নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৪১ পিএম, ০৬ জানুয়ারী, ২০১৯
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেয়ার জন্য ৪৬ জনের নাম ঘোষণা করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আজ বিকেলে ক্যাবিনেট সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম তাদের নাম ঘোষণা করেন। ইতিমধ্যে তাদের সবাইকে মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয় থেকে ফোন করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া ৪৬ জনের মধ্যে মন্ত্রী ২৪ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী ৩ জন। মন্ত্রী সভায় যারা এবার স্থান পেয়েছেন তারা হলেন:
মন্ত্রী হচ্ছেন যারা
১. আ ক ম মোজাম্মেল হক- মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
২. ওবায়দুল কাদের- সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী
৩. ড. আবদুর রাজ্জাক- কৃষিমন্ত্রী
৪. আসাদুজ্জামান খান কামাল- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৫. ড. হাছান মাহমুদ- তথ্যমন্ত্রী
৬. আনিসুল হক- আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী
৭. আ হ ম মুস্তফা কামাল- অর্থমন্ত্রী
৮. তাজুল ইসলাম- এলজিআরডি
৯. ডা. দীপু মনি- শিক্ষামন্ত্রী
১০. ড. আবদুল মোমেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১১. আবদুল মান্নান- পরিকল্পনামন্ত্রী
১২. নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন- শিল্পমন্ত্রী
১৩. গোলাম দস্তগীর গাজী- বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
১৪. জাহেদ মালেক স্বপন- স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী
১৫. সাধনচন্দ্র মজুমদার- খাদ্যমন্ত্রী
১৬. টিপু মুনশি- বাণিজ্যমন্ত্রী
১৭. নুরুজ্জামান আহমেদ- সমাজকল্যাণমন্ত্রী
১৮ শ ম রেজাউল করিম- গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী
১৯. শাহাব উদ্দিন- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী
২০. বীর বাহাদুর উশৈসিং- পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী
২১. সাইফুজ্জামান চৌধুরী- ভূমিমন্ত্রী
২২. নুরুল ইসলাম সুজন- রেলপথমন্ত্রী
২৩. স্থপতি ইয়াফেস ওসমান- বিজ্ঞান ও প্রযক্তিমন্ত্রী
২৪. মোস্তাফা জব্বার- ডাক ও টেলিযোগাযোগ তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী
১. কামাল আহমেদ মজুমদার- শিল্প
২. ইমরান আহমদ- প্রবাসীকল্যাণ
৩. জাহিদ আহসান রাসেল- যুব ও ক্রীড়া
৪. নসরুল হামিদ- বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ
৫. আশরাফ আলী খান খসরু- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ
৬. বেগম মন্নুজান সুফিয়ান- শ্রম ও কর্মসংস্থান
৭. খালিদ মাহমুদ- নৌপরিবহন
৮. জাকির হোসেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা
৯. শাহরিয়ার আলম- পররাষ্ট্র
১০. জুনায়েদ আহমেদ পলক- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ
১১. ফরহাদ হোসেন- জনপ্রশাসন
১২. স্বপন ভট্টাচার্য- এলজিআরডি
১৩. জাহিদ ফারুক- পানিসম্পদ
১৪. মুরাদ হাসান- স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ
১৫. শরিফ আহমেদ- সমাজকল্যাণ
১৬. কে এম খালিদ- সংস্কৃতিবিষয়ক
১৭. ডা. এনামুর রহমান- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ
১৮. মাহবুব আলী- বেসামরিক বিমান ও পর্যটন
১৯. শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ- ধর্মবিষয়ক
উপমন্ত্রী
১. বেগম হাবিবুন নাহার- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পবির্তন
২. এনামুল হক শামীম- পানিসম্পদ
৩. মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল- শিক্ষা
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/বিকে/এমআর
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
বিবিএস ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ও ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য দিয়েছে। মূলত ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী ছিল ৭৫ শতাংশের বেশি। যা ২০২৩ সালে এসে হয়েছে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরে মুঠোফোন ব্যবহারকারী বাড়েনি বরং কমেছে। অপর দিকে ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীর হিসাবে তিন বছরে বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
সেবা খাতের প্রায় সব ক্ষেত্রে শহর ও গ্রামের পার্থক্য থাকে। যা তথ্য ও যোগাযোগ (আইসিটি) প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে। আর এ ব্যবধান অনেক। শহরের ৮২ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মুঠোফোন রয়েছে। যেখানে গ্রামের ৭১ ভাগের মানুষের হাতে তা আছে।
যেকোনো সেবা খাতেই নারী- পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। আইসিটি খাতে তা আরও বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশের প্রায় ৬৩ শতাংশ নারীর হাতে এখন মুঠোফোন আছে। তিন বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ মুঠোফোন ব্যবহারকারী নারী কমেছে।
দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী পুরুষের সংখ্যা ৮৬ শতাংশের বেশি। তিন বছর আগে ছিল ৮৭ দশমিক শতাংশ।
মুঠোফোন ব্যবহারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালে ব্যবহারকারী কমেছিল। যা ২০২২ সালে এসে তা বেড়ে যায়। কিন্তু ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে তা সামান্যই বেড়েছে।
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্যও তুলে ধরেছে বিবিএস। তাতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ঊর্ধ্বে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালে ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০২১ সালে ৪৩ দশমিক ৭ এবং ২০২২ সালে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানেও নারী-পুরুষের ব্যবধান বেশি। দেশের ৫৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম স্তম্ভ ছিল সংযোগব্যবস্থা । কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। ২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।