নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৫ এএম, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
আগামীকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বুধবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। মেট্রোরেল প্রকল্পের পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের কারণে ১২ ঘণ্টা রামপুরা, বনশ্রী, শান্তিনগর, কাকরাইল, গুলিস্থান, তেজগাঁও, ধানমন্ডি, আজিমপুর ও মিরপুরের একাংশে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গত শনিবার থেকে থেকে আজিমপুর থেকে ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর হয়ে মিরপুর পর্যন্ত গ্যাস সঙ্কট শুরু হয়। সাভারে একটি সংযোগ লাইনে ত্রুটির কারণে এই সঙ্কটের সৃষ্টি হয়।
তিতাসের জনসংযোগ কর্মকর্তা গোলাম মোস্তাফা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার মেট্রোরেল প্রকল্পের আওতায় পাইপলাইন স্থানান্তরের পর টাই-ইন কাজ চলবে। এদিন ঢাকার প্রায় অর্ধেক অংশজুড়ে গ্যাসের চাপ কমবে। অনেক এলাকায় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২ ঘণ্টা আবাসিক, বাণিজ্যিক, শিল্প ও সিএনজি গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এই এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে মিরপুর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন,মনিপুরীপাড়া, আগারগাঁও, কলাবাগান, হাজারীবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাহবাগ, গ্রীনরোড, বঙ্গভবন, গোপীবাগ, স্বামীবাগ, রামপুরা, দক্ষিণ বনশ্রী, নন্দিপাড়া, মগবাজার, সিদ্ধেশ্বরী, সেগুনবাগিচা, মিন্টু রোড, তেজগাঁও, খিলগাঁও, বাসাবো, মতিঝিল, কমলাপুর ও পুরান ঢাকার পুরো এলাকা।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।