীক্ষা চলাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আখতারুজ্জামান, ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবায়াতুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
বাংলা ইনসাইডার/বিকে
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।