নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:১৩ পিএম, ২১ জুলাই, ২০১৯
৪০ লাখ টাকার ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক ডিআইজি মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ রোববার ডিআইজি মিজানকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেছেন। এ মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়শ তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
১৬ জুলাই দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা ঢাকার এক নম্বর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠার পর দুই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বলেছেন, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে দুদকের পরিচালক এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাক ঘুষ লেনদেন করে। অভিযোগটি অস্বীকার করে বাছির দাবি করেন, তার কণ্ঠ নকল করে ডিআইজি মিজান কিছু ‘বানোয়াট’ রেকর্ড একটি টেলিভিশনকে সরবরাহ করেছেন।
প্রসঙ্গত, ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় ১৫ জুলাই কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। আর ১০ জুলাই এ বিষয়ে আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামাল হোসেনের মাধ্যমে দুদকে লিখিত বক্তব্য জমা দেন বাছির। মিজান ও বাছিরের ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় দুদকের অনুসন্ধান কমিটি গঠন হয় ১৩ জুন। তিন সদস্যের এ কমিটির প্রধান দুদক পরিচালক শেখ মো.ফানাফিল্যাহ। অন্য দুই সদস্য হলেন-সংস্থাটির সহকারী পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান ও মো. সালাউদ্দিন।
বাংলা ইনসাইডার/বিকেডি
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।