নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:০৮ পিএম, ২২ অক্টোবর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নারী সাংবাদিকদকে জঘন্য ভাষায় বক্তব্যে মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিছু করার আগেই তিনি আদালতে গিয়েছিলেন। আর তাঁর বিরুদ্ধে শুধু একজন নারীর মামলার কেন? অন্য নারীদেরও করতে হবে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করুন, আমরা যা করার করবো।
আজ সোমবার বিকেলে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এক সংবাদকর্মীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব সফর নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
এর আগে মন্ত্রিসভা ছোট করা হবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিভিন্ন দেশের বিরোধী দলের সঙ্গে কথা বলেছি, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কথা বলেছি। গতবার আমি বলেছিলাম, বিভিন্ন দল থেকে নিয়ে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠনের। তবে এবারের মন্ত্রিসভায় বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা তো আছেন। এই সময়ে এত প্রজেক্ট চলছে, একজন মন্ত্রীর পক্ষে কয়েকটি মন্ত্রণালয় দেখা অসম্ভব। তারপরও আমি বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেছি। সবদেশে মন্ত্রিসভা রেখেই নির্বাচন করা হয়। তাই দেখি কি করা যায়। এরপরও বিরোধী দল চাইলে মন্ত্রিসভা ছোট করার বিষয়টি বিবেচনা করবো।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।