নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৪ পিএম, ১৫ জুলাই, ২০১৯
রিফাত হত্যা মামলার ২নং আসামি রিফাত ফরাজীকে ফের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এ হত্যা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ড শেষে সোমবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে পুনরায় ১০ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করা হয়।
বিচারক ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অপরদিকে একই আদালতে সন্দেহভাজন গ্রেফতারকৃত সায়মুন আদালতে ১৬৪ ধারায় সোমবার বিকালে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ায় তাকে জেলা হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অনেকে প্রশ্ন তুলেছে, রিফাত ফরাজিকে প্রথম দফায় ৭ দিন ও দ্বিতীয় দফায় ৭ দিন রিমান্ডে নিয়ে কি তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে তা গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হোক। তাহলে জনমনে শান্তি আসে। কারণ মামলার প্রধান আসামী ক্রসফায়ারে নিহত হলে মামলার অনেকেই ধরাছোয়ার বাইরে চলে যেতে পারে বলে মনে করেন এলাকাবাসী। এখন এই রিফাত ফরাজি যদি তাকে কোন তথ্য দিতে পারেন। এই মামলায় যেমন নতুন করে মিন্নিকেও দোষারোপ করা হচ্ছে। মিন্নির দিকে অভিযোগ তুলেছেন নিহতর বাবা। এই সব রহস্যের অনেকটাই জট খুলতে পারে রিফাত।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।