নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৩৪ পিএম, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৮
কোটালীপাড়ায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়েছিল। এই বোমা প্রথম একজন চা দোকানি দেখতে পায়। চা দোকানদার এই বোমা খুঁজে পাওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই সময় প্রাণে বেঁচে যান। ১৮ বছর পূর্বে ঘটা এই ঘটনার জন্য শেখ হাসিনা আজকের জনসভায় সেই চা দোকানিকে ধন্যবাদ জানান।
আজ নির্বাচনী প্রচারণার প্রথম জনসভায় শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাকে মারার জন্য এই কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয়েছিল। যে বোমা পুঁতেছিল সেও কোটালীপাড়ার সন্তান। কিন্তু যে বোমা খুঁজে পেয়েছিল সে একজন চায়ের দোকানদার। আমি ওই সময় প্রাণে বেঁচে গিয়েছি। যে চা দোকানদার বোমা উদ্ধার করেছিল আমি তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি জানি সে আজকে এই জনসভায় উপস্থিত আছে।’
প্রসঙ্গত, ২০০০ সালের ২২ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান সরকারি আদর্শ কলেজ মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশ করার কথা ছিল। ওই সমাবেশের প্যান্ডেল তৈরির সময়ে ২০ জুলাই কলেজের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের শক্তিশালী বোমা উদ্ধার করে পুলিশ।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।