ইনসাইড বাংলাদেশ

‘বিএনপি নেতারা আত্মসমর্পণ করেছেন’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:১৩ পিএম, ২৬ অক্টোবর, ২০১৮


Thumbnail

বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, সিলেটে গত ২৪ অক্টোবর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রথম সমাবেশে বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানের নাম না নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন।

আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাড্ডায় বিকল্প যুব ধারার বিশেষ কাউন্সিলে একথা বলেন তিনি।

বিএনপির নেতাদের উদ্দেশে বি. চৌধুরী বলেন, ‘সমাবেশে জিয়াউর রহমানের নাম কেউ বলেননি। মাওলানা ভাসানী, শেরেবাংলার নামও কেউ উচ্চারণ করেনি। মুক্তিযুদ্ধের মহাধিনায়ক ওসমানীর নামও কেউ উচ্চারণ করলেন না। তাদের কথা বলা উচিত ছিল না? আপনাদের জবাব দিতে হবে কেন বলেন নাই। আপনারা সত্যিই যদি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে থাকেন, আপনাদের যদি সত্যিই স্বপ্ন ছিল এই রঙিন পতাকাকে সম্মান দেখানো, কিন্তু আপনার তা দেখান নাই।’

বিকল্পধারার সভাপতি বলেন, ‘আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নেরও বাস্তবায়ন চাই, আবার মাওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা ফজলুল হকের স্বপ্নেরও বাস্তবায়ন চাই। আমরা উন্নয়ন চাই, গণতন্ত্রের পূর্ণ বিকাশ চাই।’

এর আগে অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ও বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, ছাত্রদলের প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী গোলাম সারোয়ার মিলন ও বিশিষ্ট শিল্পপতি প্রকৌশলী শফিকুর রহমান বিকল্পধারার প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক বি. চৌধুরীর হাতে ফুলে তোড়া দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিকল্পধারায় যোগ দেন। 

বাংলা ইনসাইডার/বিকে



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মানুষের শাসক নয়, সেবক হতে চায় লক্ষ্মীপুরের চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর


Thumbnail

সদর উপজেলা ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীরা ইতিমধ্যে নিজ নিজ এলাকায় ভোটাদের সমর্থন ও ভালবাসা পেতে সমাজের বিভিন্ন জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় শুরু করেছেন। ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ। ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নে প্রতিটি ওয়ার্ডে রাস্তার মোড়ে, চায়ের দোকানে ইউপি নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন চশমা প্রতীক নিয়ে মিজানুর রহমান ভূঁইয়া। শুরু করেছেন উঠান বৈঠক এবং ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা।

এছাড়াও নির্বাচন উপলক্ষে দোয়া প্রার্থী ব্যানার লাগিয়ে শুরু করেছেন নির্বাচনী প্রচারণা। এরই ধারাবাহিকতায় সদর উপজেলা ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়ন থেকে চশমা মনোনয়ন নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসাবে মিজানুর রহমান ভূঁইয়া জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে তিনি প্রার্থী হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালনকারী, সৎ সাহসী নীতি ও আদর্শবান বঙ্গবন্ধুর এক লড়াকু সৈনিক, ধার্মিক, সদা হাস্যউজ্জ্বল, বিশিষ্ট সমাজ সেবক মিজানুর রহমান ভূঁইয়া। ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রকৃত অর্থে উন্নয়ন ও আধুনিক, শান্তি - সিমৃদ্ধির আবাসস্থল হিসাবে গড়ে তুলতে তার রয়েছে দৃঢ় অঙ্গীকার ।

এই তরুণ উদীয়মান চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, মানুষের শাসক নয়, সেবক হতে চায়। জনগণের কল্যাণে কাজ করতে চাই। ভবিষ্যতেও সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা করে ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়ন অব্যাহত রাখতে চাই এবং সকলের প্রতি যতটুকু সম্ভব সাহায্যে সহযোগিতা করার জন্য আমার প্রচেষ্টার কোন কমতি থাকবে না, মিজানুর রহমান ভূঁইয়া  আরো বলেন, ব্যাক্তি উদ্যেগে মানুষের কল্যাণ সবসময়  জনপ্রতিনিধি না হয়েও কাজ করে যাচ্ছি । আমার ইউনিয়ন বাসীর চেষ্টায়  সর্বাত্মকভাবে সমাজের সেবা করতে হলে জনপ্রতিনিধি হওয়ার বিকল্প নাই। বিশেষ করে সরকারী অনুদান তৃণমূলের সর্বস্তরের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে সমাজের সামগ্রিক কল্যাণ সাধন করতে চায়।

তাই আসন্ন ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নের নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে জনপ্রতিনিধি হওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে আমি এলাকায় কাজ করছি। আমার ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডকে, চাঁদাবাজ,মাদক, কিশোর গ্যাং, ভূমিদস্যু, সালিশ বানিজ্য, যৌতুক, বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং মুক্ত, সমাজ গঠনের লক্ষে, ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নকে একটি দৃষ্টিনন্দন আধুনিক ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলতে চাই সকলের সহযোগিতা। ৬ নং ভাঙ্গা খাঁ ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের সমর্থন ও দোয়া চাই।


লক্ষ্মীপুর   মিজানুর রহমান ভূঁইয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিলাইছড়িতে বিশেষ সেনা অভিযান, অস্ত্রসহ আটক ৮

প্রকাশ: ০৭:১৮ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৮ সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে বিলাইছড়ি উপজেলার ধুপানিছড়া পাড়া থেকে তাদের আটক করা হয়। 

