ইনসাইড বাংলাদেশ

উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের মান বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:২৪ পিএম, ২২ জানুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

দেশে চলমান উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের মান ও নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) সম্মেলন কক্ষে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটিই প্রথম একনেক বৈঠক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য অর্জন করতে হবে। অর্জিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হবে এবং আরও বাড়াতে হবে। আর এজন্য প্রকল্প বাছাই ও বাস্তবায়নে যত্নবান হতে হবে। এভাবেই উন্নয়নের পথে যাবো। উন্নয়নশীল এর মর্যাদা পেয়েছি। উন্নত দেশের কাতারে যেতে হবে।’ জনগণ ভোট দিয়ে যে গুরু দায়িত্ব তাঁকে দিয়েছে সেই বিশ্বাসের সম্মান তিনি রাখবেন জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তৃণমূলের প্রতিটি মানুষের জীবনমান ও ভাগ্য যেন উন্নত হয়, তারা উন্নয়নের সুফল পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’ এ সময় সবার সহযোগিতা বাংলাদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

বাংলা ইনসাইডার/এমএস/এমআর

 

 

 

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজশাহীতে সরকার নির্ধারিত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করছে পুলিশ

প্রকাশ: ০১:৩২ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি রমজান মাসে খেটে খাওয়া মানুষের কাছে সরকারের বেঁধে দেওয়া ৬০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে আরএমপির পুলিশ লাইন্সে ৯ মণ ওজনের একটি গরু জবাই করে বিক্রি করা হয়েছে।

পুলিশ লাইন্স সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা এই মাংস কেনেন। একজন সর্বোচ্চ দুই কেজি করে মাংস কিনতে পারেন। ৬০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস কিনতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি এমন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য তারা পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ১৫ মার্চ ২৯টি পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন বাজারে গরুর মাংস সরকার নির্ধারিত মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি আরএমপি কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদারের নজরে আসলে তিনি খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভেবে রমজান মাসে সরকার নির্ধারিত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রির এই উদ্যোগ গ্রহণ করেন।

এর ফলে খেটে খাওয়া মানুষ একদিকে যেমন সরকার মূল্যে গরুর মাংস কিনতে পারছেন, তেমনি ব্যবসায়ীরাও নির্ধারিত মূল্যে মাংস বিক্রি করতে উদ্যোগী হবেন বলেও পুলিশের পক্ষ থেকে আশা করা হচ্ছে।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে আরএমপির মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘রমজানে খেটে খাওয়া মানুষের কথা চিন্তা করে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৬০০ টাকায় মাংস বিক্রির কথা মানুষের মুখে মুখে আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে লোকজন এসে মাংস কিনে নিয়ে যান।’

তিনি আরও জানান, এ কার্যক্রমের ব্যাপ্তি আরও বৃদ্ধি করা হবে। মাংসের পাশাপাশি কৃষকের কাছ থেকে শাক-সবজি কিনে এনে কেনা দামেই সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রির পরিকল্পনাও তারা করছে।


রাজশাহী   গরুর মাংস   সরকার নির্ধারিত মূল্য  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে কাজ শেষ না হতেই ব্রিজের পিলারে ফাটল

প্রকাশ: ০১:২৯ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার ভাঙ্গাবাড়ি ইউনিয়নের চর জোকনালা গ্রামে হুড়াসাগর নদীর উপর ৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ শেষ হওয়ার আগেই একটি পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছে। রবিবার (১৭ মার্চ) ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান রাতের আধারে ব্রিজে দেখা দেওয়া ফাটল মেরামত করতে গেলে গ্রামবাসী তাতে বাধা দেয়। এবং ব্রিজের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়।

চর জোকনালা গ্রামের রহমান আলী জানায়, ‘রবিবার (১৭ মার্চ) রাত ১ টার দিকে ব্রিজের নিচে মোবাইলের আলো দেখে আমরা চোর মনে করে কয়েক জনকে সাথে নিয়ে সেখানে যাই। ঘটনাস্থলে থাকা লোকজন পালানোর চেষ্টা করলে তাদের ধরে ফেলি। এরপর তারা জানায় তারা ব্রিজের পিলারের ফাটল মেরামত করতে এসেছে।’

