নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৪০ পিএম, ১২ জুলাই, ২০১৯
আগামী কাউন্সিল অধিবেশনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ জাতির পিতার পথেই হাটবে। আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ব্যাপারে জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল যারা কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন তারা মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করবেন না। তারা যেন দলের জন্য সময় দিতে পারেন। এজন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দলের স্বার্থে মন্ত্রীত্ব ত্যাগ করে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। কিন্তু নানা বাস্তবতায় সেটি পরবর্তীতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। এখন আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী। টানা তিনবার ক্ষমতায় রয়েছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী এ দলটি। আর এরকম একটি সময় জাতির পিতার এই সংগঠন নিয়ে এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের উপযুক্ত সময় বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এজন্যই তিনি এখন মন্ত্রীত্বের বাইরে সাধারণ সম্পাদক চাইছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি এ ব্যাপারে একাধিক সিনিয়র নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন। শেষ পর্যন্ত যদি তিনি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন তাহলে ওবায়দুল কাদেরকে হয় মন্ত্রীত্ব না হয় দলের সাধারণ সম্পাদক পদ ছাড়তে হবে। একাধিক সূত্র বলছে যে, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ওপরই ছেড়ে দিবেন। ওবায়দুল কাদেরকে হয় মন্ত্রীত্ব বেছে নিতে হবে, তাহলে দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়তে হবে অথবা তাকে দলের সাধারণ সম্পাদক থাকলে মন্ত্রীত্ব ছাড়তে হবে। আজ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই সভাতে বিষয়টি আলোচিত না হলেও খুব শীঘ্রই কাউন্সিলের আগেই আওয়ামী লীগ সভাপতি ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে এ ব্যাপারে একান্তে আলাপ করবেন বলে জানা গেছে। ওবায়দুল কাদেরের মতামতের ভিত্তিতেই তিনি এ ব্যাপারে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন বলেই একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।