নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৩৭ পিএম, ৩০ নভেম্বর, ২০১৯
দিন যতই ঘনিয়ে আসছে যুক্তরাজ্যের নির্বাচন ততই সরগরব হয়ে উঠছে। আসন্ন এই নির্বাচনে লেবার পার্টি থেকে এবারও হ্যামস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন থেকে লড়বেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বর্তমান এমপি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক। পরপর দুইবার যুক্তরাজ্যেই এই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। আসন্ন এই নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো প্রার্থী হয়েছেন তিনি। আর এ কারণে টিউলিপের সামনে হ্যাটট্রিক জয়ের হাতছানি দিচ্ছে।
আগামী ১২ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে এবার টিউলিপ সিদ্দিকের নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া যেন সহজসাধ্য না হয় সেজন্য যত ধরণের কূট কৌশল আছে তা শুরু করেছেন লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া।
এর আগেও টিউলিপকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলার জন্য তাঁর পেছনে সাংবাদিক লেলিয়ে দিয়ে উদ্ভট এবং অবান্তর প্রশ্ন করার মত কাজ তারেক করেছিলেন। এবার নির্বাচনে টিউলিপ যেন ভালো না করে সেজন্য তারেক নানারকম ষড়যন্ত্র এবং কূটকৌশল শুরু করেছেন বলে লন্ডনের বাঙালিরা মনে করে।
যদিও লন্ডনের বাঙালিরা সবসময় মনে করে যে, যে যেই দলই করে না কেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কেউ যখন প্রার্থী হবে তখন সমস্ত বাঙালিরা দলমত নির্বিশেষে তাকে সমর্থন করে। তবে তারেক লন্ডনে যাবার পর দেশপ্রেম এবং বাংলাদেশের মানুষের যে ঐক্য- সেই ঐক্যের মাঝেও বিভক্তির চেষ্টা করছে। যার অংশ হিসেবে টিউলিপের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রোপ্যাগান্ডা চালাচ্ছে বিএনপির একটি অংশ।
উল্লেখ্য, টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিকী একজন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ লেবার পার্টি এবং কো-অপারেটিপ পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৫ সাধারণ নির্বাচনে লন্ডনের হ্যামস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসন থেকে পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এর পূর্বে তিনি রিজেন্ট পার্কের কাউন্সিলর এবং ২০১০ সালে ক্যামডেন কাউন্সিলের কালচার অ্যান্ড কমিউনিটির সদস্য ছিলেন।
তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।