নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৫০ এএম, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার আত্মজীবনী বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমি এ ব্যাপারে জানি, কিন্তু আমি আপনাদের বলবো না। বরং আমি আপনাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে জানতে চাই এবং আমি চাই এই বই প্রকাশের পেছনে কারা রয়েছে তা আপনারা খুঁজে বের করবেন।’
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে এসব কথা বলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৩তম অধিবেশনে তার অংশগ্রহণ সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার ‘এ ব্রোকেন ড্রিম : রুল অব ল, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’ শিরোনামের একটি আত্মজীবনী সম্প্রতি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। সরকারের তীব্র সমালোচনা সংবলিত এই বইটি সম্প্ররকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই বইয়ের পান্ডুলিপি কতবার বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখান থেকে আনা হয় তা সাংবাদিকদের খুঁজে বের করতে হবে। এই বই প্রকাশনায় কারা অর্থ দিয়েছে এবং আপনাদের মতো কোন সংবাদপত্রের সাংবাদিক এর সঙ্গে জড়িত কিনা এবং কি পরিমাণ অর্থ দিয়েছে তা অনুগ্রহ করে উন্মোচন করুন।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কোনো বড় আইনজীবী এই বইয়ের পান্ডুলিপি সংশোধন করে দিয়েছেন কিনা অথবা কোন সংবাদপত্র অথবা এর মালিক এর পৃষ্ঠপোষক কিনা তা আপনারা খুঁজে বের করুন।’
যুক্তরাষ্ট্রে সিনহার ভাইয়ের নামে একটি বাড়ি ক্রয় সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখানে বাড়ি কেনা কঠিন কিছু নয়। বিপুল দামের কারণে বাংলাদেশে কেনা কঠিন। অর্থ জমা করলে যুক্তরাষ্ট্রে যে কোন ব্যক্তি বাড়ি কিনতে পারেন।
শেখ হাসিনা বলেন, কে এবং কিভাবে এই বাড়ি ক্রয় করেছে সে ব্যাপারে আমার কাছে কোন তথ্য নেই। আপনারা খুঁজে বের করুন এবং তথ্য দিন। যদি কোনো ব্যক্তি এ ব্যাপারে দোষী সাব্যস্ত হয় তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্বাচনকালীন সরকার প্রসঙ্গেও সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচনের সময় সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি সরকার গঠন করা হতে পারে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি বিরোধী দলীয় নেত্রীর (রওশন এরশাদ) সঙ্গে কথা বলতে যাচ্ছি। তারা যদি চান আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সকল রাজনৈতিক দল যদি চায় তাহলে আমরা তাদের প্রতিনিধি নিয়ে সরকার গঠন করতে পারি। তারা ক্ষমতাসীন অথবা বিরোধী দল কিনা সেটা কোন বিষয় না। তবে নির্বাচনকালীন সরকার সম্পর্কে এখানে কোন সংজ্ঞা নেই।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধ এখন একটি আলোচ্য বিষয়। সকল দেশ এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে এই আইন প্রণয়ন করেছি, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নয়। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের পর সাইবার অপরাধ এখন একটি বৈশ্বিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাংবাদিকদের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা সবসময় আইনের শুধু একদিক দেখেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদেও সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সবাই এ ব্যাপারে সংকিত। কারণ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদী কার্যক্রমকে সাইবারের মাধ্যমে উস্কে দেয়া হয়।
শিশু থেকে তরুণ পর্যন্ত সবাই যখন ভুল পথে চলে যাচ্ছে অথবা মানসিক ভারসাম্যতা হারিয়ে ফেলছে, তখন বিভিন্ন সামাজিক ও ডিজিটাল মাধ্যম নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য কিনা প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন করেন।
যদি কোন সাংবাদিক সুষ্ঠু সাংবাদিকতার চর্চা করেন তাহলে তিনি কেন শংকিত হবেন বলেও প্রশ্ন রাখেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম তাঁর সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন।
এর আগে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ-বিন-মোমেন সংবাদ সম্মেলনে সূচনা বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন।
সূত্র: বাসস
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও SDG অর্জনের লক্ষ্যে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনির নেতৃত্বে গত ২ দিনে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং টিচার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে ১ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ রোপন করে ছাত্রলীগ।
এ সময় মহানগর ছাত্রলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তাফসীর আলম রাহাত, যুগ্ম আহ্বায়ক শাহীন আলম ও ফাহিম ফেরদৌসসহ ময়মনসিংহ মহানগর ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৃক্ষরোপণ প্রসঙ্গে মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনি বাংলা ইনসাইডারকে জানান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এছাড়া দেশের প্রতিটি সংকটকালীন মূহুর্তে ময়মনসিংহ মহানগর ছাত্রলীগ সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে ছিল, এখনো রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
ছাত্রলীগ বৃক্ষরোপন তীব্র তাপদাহ SDG অর্জন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ১ম ধাপের ৮ মে এর নির্বাচনে অংশ গ্রহণকারী চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সিরাজগঞ্জের জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্ধ করেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম।
বেলকুচি উপজেলার (ভারপ্রাপ্ত) নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সুদ্বীপ কুমার রায় জানান, উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের মধ্যে বরাদ্ধকৃত প্রতীকের মধ্যে রয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম (দোয়াত-কলম), বদিউজ্জামান ফকির (মোটর সাইকেল), মীর সেরাজুল (আনারস)।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইউসুফ আলী শেখ (উড়োজাহাজ), এস এম ফারুক সরকার (টিয়া পাখি), আব্দুল আলীম (মাইক) এবং উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রত্না বেগম (ফুটবল), রাজিয়া সুলতানা মিলন (প্রজাপতি)।
উপজেলা নির্বাচন প্রতীক বরাদ্দ চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মেহের নিগার, জেপি দেওয়ান, সম্রাট খিসা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান, রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুচিত্র রঞ্জন দাস ও রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন ইসলাম।
এসময় বক্তারা বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাংলাদেশের সব নাগরিকের টেকসই ভবিষ্যৎ আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ইচ্ছা ও তার দূরদর্শী নেতৃত্বের বহিঃপ্রকাশ।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত অবহিতকরণ সভা
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের ঘটনার ৭ বছর পর রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআিই)। মাত্র ৭ হাজার টাকার চুক্তিতে বন্ধুদের কাছে মামাতো বোন সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তুলে দেন ফুফাতো ভাই ছাব্বির। পরে বন্ধুদের সাথে নিজেও ধর্ষণ করে হত্যা করে মামাতো বোনকে।
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় শিশু সুবর্ণাকে (৭) দল বেঁধে ধর্ষণ ও হত্যার রহস্য সাত বছর পর উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার দুই আসামি শিশুর ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেন (২০) ও শাকিল খান (২১) জিজ্ঞাসাবাদে এমন তথ্য দিয়েছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিও দিয়েছে।'
সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ পিবিআই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম।
পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, ২০১৭ সালে চৌহালী উপজেলার দত্তকান্দি হাই স্কুল মাঠে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে যায় শিশু সুবর্ণা। সেখানে দত্তকান্দি গ্রামের রশিদ মেম্বারের ছেলে মিলন পাশাসহ অন্যান্য আসামিরা ছাব্বির হোসেনের সঙ্গে শিশু সুবর্ণাকে দেখে। তখন আসামিরা শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের পরিকল্পনা করে। তারা শিশুটিকে ধর্ষণের জন্য ছাব্বির হোসেনকে ৭ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবে রাজি হয়ে ছাব্বির হোসেন শিশু সুবর্ণাকে নিয়ে মধ্য শিমুলিয়া চরের ফসলের মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে সে সহ সবাই মিলে দলবেধে ধর্ষণ করে শিশুটিকে।
এসময় শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বারবার বলতে থাকে সবাইকে ঘটনার কথা বলে দেবে। তখন ধর্ষণকারীরা শিশুটিকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে এবং পরনের ওড়না দিয়ে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে।
পিবিআই ভিকটিম সুবর্ণার সুরতহাল প্রতিবেদন ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখতে পায়, শিশু সুবর্ণাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষায় শিশু সুবর্ণার পড়নের পোশাকে বীর্যের উপস্থিতিও পাওয়া যায়।
পিবিআই তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে গত ১৯ এপ্রিল শিশু সুবর্ণার ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেনকে (২০) ঢাকার শ্যামলী থেকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার দত্তকান্দি থেকে শাকিব খান (২১) নামে এক যুবককে গ্রপ্তার করা হয়। পরে তারা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। পরে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম মুঠোফোনে বলেন, ফুফাতো ভাই ছাব্বির ৭ হাজার টাকার চুক্তির বিনিময়ে মামাতো বোন শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তাদের হাতে তুলে দিলেও তাকে সেই টাকাও দেয়নি আসামিরা। এছাড়াও ফুফাতো ভাই ছাব্বির অন্যান্যদের সাথে সে নিজেও তার মামাতো বোনকে ধর্ষণ ও হত্যা করে। এঘটনায় বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।'
শিশু ধর্ষণ রহস্য উন্মোচন ৭ বছর
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও SDG অর্জনের লক্ষ্যে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনির নেতৃত্বে গত ২ দিনে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং টিচার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে ১ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ রোপন করে ছাত্রলীগ।