নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৯ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
র্যাবের হাতে গ্রেফতার হওয়া শামীমা নুর পাপিয়া ও মফিজুর রহমান দম্পতির মালিকানায় বিপুল পরিমাণ টাকা, বিদেশি মদ, পিস্তল ও গুলির সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এছাড়া ঢাকা ও নরসিংদীতে চারটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ছাড়াও নরসিংদীতে তাদের দুইটি দুই কোটি টাকা দামের প্লট এবং পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়িরও সন্ধান মিলেছে। এই দম্পতি কিভাবে এত বিপুল পরিমাণ অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছে, রাজধানীর ইন্দিরা রোডে পাপিয়া-মফিজুর দম্পতির বাসায় অভিযানের পর সে তথ্য তুলে ধরেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব)।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১-এর কমান্ডিং অফিসার (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাফী উল্লাহ বুলবুল জানান, পাপিয়া ও মফিজুরের সুনির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই। কিন্তু খুব অল্প সময়েই তারা বিপুল পরিমাণ সম্পদ ও অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন। ফার্মগেট ২৮ ইন্দিরা রোডে ‘রওশনস ডমিনো রিলিভো’ নামে বিলাসবহুল ভবনে তাদের দু’টি ফ্ল্যাট রয়েছে। দুইটি ফ্ল্যাট রয়েছে নরসিংদীতেও। সেখানে দুই কোটি টাকা দামের দুইটি প্লট রয়েছে। কালো ও সাদা রঙের দুইটি হায়েস মাইক্রোবাস, একটি হ্যারিয়ার, একটি নোয়াহ ও একটি ভিজেলসহ পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে তাদের।
র্যাবের তথ্য অনুযায়ী, বিএফডিসির সামনে কার এক্সচেঞ্জ নামে একটি গাড়ির শোরুমে পাপিয়ার এক কোটি টাকার বিনিয়োগ রয়েছে। নরসিংদী শহরে কেএমসি কার ওয়াশ অ্যান্ড অটো সল্যুশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে এই দম্পতির ৪০ লাখ টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে নামে ও বেনামে অ্যাকাউন্ট খুলে বিপুল পরিমাণ অর্থ গচ্ছিত রয়েছে বলেও র্যাবকে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন পাপিয়া ও মফিজুর।
র্যাব কর্মকর্তা শাফী উল্লাহ বুলবুল বলেন, গত বছরের ১২ অক্টোবর থেকে এ বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের ২১ তলার প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট ভাড়া নিয়েছিল পাপিয়া-মফিজুর। ৫৯ দিনে মোট ৮১ লাখ ৪২ হাজার ৮৮৮ টাকা বিল পরিশোধ করেছেন তারা। এর বাইরে হোটেলের বার এককভাবে ভাড়া নিয়ে প্রতিদিন আড়াই লাখ টাকা বিল দিতেন। এত বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস জানতে চাইলে তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।