নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৯ পিএম, ১৮ জুন, ২০১৯
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোটগ্রহন চলছে আজ। এই নির্বাচনের পরই ‘ঘরের শত্রু বিভীষণদের’ শাস্তির প্রক্রিয়া শুরু করবে আওয়ামী লীগ। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের পর এবারের উপজেলা নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল সামনে চলে এসেছে। বিভিন্ন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন না পাওয়ায় বিরোধীদলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতারা। পছন্দের প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় কয়েকজন মন্ত্রী এবং এমপিও নিজেদের পছন্দের লোকজনকে ‘বিদ্রোহী প্রার্থী’ হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই বলেছেন যে, নেতাকর্মীদের বিদ্রোহী প্রার্থীকে ভোট দিতে বাধ্য করেছেন মন্ত্রী, এমপি এবং স্থানীয় নেতারা। এসব কারণে বেশকিছু উপজেলাতেই নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে। দলীয় স্বার্থবিরোধী এমন কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে তাই নির্বাচনের পরপরই ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
গত সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মধ্যে দলীয় কোন্দলের বিষয়টি প্রকট আকার ধারণ করেছিল। সেসময়ও দলের মধ্যে লুকিয়ে থাকা বিভীষণদের শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। তবে এবার তেমনটা হবে না বলেই জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।