নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩১ এএম, ১৪ অক্টোবর, ২০১৮
সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং তাঁর দল বিকল্পধারাকে বাদ দিয়ে অবশেষে যাত্রা শুরু করল ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’। এই ফ্রন্টের নেতৃত্বে রয়েছেন গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়ার নেতা ড. কামাল হোসেন। বছরখানেক ধরে চেষ্টা চালানোর পর গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে সরকারবিরোধী এই বৃহত্তর জোট। (কালের কণ্ঠ)
অন্যান্য সংবাদ
বিএনপিকে ক্ষমতায় বসানোর `চক্রান্তে` নেই বিকল্পধারা
দীর্ঘদিনের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিকল্পধারার প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী জানিয়েছেন, বিএনপি, যুক্তফ্রন্ট ও জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়াকে নিয়ে গড়ে ওঠা নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে নেই তার দল। স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গ ত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপির সঙ্গে আর আলোচনা হবে না। গতকাল শনিবার রাতে সাবেক রাষ্ট্রপতি বি. চৌধুরী তার বারিধারার বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, তিনি এখনও জাতীয় ঐক্য চান। বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে তার আপত্তি নেই। কিন্তু বিএনপিকে স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গ ছাড়তে হবে। ক্ষমতার ভারসাম্যের রাজনীতির শর্ত মেনে নিতে হবে। জাতীয় ঐক্যের নামে বিএনপিকে এককভাবে ক্ষমতায় বসানোর `চক্রান্তে`র সঙ্গে বিকল্পধারা নেই। (সমকাল)
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন দাবি: সম্পাদক পরিষদের মানববন্ধন কাল
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিতর্কিত ৯টি ধারা সংশোধনের দাবিতে আগামীকাল সোমবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করবে সম্পাদক পরিষদ। কর্মসূচিতে শুধু সম্পাদক পরিষদের সদস্যরাই অংশ নেবেন। শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করে জাতীয় দৈনিকগুলোর সম্পাদকদের গড়া এ সংগঠনটি। এতে কর্মসূচি ঘোষণা করেন সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম। তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। (যুগান্তর)
পদ্মা সেতু নির্মাণে অগ্রগতি ৬০ ভাগ
নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এগিয়ে চলছে বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ। ইতোমধ্যে এর ৬০ ভাগ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আজ রবিবার দেশের বৃহত্তম এ প্রকল্পের নির্মাণ কর্মযজ্ঞ সরেজমিন পরিদর্শনে যাবেন। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, শরিয়তপুরের জাজিরা ও মাদারিপুরের শিবচর এলাকায় গিয়ে পদ্মা সেতুর নামফলক উন্মোচন, ৬০ ভাগ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি ঘোষণাসহ মোট চারটি বড় প্রকল্প উদ্বোধন করবেন তিনি। সেতু বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগসহ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসব প্রকল্পের কাজ হচ্ছে। এছাড়া মুন্সীগঞ্জের মাওয়া টোলপ্লাজা সংলগ্ন গোলচত্বরে সুধী সমাবেশ ও মাদারীপুরের শিবচরের কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটে জনসভায় ভাষণ দিবেন প্রধানমন্ত্রী। (ইত্তেফাক)
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
বিবিএস ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ও ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য দিয়েছে। মূলত ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী ছিল ৭৫ শতাংশের বেশি। যা ২০২৩ সালে এসে হয়েছে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরে মুঠোফোন ব্যবহারকারী বাড়েনি বরং কমেছে। অপর দিকে ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীর হিসাবে তিন বছরে বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
সেবা খাতের প্রায় সব ক্ষেত্রে শহর ও গ্রামের পার্থক্য থাকে। যা তথ্য ও যোগাযোগ (আইসিটি) প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে। আর এ ব্যবধান অনেক। শহরের ৮২ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মুঠোফোন রয়েছে। যেখানে গ্রামের ৭১ ভাগের মানুষের হাতে তা আছে।
যেকোনো সেবা খাতেই নারী- পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। আইসিটি খাতে তা আরও বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশের প্রায় ৬৩ শতাংশ নারীর হাতে এখন মুঠোফোন আছে। তিন বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ মুঠোফোন ব্যবহারকারী নারী কমেছে।
দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী পুরুষের সংখ্যা ৮৬ শতাংশের বেশি। তিন বছর আগে ছিল ৮৭ দশমিক শতাংশ।
মুঠোফোন ব্যবহারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালে ব্যবহারকারী কমেছিল। যা ২০২২ সালে এসে তা বেড়ে যায়। কিন্তু ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে তা সামান্যই বেড়েছে।
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্যও তুলে ধরেছে বিবিএস। তাতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ঊর্ধ্বে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালে ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০২১ সালে ৪৩ দশমিক ৭ এবং ২০২২ সালে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানেও নারী-পুরুষের ব্যবধান বেশি। দেশের ৫৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম স্তম্ভ ছিল সংযোগব্যবস্থা । কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। ২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।