নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩৭ এএম, ২১ নভেম্বর, ২০১৮
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে মহাজোটের একক প্রার্থীর নাম আগামী রবিবার বা ২৫ নভেম্বরের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে। ইতোমধ্যে ২৩০ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন জোটের শরীক দলগুলোর সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে আলোচনা এবং শেষ মুহূর্তের দর কষাকষি চলছে। জানা গেছে, এবার জোট শরিকদের আসন বণ্টন করতে গিয়ে অনেকটা হিমশিম খেতে হচ্ছে আওয়ামী লীগের। ২১টি আসনে আওয়ামী লীগের ও জোট শরিকদের প্রার্থী রয়েছেন। কার প্রার্থী থাকবে, কার প্রার্থী বাদ যাবে— তা নিয়ে এখন শেষ সময়ের হিসাব-নিকাশ চলছে। (ইত্তেফাক)
অন্যান্য সংবাদ
বিএনপির সাবেক ৫০ প্রার্থী বাদ!
বিএনপি সর্বশেষ অংশ নেওয়া ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিন শরিকদের ৪১টি আসন ছেড়ে দিয়ে দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দিয়েছিল ২৫৯টি আসনে। এবার দলের প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার সংখ্যা আরো কমে যেতে পারে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত চারটি কারণে এবার বিএনপির প্রার্থী তালিকায় বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, আগের নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন এমন অর্ধশত প্রার্থী এবার মনোনয়ন পাচ্ছেন না। ওই সব আসনের কোনোটিতে বিএনপির নতুন প্রার্থী, আবার কোনোটি জোটের শরিকদের ছেড়ে দেওয়া হবে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নবম সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি ও তৎকালীন চারদলীয় জোট। (কালের কণ্ঠ)
মনোনয়ন দৌড়ে তারকারা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দৌড়ে নেমেছেন দেশের বিভিন্ন সেক্টরের (খাত) দেড় শতাধিক তারকা ব্যক্তিত্ব। তাদের মধ্যে আছেন- অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, চিকিৎসক ও ব্যবসায়ী নেতাসহ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের তারকা। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা সবাই আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল থেকে ইতিমধ্যে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। এদের বেশিরভাগেরই প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি একরকম নিশ্চিত। কারণ সংশ্লিষ্ট দলের ‘সবুজ সংকেত’ পেয়েই তারা মনোনয়ন ফরম কিনেছেন বলে জানা গেছে। (যুগান্তর)
কূটনৈতিক সমীকরণ স্পষ্ট হচ্ছে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমা এবং ভারতীয় নীতির সমীকরণ ক্রমেই স্পষ্ট হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব চায় বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ একটি নির্বাচন। পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশগুলো প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত উভয় জোটের সঙ্গেই সমান্তরালভাবে কৌশলগত যোগাযোগ রক্ষা করছে। তবে বিএনপির জোটে থাকা জামায়াতের প্রশ্নে কোনো রকম ছাড় না দেওয়ার অবস্থানে অনড় রয়েছে ভারত। জামায়াতের চিহ্নিত নেতাদের মনোনয়ন পাওয়া ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে তারা। সংশ্নিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল কূটনৈতিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। (সমকাল)
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
বিবিএস ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ও ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য দিয়েছে। মূলত ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী ছিল ৭৫ শতাংশের বেশি। যা ২০২৩ সালে এসে হয়েছে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরে মুঠোফোন ব্যবহারকারী বাড়েনি বরং কমেছে। অপর দিকে ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীর হিসাবে তিন বছরে বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
সেবা খাতের প্রায় সব ক্ষেত্রে শহর ও গ্রামের পার্থক্য থাকে। যা তথ্য ও যোগাযোগ (আইসিটি) প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে। আর এ ব্যবধান অনেক। শহরের ৮২ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মুঠোফোন রয়েছে। যেখানে গ্রামের ৭১ ভাগের মানুষের হাতে তা আছে।
যেকোনো সেবা খাতেই নারী- পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। আইসিটি খাতে তা আরও বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশের প্রায় ৬৩ শতাংশ নারীর হাতে এখন মুঠোফোন আছে। তিন বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ মুঠোফোন ব্যবহারকারী নারী কমেছে।
দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী পুরুষের সংখ্যা ৮৬ শতাংশের বেশি। তিন বছর আগে ছিল ৮৭ দশমিক শতাংশ।
মুঠোফোন ব্যবহারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালে ব্যবহারকারী কমেছিল। যা ২০২২ সালে এসে তা বেড়ে যায়। কিন্তু ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে তা সামান্যই বেড়েছে।
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্যও তুলে ধরেছে বিবিএস। তাতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ঊর্ধ্বে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালে ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০২১ সালে ৪৩ দশমিক ৭ এবং ২০২২ সালে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানেও নারী-পুরুষের ব্যবধান বেশি। দেশের ৫৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম স্তম্ভ ছিল সংযোগব্যবস্থা । কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। ২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।