নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১৯ পিএম, ২১ জানুয়ারী, ২০২০
মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ৬৮ হাজার ৩৮টি গ্রামে একটি করে দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দেবে সরকার। প্রতিটি বাড়িতে খরচ হবে ২ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬০ টাকা। চলতি ও আগামী অর্থবছর এসব বাড়ি নির্মাণ করা হবে। এ জন্য দুই বছরে বরাদ্দ প্রয়োজন ২ হাজার ৪০ কোটি ১৮ লাখ ৭৪ হাজার ৬৮০ টাকা।
চলতি (২০১৯-২০) অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) ও কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) কর্মসূচির বিশেষ বরাদ্দ বাতিল করে ৩০ হাজার বাড়ি নির্মাণ খাতে ৮৯৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা স্থানান্তরের প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
এ প্রস্তাবে বলা হয়, মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ৬৮ হাজার ৩৮টি গ্রামে একটি করে মোট ৬৮ হাজার ৩৮টি দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি দুস্থ ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে এ বিষয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সচিব বলেন, ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে টিআর-কাবিটা কর্মসূচির বিশেষ খাতের অর্থ দিয়ে গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ও দুর্যোগে ঝুঁকি হ্রাসকল্পে গৃহহীন পরিবারের মাঝে দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ অনুযায়ী প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন সহজ হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এর ধারাবাহিকতায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে এ মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিটি গ্রামে গৃহহীনদের মধ্য থেকে একটি পরিবারকে দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি দেয়া হবে। তাই ৬৮ হাজার ৩৮টি বাড়ি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে সভায় অতিরিক্ত সচিব (ত্রাণ) বলেন, বাংলাদেশে অতি দরিদ্রতার হার যখন ক্রমশ নিম্নমুখী তখন ভিজিএফের সাহায্য ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনতে হবে, যা দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে কর্মমুখী করবে এবং আত্মনির্ভরশীল ও আত্মমর্যাদাশীল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে।
তিনি আরও বলেন, চলতি (২০১৯-২০) এর সংশোধিত বাজেটে ভিজিএফের অব্যয়িত অর্থ থেকে ন্যূনতম প্রয়োজনীয় অর্থ সংকুলান রেখে অবশিষ্ট অর্থ মুজিববর্ষ উপলক্ষে নির্মিতব্য বাড়িতে স্থানান্তর করার বিষয়ে তার অভিমত ব্যক্ত করেন। উপস্থিত সব অনুবিভাগ প্রধান এ বিষয়ে অতিরিক্ত সচিবের (ত্রাণ) সঙ্গে ঐকমত্য পোষণ করেন।
এ প্রসঙ্গে সভায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (বাজেট) বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে গত বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি জারিকৃত অনুমোদিত কর্মসূচির আওতায় স্কিম চিহ্নিতকরণ, প্রণয়ন, যাচাই, সংশোধন, বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন পদ্ধতি শীর্ষক পরিপত্র প্রতিপালন সাপেক্ষে, ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী টিআর-কাবিটা কর্মসূচির বিশেষ খাতের বরাদ্দ দ্বারা গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় গৃহনির্মাণের সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেছেন।
একইভাবে ভিজিএফ কর্মসূচির ২০১৯-২০ সংশোধিত বাজেট এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে মুজিববর্ষ উপলক্ষে নির্মিতব্য দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি নির্মাণে ব্যয়ের জন্য অর্থ বিভাগের সম্মতি সাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সানুগ্রহ অনুমোদনের জন্য পেশ করতে হবে।
সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে পরিচালন/বিশেষ কার্যক্রম হতে উন্নয়ন ব্যয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ৩০ হাজার বাড়ি নির্মাণের জন্য প্রতিটি বাড়ি ২ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬০ টাকা হিসাবে মোট ৮৯৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও SDG অর্জনের লক্ষ্যে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনির নেতৃত্বে গত ২ দিনে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং টিচার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে ১ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ রোপন করে ছাত্রলীগ।
এ সময় মহানগর ছাত্রলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তাফসীর আলম রাহাত, যুগ্ম আহ্বায়ক শাহীন আলম ও ফাহিম ফেরদৌসসহ ময়মনসিংহ মহানগর ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৃক্ষরোপণ প্রসঙ্গে মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনি বাংলা ইনসাইডারকে জানান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এছাড়া দেশের প্রতিটি সংকটকালীন মূহুর্তে ময়মনসিংহ মহানগর ছাত্রলীগ সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে ছিল, এখনো রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
ছাত্রলীগ বৃক্ষরোপন তীব্র তাপদাহ SDG অর্জন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ১ম ধাপের ৮ মে এর নির্বাচনে অংশ গ্রহণকারী চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সিরাজগঞ্জের জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্ধ করেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম।
বেলকুচি উপজেলার (ভারপ্রাপ্ত) নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সুদ্বীপ কুমার রায় জানান, উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের মধ্যে বরাদ্ধকৃত প্রতীকের মধ্যে রয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম (দোয়াত-কলম), বদিউজ্জামান ফকির (মোটর সাইকেল), মীর সেরাজুল (আনারস)।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইউসুফ আলী শেখ (উড়োজাহাজ), এস এম ফারুক সরকার (টিয়া পাখি), আব্দুল আলীম (মাইক) এবং উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রত্না বেগম (ফুটবল), রাজিয়া সুলতানা মিলন (প্রজাপতি)।
উপজেলা নির্বাচন প্রতীক বরাদ্দ চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মেহের নিগার, জেপি দেওয়ান, সম্রাট খিসা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান, রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুচিত্র রঞ্জন দাস ও রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন ইসলাম।
এসময় বক্তারা বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাংলাদেশের সব নাগরিকের টেকসই ভবিষ্যৎ আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় ইচ্ছা ও তার দূরদর্শী নেতৃত্বের বহিঃপ্রকাশ।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত অবহিতকরণ সভা
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের ঘটনার ৭ বছর পর রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআিই)। মাত্র ৭ হাজার টাকার চুক্তিতে বন্ধুদের কাছে মামাতো বোন সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তুলে দেন ফুফাতো ভাই ছাব্বির। পরে বন্ধুদের সাথে নিজেও ধর্ষণ করে হত্যা করে মামাতো বোনকে।
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় শিশু সুবর্ণাকে (৭) দল বেঁধে ধর্ষণ ও হত্যার রহস্য সাত বছর পর উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার দুই আসামি শিশুর ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেন (২০) ও শাকিল খান (২১) জিজ্ঞাসাবাদে এমন তথ্য দিয়েছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিও দিয়েছে।'
সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ পিবিআই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম।
পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, ২০১৭ সালে চৌহালী উপজেলার দত্তকান্দি হাই স্কুল মাঠে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে যায় শিশু সুবর্ণা। সেখানে দত্তকান্দি গ্রামের রশিদ মেম্বারের ছেলে মিলন পাশাসহ অন্যান্য আসামিরা ছাব্বির হোসেনের সঙ্গে শিশু সুবর্ণাকে দেখে। তখন আসামিরা শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের পরিকল্পনা করে। তারা শিশুটিকে ধর্ষণের জন্য ছাব্বির হোসেনকে ৭ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবে রাজি হয়ে ছাব্বির হোসেন শিশু সুবর্ণাকে নিয়ে মধ্য শিমুলিয়া চরের ফসলের মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে সে সহ সবাই মিলে দলবেধে ধর্ষণ করে শিশুটিকে।
এসময় শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বারবার বলতে থাকে সবাইকে ঘটনার কথা বলে দেবে। তখন ধর্ষণকারীরা শিশুটিকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে এবং পরনের ওড়না দিয়ে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে।
পিবিআই ভিকটিম সুবর্ণার সুরতহাল প্রতিবেদন ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখতে পায়, শিশু সুবর্ণাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষায় শিশু সুবর্ণার পড়নের পোশাকে বীর্যের উপস্থিতিও পাওয়া যায়।
পিবিআই তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে গত ১৯ এপ্রিল শিশু সুবর্ণার ফুপাতো ভাই ছাব্বির হোসেনকে (২০) ঢাকার শ্যামলী থেকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার দত্তকান্দি থেকে শাকিব খান (২১) নামে এক যুবককে গ্রপ্তার করা হয়। পরে তারা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। পরে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
পিবিআই পুলিশ সুপার রেজাউল করিম মুঠোফোনে বলেন, ফুফাতো ভাই ছাব্বির ৭ হাজার টাকার চুক্তির বিনিময়ে মামাতো বোন শিশু সুবর্ণাকে ধর্ষণের জন্য তাদের হাতে তুলে দিলেও তাকে সেই টাকাও দেয়নি আসামিরা। এছাড়াও ফুফাতো ভাই ছাব্বির অন্যান্যদের সাথে সে নিজেও তার মামাতো বোনকে ধর্ষণ ও হত্যা করে। এঘটনায় বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।'
শিশু ধর্ষণ রহস্য উন্মোচন ৭ বছর
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও SDG অর্জনের লক্ষ্যে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ময়মনসিংহ মহানগর শাখার প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনির নেতৃত্বে গত ২ দিনে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং টিচার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে ১ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ রোপন করে ছাত্রলীগ।