নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৫৯ এএম, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
তৃতীয় দিনের মতো চলছে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন বাতিল হওয়ার প্রার্থীদের আপিলের শুনানি। প্রাথমিকভাবে ৭৮৬ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসাররা। এর মধ্যে আপিলকৃত ৫৪৩ জনের মধ্যে প্রথম দিনে ১৬০ জনের আপিলের শুনানি হয়। দ্বিতীয় দিনে শুনানি হয় পরবর্তী ১৫০ জনের। দুই দিনের শুনানি শেষে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন মোট ১৬৩ জন। প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে ১৩৮ জনের।
আজ তৃতীয় ও শেষদিনের মতো চলছে আপিলের শুনানি। সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া শুনানিতে ৩১১ থেকে ৫৪৩ পর্যন্ত আপিলের শুনানি চলবে।
আপিলে যারা প্রার্থিতা ফিরে পেতে ব্যর্থ হলেন:
১. নেত্রকোনা-১ এরশাদুর রহমান
২. ময়মনসিংহ-৯ আলমগীর কবির
৩.নেত্রনোকা-৪ শফী আহমেদ
৪. ময়মনসিংহ-৩ সামীউল আলম
৫. চট্টগ্রাম-৫ মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন
৬. নেত্রকোণা-৫: মো. জাকির হোসেন
৭. ময়মনসিংহ-৪: কামরুল ইসলাম, মোহাম্মদ ওয়ালিদুল
৮. ময়মনসিংহ-৭: এম এ রাজ্জাক খান
৯. জামালপুর-৩: মাসুম বিল্লাহ
১০. ময়মনসিংহ-১১: এস এম আশরাফুল হক
১১. কুমিল্লা-৩: আহসানুল আলম কিশোর
১২. কুমিল্লা-১০: রুহুল আমিন চৌধুরী
১৩. ময়মনসিংহ-১: একে এম লুতফর রহমান
১৪. চট্টগ্রাম-১১: মাওলানা আবু সাইদ
১৫. ময়মনসিংহ-৩: নাজনীন
১৬. জামালপুর-৫: ইঞ্জিয়ার মোহাম্মদ আলী
১৭. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: শাহ মফিজ, মো.মহিউদ্দিন মোল্লা,
১৮. ফেনী-৩: আনোয়ার কবির
১৯. নোয়াখালী-৩: আফতাব উদ্দিন
২০. কুমিল্লা-৪ ইরফানুল সরকার,
২১. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: জামাল রানা,
২২. বান্দরবান: ডানাই দ্রু নেলী,
২৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: মো.ওমর ইউসুফ
২৪. যশোর-২: মুহাদ্দিস শহিদুল ইসলাম ইনসাফি, এ বি এম আহসানুল হক
২৫. ঝিনাইদহ-২: মশিউর রহমান, যশোর-২
এখনো মনোনয়নপত্র বাতিলের আপিল শুনানি চলছে। যারা আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেতে ব্যর্থ হয়েছেন তারা উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারবেন। সেখানকার শুনানি শেষেই তার চূড়ান্ত প্রার্থিতা নির্ধারিত হবে।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।