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকালে সেনাবাহিনীর বান্দরবান রিজিয়নের অন্তর্গত ১৬ বেঙ্গল কর্তৃক ধুপানিছড়া পাড়া এলাকায় সুংসুংপাড়া আর্মি ক্যাম্পের মেজর রাজীবের নেতৃত্বে একটি টহল দল অভিযান পরিচালনা করে। কেএনএফ সন্ত্রাসীদের অবস্থানের খবরের প্রেক্ষিতে এ অভিযান চালানো হয়। পরে সেনা সদস্যদের অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৮ জন সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আটককৃত সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে  ৯টি এলজি, ১৯টি এলজি কার্টিজ, ২টি মোবাইল ফোন এবং ২টি আইডি কার্ড জব্দ করা হয়েছে। 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক সন্ত্রাসীদের বিলাইছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হবে। 

রাঙামাটি   বিলাইছড়ি   সেনা অভিযান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভারত যাচ্ছেন ৫০ বিচারক

প্রকাশ: ০৭:১০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

অধস্তন আদালতের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ভারত যাচ্ছেন আগামী মে মাসে। এদের মধ্যে রয়েছেন সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তারা।

এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা আগামী ৬ মে থেকে ১৬ মে পর্যন্ত প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করবেন। সম্প্রতি এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৩ একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৬ থেকে ১৬ মে পর্যন্ত ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি, ভূপাল ও একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের ৫০ জন বিচারককে অনুমতি দেয়া হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই।

২০১৭ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

ওই সমঝোতা স্মারকের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তত্কালীন প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, ‘পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিশিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিশিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের পনের-ষোলশ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।

এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

ভারত   অধস্তন আদালত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে উত্তর বঙ্গের মানুষ

প্রকাশ: ০৬:৫৬ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শত কষ্ট করে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে উত্তর বঙ্গের মানুষ।

 

সরকারি ছুটি শেষে ঈদের পঞ্চম দিনে সকাল থেকেই সিরাজগঞ্জের উত্তর বঙ্গের রাজধানীর প্রবেশপথ উল্লাপাড়ার হাটিকুমরুলে দেখা যায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ, ছুটছে কর্মস্থল ঢাকার পথে।

 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে উপজেলার হাটিকুমরুল গোলচত্বরে সকাল থেকেই দেখা যায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ও যানবাহনের ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুরে দেখা গেছে, বাড়ি ফিরে যাওয়া মানুষগুলো দূরপাল্লা ও ছোটো ছোটো পরিবহন দিয়ে আসছে। তীব্র গরমে, মাথায় ও কাধে ব্যাগ বা বস্তা নিয়ে কর্মস্থলে ফিরছেন তারা। 

 

তবে অনেক কারখানায় ৭ দিন বা ১০দিন ছুটি দিয়েছে। তাই পোশাক কারখানার শ্রমিকরা এখনো কর্মস্থলে না আসায় সড়কে যানবাহনের চাপ কিছুটা কম।  

 

বগুড়া থেকে আশা মিলন হাসান বলেন, ‘আমি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করি আমার ছুটি শেষ তাই কর্মস্থলে যেতে হচ্ছে।’

 

সড়কে আসতে কোনো দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকাল ৭ টার দিকে বের হয়েছিলাম। এরপর দুইটা বাসে করে আসতে হয়েছে, দুর্ভোগ তো একটু হয়েছেই। তবে সামনে যখন পোশাক শ্রমিকরা আসতে শুরু করবে তখন আরও বেশি সমস্যা হবে। সরকারের উচিত সময় বেঁধে দিয়ে দূরপাল্লার বাস ছেড়ে দেওয়া।  

 

পরিবার নিয়ে ঢাকা ফিরেছেন আদুরি খাতুন তিনি বলেন, আমার ছুটি আরও তিন দিন রয়েছে। জানি না পরিস্থিতি পরে কি হবে। তাই আগে ভাগেই চলে আসলাম। যেন পরে কষ্ট করতে না হয়।

  

বর্তমান সড়কের পরিস্থিতি জানেত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার (ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) এমএ ওয়াদুদ বলেন, ‘সড়কের পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত ভালো। অল্প সংখ্যক মানুষকে ফিরতে দেখা গেছে। মোটামুটি যাত্রীর চাপ রয়েছে তবে যানবাহনের চাপ একটু বেশি, মহাসড়কে কোন যানজট নেই।’


ঈদ যাত্রা   উত্তর বঙ্গের প্রবেশপথ   কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ছাগলে গাছের পাতা খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১

প্রকাশ: ০৬:৩৯ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে ছাগলে আমগাছের পাতা খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে ১ জন নিহত হয়েছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার দিগরাম ঘুন্টিঘর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।  

নিহত ব্যক্তির নাম রুহুল আমিন (৪২) । তিনি ওই গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে। প্রতিপক্ষের মারপিটে আহত হয়েছেন আরও একজন। এ ঘটনায় আটককৃতরা হলো, ওই গ্রামের সাদেকুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম ও জামাল উদ্দিন। তাদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন থানার ওসি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বলেন, স্থানীয় ব্যক্তি সাদেকুল ইসলামের ছাগল মসজিদের আম গাছের পাতা খায়। তা নিয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য নিজাম উদ্দিন সাদেকুলকে ডেকে বারণ করেন ছাগল ছাড়তে। এনিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।

পরে সন্ধ্যা সাতটার দিকে সাদেকুলসহ আরও কয়েকজন এসে বিষয়টি নিয়ে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হয়। এসময় তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সভাপতির পক্ষে কথা বলার জন্য রুহুল আমিনকে বেধকড় মারধর করা হয়। তাকে রড ও বাঁশ দিয়ে পেটানো হয়। রুহুল আমিনকে বাঁচাতে আসলে নাজিরুল ইসলামও আহত হন।

পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে রুহুল আমিনকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং রাতেই তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।


সংঘর্ষ   কথা কাটাকাটি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন