নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৪১ পিএম, ৩১ অক্টোবর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইতিমধ্যে রাজশাহী, সিলেট ও চট্টগ্রামে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপন কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব বিভাগেই মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে।
আজ বুধবার বেলা ১২টার দিকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া এস্টাবলিস্টমেন্ট অব ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টার উদ্বোধনসহ আরও ৮টি অবকাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের সকল মেডিকেল কলেজের সার্বিক উন্নয়নে পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া পোড়া রোগীদের চিকিৎসায় অত্যাধুনিক বার্ন ইনস্টিটিউট ও অন্যান্য হাসপাতাল নির্মাণের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এত হাসপাতাল, এত ইনস্টিটিউট হওয়ার ফলে শুধু দেশের চিকিৎসা সেবাই উন্নত হয়নি, একই সঙ্গে কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসকদের স্বাস্থ্যখাতে গবেষণা বাড়ানোর তাগিদ দেন। এছাড়া চিকিৎসকদের মানুষের সেবা করার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে চিকিৎসা সেবাকে একটি ব্রত হিসেবে গ্রহণ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী নিজ বক্তব্যে আওয়ামী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কথাও উল্লেখ করেন। দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকায় উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এই প্রথম এ ধরনের হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যগ নেওয়া হলো।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।