নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:২৪ পিএম, ১১ অক্টোবর, ২০১৮
ঘূর্ণিঝড় তিতলি আঘাত করলে জরুরি অবস্থা মোকাবেলা করার জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ত্রাণমন্ত্রী তিতলির আঘাতে ক্ষয়ক্ষতি প্রশমনে সরকারের নেওয়া আগাম উদ্যোগগুলোর কথা তুলে ধরেন। ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ১৯টি জেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে নিয়মিত মাইকিং হচ্ছে যেন মানুষ নিরাপদ স্থানে চলে আসে। এলাকার স্কুল, কলেজগুলো যাতে দুর্যোগকালীন আশ্রয় হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে সেজন্য স্কুল, কলেজগুলোকে ইতিমধ্যাই খালি করা হয়েছে বলেও জানান দুর্যোগ ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল চৌধুরী মায়া।
সংবাদ সম্মেলনে ১০৯০ টোল ফ্রি একটি নাম্বারের কথাও উল্লেখ করেন ত্রাণমন্ত্রী। এই নাম্বারে ফোন করে যে কোনো সময় আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি।
আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে ঘূর্ণিঝড় তিতলির বাংলাদেশে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আবহাওয়া অফিস বলছে, বাংলাদেশে আসতে আসতে দুর্বল হয়ে পড়বে তিতলি, কিন্তু ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা সতর্কতা অবলম্বন করছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।