নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৪০ পিএম, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ টি প্রতিশ্রুতির কথা বলা হয়ে। এই ১৪ টি প্রতিশ্রুতির ৭ নম্বরে স্বাস্থ্য সম্বন্ধে বিভিন্ন কথা বলা হয়েছে। এখানে স্বাস্থ্য সম্বন্ধে নানা কথা বলা হলেও কমিউনিটি ক্লিনিক সম্বন্ধে কোন কথাই বলা হয়নি। তাহলে কি ঐক্যফ্রন্ট ক্ষমতায় আসলে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ হয়ে যাবে?
কমিউনিটি ক্লিনিক শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারা বিশ্বে স্বাস্থ্য সেবার রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় কমিউনিটি ক্লিনিক সবচেয়ে ভালো একটি পন্থা বলে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও স্বীকার করেছে। কমিউনিটি ক্লিনিক শুধু স্বাস্থ্য সেবাই নয়, জনগণের ক্ষমতায়নের একটা রোল মডেল। এই কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গঠিত হয় জনগণের জমিতে, সরকার শুধু কমিউনিটি ক্লিনিকে অবকাঠামো এবং ঔষধ প্রদান করে। কমিউনিটি ক্লিনিকের ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রিত হয় স্থানীয় জনগণের মাধ্যমে। সম্প্রতি সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট আইন তৈরি করেছে। যার ফলে কমিউনিটি ক্লিনিককে জনগণের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ন্যস্ত করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিশ্রুতিতে কমিউনিটি ক্লিনিক সম্বন্ধে একটা কথাও উল্লেখ নেই।
উল্লেখ্য ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০০১ সালে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এসে এই কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। যার ফলে তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ব্যহত এবং শোচনীয় অবস্থা ধারণ করে। তৃণমূলের স্বাস্থ্যসেবার প্রাণ ভোমরা হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিক। জাতীয় ঐক্যফন্ট ক্ষমতায় আসলে এই কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ হয়ে যাবে কি না তা নিয়ে জনমনে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ট্রেনের ভাড়া রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন
মন্তব্য করুন
কাতারের আমির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি
মন্তব্য করুন
নাটোরের সিংড়া উপজেলা নির্বাচনে অপহরণের শিকার
চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার সভা কক্ষে উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ শেষে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রির্টানিং অফিসার আব্দুল লতিফ শেখ দেলোয়ার হোসেনকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন ।
তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক লুৎফুল হাবিব রুবেল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। রবিবার (২১
এপ্রিল) দুপুরে
তার পক্ষে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন তাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মিনহাজ উদ্দিন।
এ বিষয়ে জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল লতিফ শেখ বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী
প্রার্থী না থাকায় দেলোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে গত
সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে থেকে দেলোয়ারকে একটি
মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে তাকে মারধর করে বাড়ির সামনে ফেলে
যায় তারা। এঘটনায় তার ভাই বাদী হয়ে একটি মামলা করে। এ অপহরণের জন্য তার
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লুৎফর রহমানকে দায়ী করা হয়।
এর
পর শুক্রবার
(১৯ ফেব্রুয়ারি) বিদেশ
থেকে ফিরে দেলোয়ার হোসেনকে দেখতে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
একই সঙ্গে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়ে লুৎফর হাবিব রুবেলকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।
উপজেলা নির্বাচন জুনায়েদ আহমেদ পলক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
মন্তব্য করুন
জমে উঠেছে ১৫ নং লাহারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। নির্বাচনের মাঠে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন টেলিফোন প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফুল আলম। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী পথসভা, মতবিনিময় ও গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন তিনি। ইতোমধ্যে সাধারণ ভোটারদের মন জয় করে নিয়েছেন বলে এলাকাবাসী জানান।