নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫২ এএম, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮
একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে অধিকাংশ আসনে `বিকল্প প্রার্থী` রেখে পুরনোদের ওপরই আস্থা রাখছে বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করায় নবম সংসদ নির্বাচনের প্রায় সব প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্যরাই এবারও দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন। দশ বছর পর জাতীয় নির্বাচনের ভোটযুদ্ধে লড়তে গতকাল সোমবার দলীয় প্রার্থীদের ধানের শীষ প্রতীকের মনোনয়ন দেওয়া শুরু করেছে বিএনপি। প্রথম দিনে রংপুর, রাজশাহী, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের (আংশিক) শতাধিক আসনে দেড় শতাধিক দলীয় প্রার্থীর প্রাথমিক মনোনয়নের চিঠি দিয়েছে দলটি। এর মধ্যে কিছু আসন পুরনো মিত্র ২০ দলীয় জোট এবং নতুন মিত্র জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য খালি রাখা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বাকি সব বিভাগের দলীয় ও দুই জোটের শরিকদের মনোনয়নের চিঠিও দেওয়া হবে। (সমকাল)
অন্যান্য সংবাদ
শেখ হাসিনার সাক্ষাতে ভাগ্য খোলে মনোনয়ন বঞ্চিতদের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মনোনয়নপ্রত্যাশী ও তাঁদের অনুসারীদের সাক্ষাতে শেষ মুহূর্তে বদলে যায় কমপক্ষে ১০টি আসনের প্রার্থী। মনোনয়ন বোর্ডে চূড়ান্ত হওয়ার পর গণমাধ্যমে প্রার্থীদের নাম প্রকাশ হওয়ায় বঞ্চিতরা শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁদের বক্তব্য শুনে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাল্টে ফেলেন তাঁর মত। সম্ভাব্য তালিকায় দলীয় প্রার্থী রদবদল করেন তিনি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র কালের কণ্ঠকে এ তথ্য জানিয়েছে। (কালের কণ্ঠ)
লটারিতে বাছাই করা হল ইভিএম’র ছয় আসন
লটারির মাধ্যমে বাছাই করা হল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ছয়টি আসন। এসব আসনের সবক’টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে। আসনগুলো হচ্ছে- ঢাকা-৬ ও ১৩, চট্টগ্রাম-৯, রংপুর-৩, খুলনা-২ ও সাতক্ষীরা-২। এ ছয়টি আসনে ৮০০টি কেন্দ্র ও চার হাজার ২৬৭টি ভোটকক্ষ রয়েছে। এতে ভোটার সংখ্যা প্রায় ২১ লাখ। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্যের মধ্যে এবারই প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হতে যাচ্ছে। সোমবার ইসির সম্মেলন কক্ষে কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে দৈবচয়ন পদ্ধতিতে ইভিএমের ছয়টি আসন নির্ধারণ করা হয়। (যুগান্তর)
কোম্পানি আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন
‘ওয়ান ম্যান কোম্পানি’ গঠনের অনুমতির বিধান রেখে কোম্পানি (সংশোধনী) আইন-২০১৮ এর খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। অন্যদিকে, ১২ ডিসেম্বরকে ‘জাতীয় তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস’ (ন্যাশনাল ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি ডে) এর স্থলে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালনের অনুমোদন দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। (ইত্তেফাক)
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।