ইনসাইড বাংলাদেশ

আবারও মুখোমুখি হচ্ছেন হাসিনা-মোদি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:২১ পিএম, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামীকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন।  

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল বিকেল পাঁচটায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। প্রকল্প দুটি হচ্ছে, জ্বালানি তেল সরবরাহের জন্য দুই দেশের সীমান্তে পাইপ লাইন উদ্বোধন। বছরে ১ মিলিয়ন মেট্রিক টন ডিজেল ভারত থেকে এই পাইপ লাইন দিয়ে বাংলাদেশে আনা হবে। বর্তমানে আসামের নুমালিগড় রিফাইনারি কেন্দ্র থেকে রেলগাড়িতে এই জ্বালানি আসবে। অন্যটি হচ্ছে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ট্রেন লাইনের উদ্বোধন। 

এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানিবিষয়ক প্রকল্প, রেলওয়ের ‘কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশন পুনর্বাসন’ ও ‘আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল গেজ রেল সংযোগ নির্মাণ’ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।  


বাংলা ইনসাইডার/আরকে 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ সভা


Thumbnail সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে অবহিতকরণ সভায় বক্তব্য রাখছেন জেলা প্রশাসক সুরােইয়া জাহান

লক্ষ্মীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মেহের নিগার, জেপি দেওয়ান, সম্রাট খিসা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান, রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুচিত্র রঞ্জন দাস ও রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন ইসলাম।

এসময় বক্তারা বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাংলাদেশের সব নাগরিকের টেকসই ভবিষ্যৎ আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ইচ্ছা ও তার দূরদর্শী নেতৃত্বের বহিঃপ্রকাশ।


সর্বজনীন পেনশন স্কিম   আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত   অবহিতকরণ সভা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা, ৭ বছর পর রহস্য উন্মোচন

প্রকাশ: ১২:৩৯ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail সিরাজগঞ্জে ৭ বছর পর গ্রেপ্তার ধর্ষণ ও হত্যাকান্ডের ২ আসামী

সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের ঘটনার ৭ বছর পর রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআিই)। মাত্র ৭ হাজার টাকার চুক্তিতে বন্ধুদের কাছে মামাতো বোন সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তুলে দেন ফুফাতো ভাই ছাব্বির। পরে বন্ধুদের সাথে নিজেও ধর্ষণ করে হত্যা করে মামাতো বোনকে।

 

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় শিশু সুবর্ণাকে (৭) দল বেঁধে ধর্ষণ ও হত্যার রহস্য সাত বছর পর উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার দুই আসামি শিশুর ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেন (২০) ও শাকিল খান (২১) জিজ্ঞাসাবাদে এমন তথ্য দিয়েছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিও দিয়েছে।'

 

সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ পিবিআই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম।

 

পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, ২০১৭ সালে চৌহালী উপজেলার দত্তকান্দি হাই স্কুল মাঠে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে যায় শিশু সুবর্ণা। সেখানে দত্তকান্দি গ্রামের রশিদ মেম্বারের ছেলে মিলন পাশাসহ অন্যান্য আসামিরা ছাব্বির হোসেনের সঙ্গে শিশু সুবর্ণাকে দেখে। তখন আসামিরা শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের পরিকল্পনা করে। তারা শিশুটিকে ধর্ষণের জন্য ছাব্বির হোসেনকে ৭ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবে রাজি হয়ে ছাব্বির হোসেন শিশু সুবর্ণাকে নিয়ে মধ্য শিমুলিয়া চরের ফসলের মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে সে সহ সবাই মিলে দলবেধে ধর্ষণ করে শিশুটিকে।

 

এসময় শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বারবার বলতে থাকে সবাইকে ঘটনার কথা বলে দেবে। তখন ধর্ষণকারীরা শিশুটিকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে এবং পরনের ওড়না দিয়ে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে।  

 

পিবিআই ভিকটিম সুবর্ণার সুরতহাল প্রতিবেদন ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখতে পায়, শিশু সুবর্ণাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষায় শিশু সুবর্ণার পড়নের পোশাকে বীর্যের উপস্থিতিও পাওয়া যায়।  

 

পিবিআই তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে গত ১৯ এপ্রিল শিশু সুবর্ণার ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেনকে (২০) ঢাকার শ্যামলী থেকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার দত্তকান্দি থেকে শাকিব খান (২১) নামে এক যুবককে গ্রপ্তার করা হয়। পরে তারা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। পরে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

 

পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম মুঠোফোনে বলেন, ফুফাতো ভাই ছাব্বির ৭ হাজার টাকার চুক্তির বিনিময়ে মামাতো বোন শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তাদের হাতে তুলে দিলেও তাকে সেই টাকাও দেয়নি আসামিরা। এছাড়াও ফুফাতো ভাই ছাব্বির অন্যান্যদের সাথে সে নিজেও তার মামাতো বোনকে ধর্ষণ ও হত্যা করে। এঘটনায় বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।'


শিশু ধর্ষণ   রহস্য উন্মোচন   ৭ বছর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই

প্রকাশ: ১২:২৬ পিএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিলে) বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শিমুল হলে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-সানি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক শেষে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়।

চুক্তিগুলো হলো: দ্বৈত কর ও কর ফাঁকি পরিহার, আইনি বিষয়ে সহযোগিতা, সমুদ্র পরিবহন, পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা, এবং একটি যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ প্রতিষ্ঠা। এ ছাড়া শ্রমশক্তি, বন্দর ব্যবস্থাপনা উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতাসহ পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

এর আগে সকাল সোয়া ১০টায় রাজধানীর তেঁজগাওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে তাকে ফুল দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়ে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।


কাতার   বাংলাদেশ   ৫ চুক্তি   ৫ সমঝোতা   স্মারক   সই  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ইবিতে গণরুমে র‌্যাগিয়ের সত্যতা মিলেছে, সর্বোচ্চ শাস্তির সুপারিশ


Thumbnail লালন শাহ হল, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

সম্প্রতি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) লালন শাহ হলের গণরুমে এক নবীন ছাত্রকে র‌্যাগিং, বিবস্ত্র করে কুরুচিপূর্ণ আচরণ ও রড দিয়ে শারীরিকভাবে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠে।

এ ঘটনায় প্রশাসন ও হল প্রশাসন পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। উভয় কমিটি অভিযুক্ত ৩ শিক্ষার্থীর সরাসরি সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের নির্যাতনের মাত্রা বেশি ছিল। যার ফলে তাদের বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি ও কম জড়িত থাকা এক শিক্ষার্থীকে সতর্ক করার সুপারিশ করা হয়েছে। পরবর্তীতে ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনা সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।

এঘটনায় গুরুতর অভিযুক্ত দুইজন হলেন, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের মুদাচ্ছির খান কাফি এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মোহাম্মদ সাগর। এছাড়া ইতিহাস বিভাগের উজ্জ্বল হোসেন নামেও একজন জড়িত ছিল। তারা সকলেই ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

তদন্ত কমিটি সূত্রে জানা যায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি ইবির লালন শাহ হলের গণরুমে (১৩৬ নং কক্ষ) এক ছাত্রকে বিবস্ত্র করে রাতভর র‌্যাগিং করা হয়। এসময় কথা না শুনলে তাকে লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীকে উলঙ্গ করে পর্ণগ্রাফি দেখে অশ্লীল অঙ্গ-ভঙ্গি করতে বাধ্য করে নির্যাতনকারীরা।

এদিকে ওই কক্ষে প্রায়ই র‌্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটে বলে সাক্ষাতকার দেওয়া শিক্ষার্থীরা তদন্ত কমিটির কাছে জানিয়েছে। এছাড়াও প্রশাসনের গঠিত কমিটির ১৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংযুক্ত করা হয়েছে।

হল কর্তৃপক্ষের গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ড. আলতাফ হোসেন বলেন, ‘সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন হল প্রভোস্ট বরাবর জমা দিয়েছি। আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। বিধি অনুযায়ী শাস্তি দিতে কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হয়েছে।’

লালন শাহ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন বলেন, ‘আমরা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। জড়িতদের শাস্তির সুপারিশ করে আমরা তদন্ত প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে প্রেরণ করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিধি অনুযায়ী তাদের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’

প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, ‘আমরা ঈদের আগেই তদন্ত কার্যক্রম শেষ করেছি। ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। আমরা জড়িতদের বিষয়ে প্রশাসন বরাবর বিধি অনুযায়ী শাস্তির সুপারিশ করেছি।’


ইবি   র‌্যাগিং   গণরুম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২


Thumbnail

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রী (১৪) কে ধর্ষণের ঘটনায় শিপন (১৯) ও মানিক শুভ (২০) নামে ২ যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

 

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে গ্রেপ্তার অভিযুক্ত ওই ২ জনকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়। এর আগে শনিবার (২০ এপ্রিল) মেঘনা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়ে প্রেমিকের হাতেই নির্যাতনের শিকার হয় ওই কিশোরী।

 

গ্রেপ্তার শিপন উপজেলার চর আলগী ইউনিয়নের চর নেয়ামত গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে ও শুভ একই এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে। ভিকটিম স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। 

 

পুলিশ জানায়, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ছাত্রীর সঙ্গে অভিযুক্ত শিপনের পরিচয় হয়। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে শিপন তাকে মেঘনা নদীর পাড়ে ঘুরতে নিয়ে যায়। পরে বিয়ের আশ্বাসে পাশ্ববর্তী একটি সয়াবিন ক্ষেতে নিয়ে শিপন ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এসময় অভিযুক্ত শুভ ধর্ষণে সহযোগিতা করে।

 

পরে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে শিপন ও শুভ পালিয়ে যায়। একপর্যায়ে স্থানীয়রা জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল দিলে রামগতি থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করে। পরদিন ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে শিপন ও শুভ'র নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। ওই দিন রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে। 


রামগতি থানার ওসি মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ২ জনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে লক্ষ্মীপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে বলে জানান ওসি।


স্কুল ছাত্রী ধর্ষণ   ভিকটিম উদ্ধার   আদালত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন