নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:১০ এএম, ২২ জানুয়ারী, ২০২০
কক্সবাজারের উখিয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় অর্ধশত দোকানের মালামালসহ ভস্মীভূত হয়েছে। এতে প্রায় কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ধারণা করছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের মরিচ্যা পাতাবাড়ি বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আগুন ধরার অনেক সময় পরও পল্লী বিদ্যুৎতের লাইন সচল ছিল। এতে আগুন দ্রুত সেমিপাকা মার্কেটগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
সূত্র আরও জানায়, হার্ডওয়ার, ফার্নিচার, ফার্মেসি, মুদি, কম্পিউটার, মোবাইল, কসমেটিকস, গ্যাস সিলিন্ডার ও চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ছিল পুড়ে যাওয়া মার্কেটে। সব মিলিয়ে প্রায় অর্ধশত দোকান দোকান পুড়ে ছাই হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) পাতাবাড়ি এলাকার সদস্য মোহাম্মদ বাদশা মেম্বার জানান, মরিচ্যা পাতাবাড়ি বাজারে পূর্ব-পশ্চি, উত্তর-দক্ষিণ মিলে প্রায় দেড় থেকে দুই শতাধিক দোকানপাট রয়েছে। উত্তরাংশে রয়েছে প্রায় অর্ধশতাধিক দোকান। মঙ্গলবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে সোখানেই হঠাৎ আগুন লাগে।
উখিয়া ফায়ার স্টেশন সূত্র জানায়, আগুনে বেশকিছু দোকান পুড়ে গেছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি। এখন পর্যন্ত কেউ হতাহতের ঘটনা নজরে আসেনি। পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মাঝে কিছু দোকানে কয়েক কোটি টাকার মালামাল মজুদ ছিল বলে স্থানীয়রা জানায়।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল মনসুর জানান, পাতাবাড়ি বাজারে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে রাতের টহলদলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। বাজারে প্রায় অর্ধশত দোকান পুড়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্তরা।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।