নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৯ এএম, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৯
শরিয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পদ্মাসেতুর ছয় নম্বর স্প্যান বসানো হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে নয়টার দিকে এই স্প্যান বসানো হয়। জাজিরা প্রান্তের ৩৬ ও ৩৭ নম্বর পিলারের ওপর ধূসর রঙের স্প্যানটি বসানো হয়েছে। এর ফলে পদ্মাসেতু এক কিলোমিটার দৃশ্যমান হলো। মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে জাজিরায় নেয়া হয় ষষ্ঠ স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার) ৬এফ।
১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও তিন হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি জাজিরার নিয়ে আসে তিন হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ক্রেন ‘তিয়ান ই’।
পদ্মাসেতুর ৪২টি পিলারের মধ্যে ১৬টির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। ১৫টি পিলারের কাজ চলছে। মোট ২৬১টি পাইলের মধ্যে ১৯১টি পাইলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ১৫টি পাইলের আংশিক কাজ শেষ। এছাড়া ১৭টি স্প্যান প্রস্তুত রয়েছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে আরো ১৮টি স্প্যান।
৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুতে মোট ৪২টি পিলারের ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। দোতলা পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাঠামো নির্মিত হচ্ছে কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে। সেতুর ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১ ও ৪২ নম্বর পিলারের ওপর ৫টি স্প্যান বসানোর মাধ্যমে জাজিরা প্রান্তে পৌনে ১ কিলোমিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছিল। সেতুর মাওয়া প্রান্তের ৬ ও ৭ নম্বর পিলারের স্প্যান ‘ওয়ান এফ’ আপাতত সেতুর ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের ওপর রাখা হয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।