নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ২০ নভেম্বর, ২০১৮
নিয়মিত টিভিতে যারা টকশো দেখেন তাদের কাছে ব্যাপক পরিচিত ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। বিএনপি’র হয়ে তিনি বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশনে নিয়মিত টকশোতে অংশ নিয়ে থাকেন। তবে টকশোর কারণে দেশব্যাপী পরিচিত হলেও এবারই প্রথম রাজনীতিতে নেমেছেন তিনি।
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে আশুগঞ্জ-সরাইল উপজেলা নিয়ে গঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ নির্বাচনী এলাকার অধীনে বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে। ভাষা সৈনিক অলি আহাদের মেয়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।
দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের পর ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে নিয়ে চলছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ নির্বাচনী আসনে ব্যাপক আলোচনা। হঠাৎ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ থেকে রুমিন ফারহানার নির্বাচনকে তারা সহজভাবে নিচ্ছেন না। আলোচনা চলছে দুই উপজেলার তৃনমূল নেতাকর্মীদের মাঝেও। তারা বলছে, টেলিভিশন টকশোতে বসে আলোচনা ও মাঠের রাজনীতি ভিন্ন বিষয়। আর ব্যারিস্টার রুমিনকে দুই উপজেলার মানুষ তো দূরের কথা স্থানীয় নেতা-কর্মীরাই কোন দিন দেখে নি। তাকে সবাই টেলিভিশন টকশোতে দেখেছে।
সরাইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন যাবত সরাইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি সহ স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। পূর্বে তাঁর (রুমিন ফারহানা) নাম শুনি নাই ও চেহারাও দেখি নাই। তবে টেলিভিশন টকশোতে দেখে তাঁর নাম জানতে পেরেছি। ধারণা করছি, তিনি জীবনেও এই এলাকায় পা রাখেনি। যেখানে আমি নিজে দেখি নাই, চেনা জানা নেই সেখানে তৃনমূলের নেতাকর্মীরা কিভাবে চিনবে ও জানবে।’
আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ বলেন, আমরা তো জানি উনার (রুমিন ফারহানা) বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ নির্বাচনী এলাকায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে নির্বাচন করার জন্য তিনি দলীয় মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন কিনা জানি না। আমরা কোন দিন এই নির্বাচনী এলাকায় তাকে দেখি নাই এবং তার সাথে আমাদের কোন দিন কথাও হয়নি। তবে এই আসনে বাইরের কোন প্রার্থীর জায়গা নেই। আমাদের এলাকায় একটা কথা প্রচলিত আছে, তাহলো-`শুনলে মোদের হাসি পায়, ভিনদেশীরা ভোট চায়`।
আশুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি ফাইজুর রহমান বলেন, উনি ফোন দিয়ে খোজ খবর নিয়েছে। উনাকে তো টিভি টকশোতে দেখি। আমার সঙ্গে একবার কথা হয়েছে। দল যাকে মনোনয়ন দেয় তার পক্ষে কাজ করব।
আশুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি আমিনুল হক মামুন বলেন, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে আমরা তো শুধু টকশোতে দেখেছি। আমরা তো কোনদিন উনাকে দেখি নাই। মনে হয় না উনি কোন দিন সরাইল বা আশুগঞ্জের মাটিতে পা রেখেছেন।
তবে এ বিষয়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, আমার সঙ্গে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সেক্রেটারিসহ দলীয় নেতাকর্মীদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে আমাদের বাড়ি ইসলামপুর সরাইলের অধীনে ছিল। পরে ইসলামপুর বিজয়নগরের অধীনে চলে যায়। ৭৩ সালে আমার বাবা এই আসন থেকে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছিল। সেই অর্থে সরাইল আমার নির্বাচনী এলাকা।
তিনি আরও বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গেও আমার যোগাযোগ রয়েছে। ম্যাডামের নির্দেশে বেশির ভাগ সময় আমাকে দেশের বাইরে থাকতে হয়েছে। আমি প্রতিদিনই দেশের কোন না কোন টিভি চ্যানেলে দলের জন্য কথা বলেছি। আমি তো সরাইল বসে এই কাজটি করতে পারব না। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর আমি যখন মাঠে কাজ করব তখন সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ মোহাম্মদ শামীম, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ডা. আজিজ আহমেদ, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি এসএন তরুণ দে, জাভেদ হাসান স্বাধীন, আহসান উদ্দিন খান শিপন, আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ, সরাইল উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান এবং সরাইল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মাস্টার।
এদের মধ্যে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া এই নির্বাচনী আসন থেকে বিএনপির হয়ে একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ২০০১ সালে বিএনপি জোটের শরিক ইসলামী ঐক্যজোটকে আসনটি ছেড়ে দেয়। সেবার বিজয়ী হন দলটির প্রয়াত আমির মুফতি ফজলুল হক আমিনী।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
চলমান তীব্র দাবদাহের ফলে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় হিট স্ট্রোকে
একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম জাকির হোসেন। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৭ টার দিকে
মাঠে কৃষিকাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে মৃত্যু হয়।
নিহত জাকির দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার সীমান্ত সংলগ্ন ঠাকুরপুর
গ্রামের আমির হোসেন ছেলে। তিনি পেশায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছিলেন।
নিহতের বাবা আমির হোসেন জানান, ‘রোদ গরমে মাঠের ধান মরার অবস্থা।