এ বিষয়ে রাতের বেলায় কাজ করতে আসা রাজমিস্ত্রি শফিকুল ও স্বাধীন বলে, ‘ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে ২০ হাজার টাকার চুক্তিতে রাতের বেলায় বালু ও সিমেন্ট দিয়ে পিলারের ফাটলের স্থান মেরামত করতে গিয়েছিলাম।'

স্থানীয় ভাঙ্গাবাড়ী ইউপির ৮ নং ওয়ার্ডের সদস্য নুরুল ইসলাম তুহিন জানান, ব্রিজটি নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। যে কারণে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই ব্রিজের ৪টি পিলারের মধ্যে একটির নিচের অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ঠিকাদার ও দায়িত্বরত ইঞ্জিনিয়ারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান তিনি।

এ বিষয়ে বেলকুচি উপজেলা এলজিইডি অফিসের সার্ভেয়ার রোকনুজ্জামান জানান, ‘২০২১ সালে ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দায়িত্বরত উপ-সহকারী প্রকৌশলী অন্যত্র বদলী হয়ে যাওয়ায় ২০২৩ সাল থেকে আমি ব্রিজের নির্মাণ কাজ দেখভাল করছি। ব্রিজের ওই পিলার আমি দায়িত্ব পাওয়ার অনেক আগেই নির্মাণ হয়েছে।’ যখন পিলার নির্মাণ হয়েছে, তখন সেখানে অনেক পানি ছিল। বর্তমানে কাজের সুবিধার্থে সেচ দেওয়ার পর ফাটলের স্থানটি নজরে আসে বলেও তিনি জানান।


সিরাজগঞ্জ   ব্রিজের পিলারে ফাটল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এনএসআই ও পুলিশের যৌথ অভিযান: ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার চক্রের ৯ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০১:১০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রংপুর বিভাগের আট জেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরির নামে ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার ফাঁদ পাতানো একটি এনজিওতে অভিযান চালিয়ে নয়জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েঠে প্রতারণারে কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম।

জাতীয় নিরাপত্বা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে বিকেলে নগরীর গোমস্তাপাড়ায় অগ্রসরমান আদর্শ যুব কর্ম সংস্থায় অভিযান চালায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

রংপুর মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এডিসি (ডিবি) শাহ নুর আলম পাটোয়ারী জানান, এনএসআইয়ের তথ্যের ভিত্তিতে আমরা সোমবার সোমবার রংপুর মহানগরীর গোমস্তাপাড়া এলাকায় আদর্শ যুব কর্ম সংস্থার অফিসে অভিযান চালাই। সেখান থেকে আমরা নয়জনকে গ্রেফতার করি। এ সময় ওই অফিস থেকে প্রতারণা কাজে ব্যবহৃত এ ডেস্কটপ কম্পিউটার, একটি কম্পিউটার হার্ডডিস্ক, বিভিন্ন দলিলপত্র/ডকুমেন্টস, অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাজিরা খাতা ও বিভিন্ন রেজিস্টার জব্দ করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জেলা কো অর্ডিনেটর মো: রিয়াদ হোসেন, সুপারভাইজার প্রদীপ কুমার আচার্য, উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মো: ফজলে রাব্বি, হিসাবরক্ষণ অফিসার প্রদীপ রায়, সহকারী উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মো: সাজ্জাদ হোসেন ও মো: গোলজার হোসেন, কম্পিউটার অপারেটর মো: নজরুল ইসলাম ও মো: আলমগীর হোসেন মালি মো: মাহবুব হাসান লিমন। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

