নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৩৫ পিএম, ১২ অগাস্ট, ২০১৯
সাভারের ধামরাই এলাকার একটি গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হাই। পেশায় রাজমিস্ত্রী। তবে আজকের জন্য তিনি হয়েছেন কসাই। কোরবানির গরু কাটতে ধানমন্ডির একটি সড়কে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা যায় তাকে। তার সঙ্গে থাকা আরেক ব্যক্তির নাম আবু শায়েখ। দুজনে মিলে মাত্র দুই ঘণ্টায় একটি গরু কেটে ফেলেছেন।
ধানমন্ডির একই সড়কে অপর একটি গরু কাটতে দেখা যায় আবুল, মোমিন ও ছালেক নামের তিন ব্যক্তিকে। তাদের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার কালাই থানায়। প্রত্যেকেই গ্রামের ক্ষেতে-খামারে দিন মজুরের কাজ করে সংসার চালান। তবে আজকের জন্য তারাও কসাই বনেছেন।
শুধুমাত্র সাভার ও জয়পুরহাটের এই পাঁচজনই নয় এমন শত শত মানুষ ঢাকায় এসেছেন অন্যের কোরবানির গরু কেটে মাংস প্রস্তুত করে দিতে। বিনিময়ে তারা নির্দিষ্ট পরিমাণ কিছু টাকা ও কোরবানির গরুর কিছু মাংস পান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতি বছর ঈদের সময় বিভিন্ন পেশার শত শত মানুষ ঢাকায় আসেন শুধুমাত্র কোরবানির পশু কাটাকাটি করে টাকা রোজগার করতে। তাদেরকে অনেকে মৌসুমি কসাই বলেও ডাকেন।
এই মৌসুমি কসাইরা ঈদের দুই-তিন দিন আগে থেকে ঢাকার বিভিন্ন পশুর হাটে এবং পাড়ার মহল্লায় ঘুরে গরুর মালিকের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর গরু কেটে দেওয়ার দরদাম ঠিক করেন।
আব্দুল হাই নামের ওই মৌসুমী কসাই বলেছেন, তারা মূলত গরুর মূল্য এবং সাইজ অনুযায়ী গরু কাটার পারিশ্রমিক চান। তবে দর কসাকসি করে গড়ে তিন হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত গরু কাটার পারিশ্রমিক নিয়ে থাকেন বলে জানিয়েছেন তিনি
বাংলা ইনসাইডার/বিকেডি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।