ধানের জমিতে সেচ (পানি) দেয়ার জন্য জাকির সকাল ৭ টার দিকে মাঠে যায়। মাঠে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক
পর খবর পাই সে মাঠে স্ট্রোক করেছে। মাঠে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক
জামিনুর রহমান জানান, আজ শনিবার সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি
সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৮ শতাংশ এবং বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা
ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। বিকেল ৩ টায়
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রির ঘরে দাঁড়ায়।
মন্তব্য করুন
শেরপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন করেন।
এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোক্তাদিরুল আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা ক্রীড়া অফিসার ধীরেন্দ্র চন্দ্র সরকারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী খেলায় সবুজসেনা স্পোর্টিং ক্লাব ও সাইকা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এ ক্রিকেট লীগে মোট ৫ টি দল অংশগ্রহণ করছে।
শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
চলমান দাবদাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) থেকে ৭ দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে এ সিদ্ধান্তের কথা সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে পৃথকভাবে জানানো হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান গণমাধ্যমকে বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানোর জন্য আমরা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দিয়েছি। তারা এ সংক্রান্ত নোটিশ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে।
তিনি জানান, শিক্ষার্থী সুরক্ষা ও অভিভাবকদের দাবির কথা বিবেচনায় নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান এক বিবৃতিতে জানায়, তীব্র তাপদাহে শিশু কিশোরদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রাথমিক স্কুলের ছুটি ২১ এপ্রিলের পরিবর্তে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি থাকবে। ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এ সময় সরকারি স্কুল, শিশুকল্যাণ ও টাস্ট্রের স্কুলগুলো ও উপানুষ্ঠাানিক শিক্ষা ব্যুরো স্কুল ছুটি থাকবে।
এর আগে সকালে এক বিবৃতিতে আপাতত অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এতে জানানো হয়, দেশজুড়ে বহমান দাবদাহের দিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে কয়েকটি জেলায় হিট অ্যালার্ট জারি করার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটি বলছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষজনকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ- মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
তীব্র গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এয়ার কন্ডিশনিং (এসি)। কিন্তু এসি চালানোর কারণে বিদ্যুতের বিলও অনেকটাই বেড়ে যায়। যার কারণে বেশ চিন্তায় পড়তে হয় ব্যবহারকারীকে। আজ জেনে নিন এমন কিছু উপায় যাতে এসি ব্যবহার করেও বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে পারবেন অনেকটাই।
অনেকেই মনে করেন, সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এসি চালালে ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। কিন্তু বিষয়টি কিন্তু একেবারেই তা নয়। এর ফলে একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাতে পারে বিদ্যুৎ বিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসি চালানোর ক্ষেত্রে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সবচেয়ে ভালো। এছাড়াও, তাপমাত্রা এক ডিগ্রি কমলে বিদ্যুৎ বিল ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২০-২৪ ডিগ্রির মধ্যে রাখুন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হবে অনেকটাই।
এসিতে ফিল্টার থাকে যা ধুলাবালি প্রতিরোধ করে। যদি এই ফিল্টারটি নোংরা হয়ে যায় তবে এসিকে ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করতে অনেকটাই বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যার ফলে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রতি মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করুন এবং বছরে অন্তত ১-২ বার এসি সার্ভিসিং করুন। এর ফলে বাঁচবে আপনার বিদ্যুতের বিল।
এসি ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন ঘর থেকে যেন ঠান্ডা বাতাস বের না হয়। এ জন্য ঘরের দরজা-জানালা ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। আপনি দরজায় একটি ক্লোজার ইনস্টলও করতে পারেন যাতে দরজা খোলার পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যাতে আপনার ঘরটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ঠান্ডা থাকে। এতে আপনাকে একটানা এসি চালাতে হবে না এবং আপনার বিদ্যুৎ বিলও বাঁচবে।
ফ্যান রুমে বাতাসের সঞ্চালন বাড়ায় যার ফলে ঘরের সর্বত্র শীতল বাতাস ছড়িয়ে পড়ে। এসি চালুর আগে টেবিল ফ্যান চালিয়ে কিছু সময় ঘর ঠান্ডা করুন এরপর আপনি এসি চালু করতে পারেন। এর ফলে এসি সহজেই কম সময়ে ঠান্ডা বাতাস ঘরে ছড়িয়ে দেয় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে, আপনি রাতে ঘুমানোর সময় টাইমার সেট করতে পারেন, যার ফলে ১.২ ঘণ্টা পরে এসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে সারা রাত এসি চলবে না এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। এছাড়াও, সারাদিন একটানা এসি চালাবেন না, বরং একটি টাইমার সেট করুন।
মন্তব্য করুন