এনএসআইয়ের সূত্র জানায়, সংস্থাটি ইনট্রিগ্রেটেড রুর্যাল ডেভলোপমেন্ট প্রোগ্রাম (আইআরিডিপি) কর্মসূচির মাধ্যমে রংপুর বিভাগের ৮ জেলার ৫৩৫টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরির প্রকল্প নিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়া শুরু করে। প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বাস্তবায়নে ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা হিসাবে ৫৩৫টি ইউনিয়নে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৪৫৮ কোটি ২২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এজন্য সংস্থাটি ২০২২ সালে তারা দরপত্র আহ্বান করে। দরপত্রের শিডিউলের মূল্য ধরা হয় ৪০ হাজার টাকা। দরপত্রে বলা হয়, বিভিন্ন মাধ্যমে প্রথম ধাপে ২৫ শতাংশ, দ্বিতীয় ধাপে ছাদ নির্মাণের পরে ২৫ শতাংশ ও তৃতীয় ধাপে কাজ শেষ হওয়ার পরে ৫০ শতাংশ মূল্য পরিশোধ করা হবে। প্রথম ৫০ শতাংশ মূল্য পরিশোধ করবে তুরস্ক ও ফ্রান্সের দাতা সংস্থা, অবশিষ্ট ৫০ শতাংশ মূল্য কাজ শেষ হওয়ার পরে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পরিশোধ করা হবে মর্মে সংস্থাটি প্রচারণা চালায়। এরই মধ্যে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা এভাবে তহবলি সংগ্রহ করে তারা।

এনএসআই সূত্র জানিয়েছে, সংস্থাটির স্বাস্থ্য অধিদফতরের কোনো অনুমোদন নাই, অনুমোদিত এলাকার বাইরে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সংস্থাটি তাদেরসকল প্রচার প্রচারণায় সরকারী মনোগ্রাম ব্যবহার করে প্রতারণা করে আসছিল। প্রকল্প বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রজেক্ট প্রোপোজাল ছিল না। সংস্থাটি দরপত্র আহ্বানের যথাযথ নিয়ম অনুসরন করেনি। এছাড়াও তারা জমি ক্রয়ে অনিয়ম করেছে। সংস্থাটির কোনো বৈধ কাগজপত্রও ছিল না।


এনএসআই   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

হলমার্ক কেলেঙ্কারি: তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ১২:৩০ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বহুল আলোচিত হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী জেসমিন ইসলামসহ ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করেন।
 
এর আগে ১২ মার্চ রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন আদালত।
 
গত ২৮ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। ওইদিন দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম মামলাটি রায় থেকে উত্তোলন পূর্বক দুই জন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষ্য নেয়ার আবেদন করেন। আদালত দুদকের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এরপর আদালত মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৪ মার্চ দিন ধার্য করেন। এদিন (৪ মার্চ) তৎকালীন ঢাকার দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এদিন তাদের সাক্ষ্য শেষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ১২ মার্চ দিন ধার্য করেন। গত ১২ মার্চ রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।
 
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের হিসাবে সুতা রফতানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রফতানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।
 
এরপর ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা মামলার অভিযোগ গঠন করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।
 
এ মামলার আসামিরা হলেন-হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ, তার স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, তানভীরের ভায়রা ও গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক তুষার আহমেদ।
 
টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগন গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি মো. আবদুল মালেক ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার।
 
এছাড়া সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন বা রূপসী বাংলা শাখার সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন ও সোনালী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি। সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের জিএম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, ডিএমডি মাইনুল হক, উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শেখ আলতাফ হোসেন ও সফিজউদ্দিন এবং এজিএম মো. কামরুল হোসেন খান। এর মধ্যে আসামি জামাল উদ্দিন সরকার, আলতাফ হোসেন জামিনে রয়েছেন। এছাড়া সাইফুল, মতিন, হুমায়ুন, গোপাল নাথ, তসলিম, সাইফুল, মেরী ও জাকারিয়া পলাতক রয়েছেন।

দুর্নীতি দমন কমিশন   তানভীর-জেসমিন   মামলার রায়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

প্রকাশ: ১২:২৪ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা এবং দণ্ড স্থগিতের বিষয়ে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে। সোমবার (১৮ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।

চলতি বছরের ৬ মার্চ খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে ও তাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার। পরে সেই আবেদনের বিষয়ে মতামত নিতে সেটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

জানা যাই, ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না- এ দুই শর্তে খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ ইতোপূর্বে আটবার বাড়ানো হয়েছে। এবার বাড়ানো হলে নয়বারের মত খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়বে।

সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে খালেদা জিয়ার দণ্ড ৬ মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেওয়া হয়। যার মেয়াদ আগামী ২৪ মার্চ শেষ হবে।

গত বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় বেগম খালেদা জিয়াকে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে তাকে বাসায় নেওয়া হয়।


বিএনপি   খালেদা জিয়া   মুক্তিবিষয়ে সিদ্ধান্ত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন