নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:১৩ পিএম, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ৬ মাসের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের নির্দেশ দেওয়ায় এই আপিল করা হয়েছে। আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজ সোমবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত ১৭ জানুয়ারি আদালত ৬ মাসের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন দিতে নির্দেশ দেয় আদালত। একই সঙ্গে আদালত ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেয়।
হাইকোর্টের সে আদেশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় ঢাবি উপাচার্য, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। এরপর তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করা হয়। বর্তমানে শুনানির জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে মামলাটি।
ডাকসু’র বিধান অনুযায়ী, প্রতি বছর নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু তা হচ্ছে না। প্রায় ২২ বছর আগে ১৯৯০ সালের ৬ জুলাই ডাকসুর সর্বশেষ নির্বাচন হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ডাকসু নির্বাচনের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তাদের এই ব্যর্থতার কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
এর আগে ডাকসু নির্বাচনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ২০১২ সালে ৩১ শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও ট্রেজারারকে লিগ্যাল নোটিশ দেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এর কোনো জবাব না আসায় একই বছর ২৫ শিক্ষার্থীর পক্ষে রিট আবেদন করা হয়।
এরপর ৮ এপ্রিল হাইকোর্ট নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন করার ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়। পরে সে রুলের শুনানি নিয়ে ডাকসু নির্বাচন দিতে আদেশ দেন হাইকোর্ট।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।