নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২৮ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ার কথা আবার জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার জাতীয় সংসদে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধানমন্ত্রী।
জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কারো মান ভাঙাতে যাবেন না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে কে মান-অভিমান করল, আর কার মান ভাঙাতে যাব, সেটা জানি না। সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে যদি অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয়, সেখানে আর যাবার কোনো ইচ্ছা আমার নেই।‘
এ সময় জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রাখেন, ‘দেশে পলিটিক্যাল অভিমান চলছে। এটা কোনোক্রমেই রোহিঙ্গা সমস্যার থেকে কম নয়। এটা কীভাবে সমাধান করবেন তা জানতে চাই।’
উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মান-অভিমান কোথায়, তা আমি জানি না। এটা নীতির প্রশ্ন, রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রশ্ন, আর হচ্ছে আইনের প্রশ্ন। কেউ যদি অন্যায় করে, অর্থ আত্মসাৎ করে, চুরি করে, খুন করে, খুনের প্রচেষ্টা চালায়, গ্রেনেড ও বোমা মারে। তার বিচার হবে এটাই স্বাভাবিক। আমি জনগণের জন্য রাজনীতি করি। হিসাব করি জনগণের জন্য কী করলাম। তাদের কতটুকু করতে পারলাম।’
একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বিএনপি সংলাপ চেয়ে এলেও শেখ হাসিনা বরাবরই তা প্রত্যাখ্যান করছেন। এর আগে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা সংলাপের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ফোন করে প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলেন। এমনকি শেখ হাসিনা যখন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে সান্ত্বনা জানাতে গিয়েছিলেন, তখনও তাঁর জন্য খোলা হয়নি দ্বার।
বাংলা ইনসাইডার/বিকে
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।