নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৫ অক্টোবর, ২০১৮
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আদালত ও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (দক্ষিণ) সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্যের বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপির) উপ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান আজ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত শুক্রবার সময় টিভির এক আলোচনা অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধানকে নিয়ে করা ড. জাফরুল্লাহর মন্তব্যকে ‘অসত্য, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল’ আখ্যায়িত করে ক্যান্টনমেন্ট থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করেন সেনাবাহিনীর মেজর এম রকিবুল আলম।
জিডিতে বলা হয়, ‘২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায়ের পূর্ব রাতে হঠাৎ করে অপ্রাসঙ্গিকভাবে সেনাপ্রধান সম্পর্কে প্রদত্ত বক্তব্যটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিদ্বেষপ্রসূত ও ষড়যন্ত্রমূলক, যা সেনাবাহিনীর মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি তথা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। ড. জাফরুল্লার চৌধুরীর মত একজন উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি কেন, কী উদ্দেশ্যে এবং কাদের প্ররোচনায় এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক, বানোয়াট ও অসত্য বক্তব্য টকশোতে বলেছেন, তা তদন্তের দাবি রাখে।’
গত ২০ অগাস্ট রাতে ‘সম্পাদকীয়’ শিরোনামে সময় টিভির এক আলোচনা অনুষ্ঠানে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দাবি করেন, সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ যখন ‘চট্টগ্রামের জিওসি’ ছিলেন, সেখান থেকে ‘সমরাস্ত্র ও গোলাবারুদ চুরি’ যাওয়ার ঘটনায় তার ‘কোর্ট মার্শাল’ হয়েছিল।
এরপর বিষয়টি নিয়ে সারাদেশে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেনা সদরের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদলিপিও পাঠানো হয়। পরে সময় টিভি নিজেদের বক্তব্যসহ সেটি প্রচার করে।
এরপর ‘সেনাপ্রধান সম্পর্কে শব্দ চয়নে ভুল ছিল’ উল্লেখ করেন সেনাপ্রধানের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।