নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৮ পিএম, ১২ জুন, ২০১৯
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সংসদে বললেন, ‘মঞ্জুর শাহরিয়ার যে অভিযান করেছেন তা অব্যাহত থাকবে। তিনি স্বপদেই বহাল থাকবেন।’
প্রশ্ন উঠেছে তাহলে মঞ্জুর শাহরিয়ারের এই বদলির নির্দেশনা কে দিয়েছিল? জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আছেন একজন প্রতিমন্ত্রী। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীর। কারো বদলি বা পদোন্নতি করতে হলে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন ছাড়া সেটা করা সম্ভব নয়। যদিও অতিরিক্তি সচিব বা তদোর্ধ পদের সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার বদলিতে শুধু প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন প্রয়োজন হয়। বাকি বদলির কাজগুলো প্রতিমন্ত্রী করে থাকেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো যে, সষ্যের মধ্যে ভূত তাহলে কারা? কাদের কারণে মঞ্জুর শাহরিয়ারকে বদলি করা হয়েছিল? এখন প্রধানমন্ত্রী যখন বলেছেন যে, এটা সঠিক ছিল না। তাহলে যারা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যারা প্রভাবশালীদের আশির্বাদ পুষ্ট হয়ে বদলির আদেশ দিয়েছিল, তাদেরকে চিহ্নিত করা প্রয়োজন। দেশের এবং সরকারের স্বার্থে তাদের দ্রুত খুঁজে বের করতে হবে। কারণ এদের কারণেই সরকারের বদনাম হয়। এদের কারণেই বালিশ কেলেঙ্কারির মতো ঘটনা ঘটে। এদের কারণেই সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ উঠে।
দেশের জনগন প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানায়, প্রধানমন্ত্রী আরেকবার প্রমান করেলেন যে তিনি দুর্নীতি এবং অনিয়মের বিরুদ্ধে আপোষহীন। এ ব্যাপারে তিনি জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে এগুচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, খাদ্যে ভেজাল এক ধরনের দুর্নীতি। এদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার ঘোষণা তিনি বারবার দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরও কতিপয় স্বার্থান্বেষী সরকার সমর্থক আমলা বা অন্য কেউ কেন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত নীতির কাজ করছেন?
যারা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত নীতির পরিপন্থি কাজ করে। তাদের সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা উচিত? এর জন্য যদি প্রতিমন্ত্রী দায়ী থাকেন তাহলে প্রতিমন্ত্রীকে জাতির সামনে ক্ষমা চাওয়া উচিত। এটার জন্য যদি জনপ্রশাসন সচিব দায়ী থাকেন তাহলে তার দু:খ প্রকাশ করা উচিত। সরকারের উচিত দ্রুত এদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।