নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০৯ পিএম, ১৮ জুন, ২০১৯
কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় নারী কারাগারে খুব শীঘ্রই স্থানান্তরিত হবেন বেগম খালেদা জিয়া। তার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ডের একটি কক্ষ। যে কক্ষটি সাজানো আছে নতুন এলইডি টিভি, ফ্রিজ, খাট ও আলনাসহ প্রয়োজনীয় সব আসবাবপত্র দিয়ে। অর্থাৎ, আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধাই থাকছে কক্ষটিতে।
জানা যায়, খালেদা জিয়াকে রাখার জন্য ভিআইপি ওয়ার্ডে নতুন মালপত্র নেওয়া হয়েছে। শোবার ঘর ছাড়াও বাথরুম ও রান্নাঘরে ব্যবহারের জিনিসপত্রসহ ওই ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে গত মাসেই। নতুন আসবাবপত্রের তালিকায় আছে নতুন একটি এলইডি টেলিভিশন, ফ্রিজ, একটি নতুন খাট, আলনা।
রাতদিন পরিশ্রম করে নারী কারাগার প্রস্তুত করা হচ্ছে। সেখানে এক কর্নারে ভিআইপি বন্দিদের জন্য সুব্যবস্থা করা হয়েছে।
কেরানীগঞ্জ কারাগারের নারী বন্দিদের জন্য তৈরি ভবনগুলো ছয় তলা হলেও ভিআইপিদের জন্য প্রস্তুত করা ওয়ার্ডটি দুই তলা একটি আলাদা ভবন। আর নারী বন্দিদের কারাগারের বাইরে দেয়াল ঘেঁষে মালামাল রাখার গোডাউনের একটি অংশকে নিয়ে অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালত করা হয়েছে বলেও জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কারারক্ষী। আর এই বিশেষ আদালতেই চলবে খালেদার জিয়ার বিরুদ্ধে চলা বেশ কয়েকটি মামলার বিচারিক কাজ।
কেরানীগঞ্জে এখন পর্যন্ত কোনো নারী বন্দিকে রাখা হয়নি। কবে নাগাদ নারী বন্দিদের রাখা হবে, সেটাও ঠিক হয়নি এখনো। যদিও নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা এখানে আছে।
কারাবন্দি খালেদা জিয়া বর্তমানে অসুস্থ হয়ে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় তাকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। ওই দিন থেকেই তাকে নাজিমউদ্দিন রোডের কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছে। পরে ওই মামলায় আপিলে আরও পাঁচ বছর সাজা বেড়েছে খালেদা জিয়ার। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলাতেও পেয়েছেন সাত বছরের সাজা।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।