নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১৮ পিএম, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শামীম ওসমান। তার বিপরীতে এই আসনে লড়ছেন ঐক্যফ্রন্টের মুফতি মনির হোসাইন কাসেমি। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বাড়ি বাড়ি গিয়েও এখন পর্যন্ত কোনো নেতার সাড়া পাননি কাসেমি। নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি নেতাকর্মীরা মাঠে না নামায় একাই চলছেন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী।
ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শাহ আলম নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছিলেন। দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশা নিয়ে শাহ আলম কেন্দ্রীয়ভাবে অনেক দৌড়ঝাঁপ চালিয়েছেন। একই আসনে আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন দলীয়ভাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছিলেন। তিনিও মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে শীর্ষ মহলে দৌড়ঝাঁপ করেছেন।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে দলীয়ভাবে মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হয়েছিল নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ ও ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শাহ আলমকে। অন্যদিকে গিয়াস উদ্দিন দলীয় মনোনয়নের চিঠি না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তবে বিএনপির এই হেভিওয়েট প্রার্থীদের বাদ দিয়ে ঐক্যফ্রন্ট থেকে মুফতি মনির হোসাইন কাসেমিকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়। অপরিচিত একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়ায় রাগে ক্ষোভে কাসেমির পক্ষে বিএনপির কেউ মাঠে নামছেন না বলে স্থানীয় বিএনপির নেতারা জানান।
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের ফতুল্লা এলাকা বিএনপির ঘাঁটি হলেও নির্বাচনী মাঠ এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের দখলে। বিএনপি নেতাকর্মীরা কাসেমীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণায় মাঠে নামছেন না। শুধু রাস্তায় পোস্টার এবং মাইকিং করা ছাড়া ধানের শীষের মাঠ শূন্য। দেখে মনে হচ্ছে না নৌকার প্রার্থী শামীম ওসমানের আসনে ধানের শীষের কোনো প্রার্থী নির্বাচন করছেন না।
স্থানীয় বিএনপি নেতারা বলেন, শামীম ওসমানের মতো প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী লড়াই করতে গিয়ে বিএনপির নেতাকর্মী বিপদে পড়লে কাসেমির মতো ব্যক্তিকে কাছে পাবে না এমন আশঙ্কায় নির্বাচন থেকে দূরে রয়েছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারাও।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মধ্যপ্রাচ্য ইরান বাংলাদেশ প্রবাসী আয় জ্বালানি তেল
মন্তব্য করুন
ভারতের নির্বাচন বাংলাদেশ লোকসভা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
চিকিৎসক ও রোগীর সুরক্ষায় জাতীয় সংসদে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও পরিচালকসহ অন্যান্য চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় আরও অংশ নেন কুমিল্লা–৬ সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, চান্দিনা আসনের সংসদ সদস্য ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. তাহসীন বাহার, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. নাছিমা আক্তার প্রমুখ।
আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিকিৎসকদের উদ্দেশে বলেন, আমি যেমন চিকিৎসকদের মন্ত্রী, তেমনি রোগীদেরও। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস করতে সংসদে বিল উত্থাপন করা হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিদেশে চিকিৎসা নিরুৎসাহিত করতে দেশে চিকিৎসকদের আরও বেশি সেবা মনোভাবী হওয়ার অনুরোধ জানান। স্থানীয় সংসদ সদস্যের দাবির প্রেক্ষিতে কুমিল্লায় একটি ক্যানসার হাসপাতাল নির্মাণেরও প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী।
এর আগে সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতাল ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন করে রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ পাঁচটি বড় ধরনের সংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছিল সেখান থেকে নতুন সরকার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আবার যদি মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ শুরু হয় বা অস্থিরতা দীর্ঘমেয়াদি হয়, তাহলে বাংলাদেশ নতুন করে অর্থনৈতিক সংকটে পড়তে পারে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা।
‘কেউ ভয় পাবেন না। অল্প পানিতে মাছ তিরতিরায়। ধৈর্য ধরেন, আমার চেয়ে বড় খারাপ লোক এ জেলাতে হয় নাই, হবেও না।’ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এক প্রার্থীর পক্ষে জনসংযোগ করতে গিয়ে এমন ‘উসকানিমূলক’ বক্তব্য দিয়েছেন বহুল আলোচিত লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু তাহেরের ছেলে এএইচএম আফতাব উদ্দিন বিপ্লব। এই বক্তব্যের একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।